ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে মো. আরিফ হোসেন (৩৮) নামে মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করেছেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সহিদ উল্লা তপাদার। তবে ছেলের এই দুর্গতির জন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষসহ প্রতিহিংসাকে দায়ী করেছেন তিনি।
আজ শনিবার বিকেলে ফরিদগঞ্জ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ছেলে ত্যাজ্য ঘোষণা করেন সহিদ উল্লা।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক নেতাদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন— উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সারোয়ার হোসেন, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সফর আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ এবং আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল ইসলাম পাটওয়ারী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সহিদ উল্লা তপাদার বলেন, ‘আমার চার ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে ছোট ছেলে গত ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে দুর্ঘটনায় মারা যায়। এরপর থেকে আমি আমার তিন ছেলে ও আমার এক মেয়েকে নিয়ে দিনাতিপাত করছি। ফরিদগঞ্জ থানাধীন সরখাল কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত আমরা মেজ ছেলে আরিফ হোসেন, এলাকার কিছু বখাটে এবং আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের সংস্পর্শে এসে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে। আরিফকে মাদক সেবন থেকে ফেরানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হই। এলাকায় আমার রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে সম্মান ক্ষুণ্ন করার উদ্দেশ্যে এলাকার কিছু কুচক্রীমহল এবং আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের লোকজন আমার ছেলে আরিফ হোসেনকে তাদের দলে ভিড়িয়ে মাদকাসক্ত করাসহ আমার পেছনে লেলিয়ে দেয়। একপর্যায়ে আমি আমার মেজ ছেলেকে আমার পরিবারের সবার সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে আমার পরিবার থেকে ভিন্ন করে দেই। তাকে আমার স্থাবর অস্থাবর সম্পদ থেকে কোনো হিস্যা না দিয়ে মৌখিক ভাবে বাড়ির সবার সামনে ত্যাজ্য ঘোষণা করি। সর্বশেষ সে গত ১৯ জুলাই আবারও ফরিদগঞ্জ থানা-পুলিশের হাতে মাদকসহ আটক হওয়ার পর আমি বাধ্য হয়ে আজকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তাকে ত্যাজ্য করলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও প্রতিহিংসাপরায়ণ লোকজন আমাকে এবং মুক্তিযোদ্ধা সংসদকে জড়িয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করছে। সর্বশেষ অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের কাছে করা একটি অভিযোগ মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রমাণিত হয়।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে মো. আরিফ হোসেন (৩৮) নামে মাদকাসক্ত ছেলেকে ত্যাজ্য ঘোষণা করেছেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সহিদ উল্লা তপাদার। তবে ছেলের এই দুর্গতির জন্য রাজনৈতিক প্রতিপক্ষসহ প্রতিহিংসাকে দায়ী করেছেন তিনি।
আজ শনিবার বিকেলে ফরিদগঞ্জ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ছেলে ত্যাজ্য ঘোষণা করেন সহিদ উল্লা।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক নেতাদের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন— উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সারোয়ার হোসেন, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সফর আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ এবং আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল ইসলাম পাটওয়ারী।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. সহিদ উল্লা তপাদার বলেন, ‘আমার চার ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে ছোট ছেলে গত ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে দুর্ঘটনায় মারা যায়। এরপর থেকে আমি আমার তিন ছেলে ও আমার এক মেয়েকে নিয়ে দিনাতিপাত করছি। ফরিদগঞ্জ থানাধীন সরখাল কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত আমরা মেজ ছেলে আরিফ হোসেন, এলাকার কিছু বখাটে এবং আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের সংস্পর্শে এসে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে। আরিফকে মাদক সেবন থেকে ফেরানোর চেষ্টা করে ব্যর্থ হই। এলাকায় আমার রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে সম্মান ক্ষুণ্ন করার উদ্দেশ্যে এলাকার কিছু কুচক্রীমহল এবং আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের লোকজন আমার ছেলে আরিফ হোসেনকে তাদের দলে ভিড়িয়ে মাদকাসক্ত করাসহ আমার পেছনে লেলিয়ে দেয়। একপর্যায়ে আমি আমার মেজ ছেলেকে আমার পরিবারের সবার সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে আমার পরিবার থেকে ভিন্ন করে দেই। তাকে আমার স্থাবর অস্থাবর সম্পদ থেকে কোনো হিস্যা না দিয়ে মৌখিক ভাবে বাড়ির সবার সামনে ত্যাজ্য ঘোষণা করি। সর্বশেষ সে গত ১৯ জুলাই আবারও ফরিদগঞ্জ থানা-পুলিশের হাতে মাদকসহ আটক হওয়ার পর আমি বাধ্য হয়ে আজকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তাকে ত্যাজ্য করলাম।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও প্রতিহিংসাপরায়ণ লোকজন আমাকে এবং মুক্তিযোদ্ধা সংসদকে জড়িয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করছে। সর্বশেষ অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের কাছে করা একটি অভিযোগ মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রমাণিত হয়।’
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৩ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৭ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১৮ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫