হাতিয়া প্রতিনিধি
মন্দিরে হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় ১০টি মামলা হয়েছে। গত এক সপ্তাহে এসব মামলায় ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে নোয়াখালীর হাতিয়া থানার পুলিশ। এর মধ্যে গত দুই দিনে আটক করা হয় ১০ জনকে। আটক হওয়া অভিযুক্তদের অধিকাংশ হাতিয়া পৌরসভা ও নলচিরা ইউনিয়নের বাসিন্দা।
এ ঘটনায় দায়ের করা ১০টি মামলার মধ্যে বিভিন্ন মন্দিরের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক বাদী হয়ে আটটি ও পুলিশ বাদী হয়ে দুটি মামলা করেছে।
হাতিয়া থানায় দায়ের করা মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ ও ১৪ অক্টোবর সনাতন ধর্মালম্বীদের শারদীয় দুর্গাপূজা চলাকাীন কয়েকটি গ্রুপে বিভিন্ন মন্দিরে হামলা চালানো হয়। এ সময় পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের শংকর মার্কেট পূজামণ্ডপ ও নলচিরা ইউনিয়নের লোকনাথ মন্দিরে হামলা চালানা হয়। একই সময়ে ভিন্ন আরো একটি গ্রুপ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়া মন্দিরে হামলা চালায়। প্রশাসন সক্রিয় থাকায় এই মন্দিরে হামলা করতে না পেরে তারা হিন্দু ধর্মালম্বীদের বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করে।
কুমিল্লার ঘটনাকে কেন্দ্র করে এসব ভাঙচুরের ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। এদিকে একই দিন আফাজিয়া ও পৌরসভায় মন্দিরে হামলার সময় পুলিশের সঙ্গে মিছিলকারীদের ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় হাতিয়া থানার এক পুলিশ সদস্য মাথায় ইটের আঘাত লেগে আহত হন। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে দুটি মামলা করে।
ঘটনার পরপরই প্রশাসনের পাশাপাশি স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন মন্দির রক্ষায় সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান কেফায়েত উল্যা ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মহি উদ্দিন মুহিনের নেতৃত্বে দুটি গ্রুপ ভিন্ন ভিন্নভাবে এ দায়িত্ব পালন করে। প্রতিদিন সন্ধ্যার পরপরই নেতাকর্মীদের নিয়ে তাঁরা বিভিন্ন মন্দিরে দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করে আসছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মুহি উদ্দিন মুহিন বলেন, `যেকোনো সাম্প্রদায়িক সংঘাত প্রতিহত করতে আমরা ঐক্যবদ্ধ। কুমিল্লার ঘটনাকে কেন্দ্র করে একটি গ্রুপ হাতিয়ায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক সাংসদ মোহাম্মদ আলীর নির্দেশে আমরা প্রতিটি মন্দির ও হিন্দুধর্মালম্বীদের বাড়িঘরে নিরাপত্তা দিতে কাজ করছি। পরিস্থিতি একেবারে স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকব।'
হামলার বিষয়ে হাতিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলার বিষয়ে থানায় এ পর্যন্ত ১০টি মামলা হয়েছে। এসব ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন ভিডিও ক্লিপ রয়েছে। তা দেখে দেখে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। শনিবার পর্যন্ত ১০ মামলায় ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
মন্দিরে হামলা, বাড়িঘর ভাঙচুর ও পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় ১০টি মামলা হয়েছে। গত এক সপ্তাহে এসব মামলায় ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে নোয়াখালীর হাতিয়া থানার পুলিশ। এর মধ্যে গত দুই দিনে আটক করা হয় ১০ জনকে। আটক হওয়া অভিযুক্তদের অধিকাংশ হাতিয়া পৌরসভা ও নলচিরা ইউনিয়নের বাসিন্দা।
এ ঘটনায় দায়ের করা ১০টি মামলার মধ্যে বিভিন্ন মন্দিরের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক বাদী হয়ে আটটি ও পুলিশ বাদী হয়ে দুটি মামলা করেছে।
হাতিয়া থানায় দায়ের করা মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ ও ১৪ অক্টোবর সনাতন ধর্মালম্বীদের শারদীয় দুর্গাপূজা চলাকাীন কয়েকটি গ্রুপে বিভিন্ন মন্দিরে হামলা চালানো হয়। এ সময় পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের শংকর মার্কেট পূজামণ্ডপ ও নলচিরা ইউনিয়নের লোকনাথ মন্দিরে হামলা চালানা হয়। একই সময়ে ভিন্ন আরো একটি গ্রুপ পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়া মন্দিরে হামলা চালায়। প্রশাসন সক্রিয় থাকায় এই মন্দিরে হামলা করতে না পেরে তারা হিন্দু ধর্মালম্বীদের বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করে।
কুমিল্লার ঘটনাকে কেন্দ্র করে এসব ভাঙচুরের ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। এদিকে একই দিন আফাজিয়া ও পৌরসভায় মন্দিরে হামলার সময় পুলিশের সঙ্গে মিছিলকারীদের ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় হাতিয়া থানার এক পুলিশ সদস্য মাথায় ইটের আঘাত লেগে আহত হন। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে দুটি মামলা করে।
ঘটনার পরপরই প্রশাসনের পাশাপাশি স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিভিন্ন মন্দির রক্ষায় সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান কেফায়েত উল্যা ও উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মহি উদ্দিন মুহিনের নেতৃত্বে দুটি গ্রুপ ভিন্ন ভিন্নভাবে এ দায়িত্ব পালন করে। প্রতিদিন সন্ধ্যার পরপরই নেতাকর্মীদের নিয়ে তাঁরা বিভিন্ন মন্দিরে দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করে আসছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মুহি উদ্দিন মুহিন বলেন, `যেকোনো সাম্প্রদায়িক সংঘাত প্রতিহত করতে আমরা ঐক্যবদ্ধ। কুমিল্লার ঘটনাকে কেন্দ্র করে একটি গ্রুপ হাতিয়ায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক সাংসদ মোহাম্মদ আলীর নির্দেশে আমরা প্রতিটি মন্দির ও হিন্দুধর্মালম্বীদের বাড়িঘরে নিরাপত্তা দিতে কাজ করছি। পরিস্থিতি একেবারে স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত আমরা মাঠে থাকব।'
হামলার বিষয়ে হাতিয়া থানার পরিদর্শক (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলার বিষয়ে থানায় এ পর্যন্ত ১০টি মামলা হয়েছে। এসব ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন ভিডিও ক্লিপ রয়েছে। তা দেখে দেখে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। শনিবার পর্যন্ত ১০ মামলায় ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১ হাজার ৬৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৯৭২ জন ও অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬৯৩ জন। আজ সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
২ দিন আগেরাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৮ এপ্রিল ২০২৫রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৪ এপ্রিল ২০২৫