প্রতিনিধি, ভোলা
মোবাইল চুরির অভিযোগে ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার শাকিল (২৫) নামের এক কিশোরকে তিন দিন ঘরে আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের বাকুলিয়া থানার কালামিয়া মিয়ার বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে ওই কিশোর তজুমদ্দিন হাসপাতালে সিটে শরীরের ক্ষত নিয়ে অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে কাতরাচ্ছেন।
ভুক্তভোগী শাকিল তজুমদ্দিন উপজেলার শম্ভুপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কামালের ছেলে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত রিপন (২০) ও মমিন (২৫)। রিপন একই এলাকার নুর ইসলামের ছেলে।
ভুক্তভোগীর পরিবারের অভিযোগ, ভালো চাকরির লোভ দেখিয়ে শাকিলকে চট্টগ্রামে নিয়ে যান একই একই বাড়ির মমিন। তারপর সেখানে তাঁদের ছেলেকে মিথ্যে মোবাইল চুরির অভিযোগে শাকিলকে নির্যাতন করেছে তাঁরা।
নির্যাতনের শিকার শাকিল জানান, মমিন তাঁকে লোভনীয় চাকরির ফাঁদে ফেলে চট্টগ্রামের বাকুলিয়া থানার কালামিয়া মিয়ার বাজার এলাকায় নিয়ে যান। দীর্ঘ ৪-৫ মাস কাজ করার সুবাদে শাকিল মমিনের বাসায় থাকতেন। কিছুদিন আগে মমিনের ভাগ্নি জামাই রিপন তাঁদের বাসায় বেড়াতে আসেন। এরপর গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে শাকিল ও রিপন একই রুমে ঘুমান। সকালে শাকিল ঘুম থেকে ওঠে তাঁর কর্মস্থলে চলে যান। রিপন পরে ঘুম থেকে উঠে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন না পেয়ে শাকিলকে সন্দেহ করেন। বেলা ১১টার দিকে রিপনের নেতৃত্বে ১০ / ১২ জন মিলে শাকিলকে ধরে আনেন। পরে কালামিয়ার বাজারে নুর ইসলামের গ্যারেজের সামনে এনে মধ্যযুগীয় কায়দায় তাঁকে বেধড়ক মারধর করেন। এরপর টানা তিন দিন একটি রুমে আটকে রেখে নির্যাতন করে এবং প্লাস দিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষতবিক্ষত করে ও প্রাণ নাশের হুমকি দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত রিপন ও মমিন বলেন, মোবাইল চুরি করার পর তাঁকে ধরে আনলে আমরাসহ স্থানীয় লোকজন শাকিলকে হালকা মারপিট করি। পরে তাঁর খালা ও খালু বিচারের আশ্বাসে তাঁকে দেশে (গ্রামের বাড়ি) নিয়ে যান। তিন দিন যাবৎ শাকিলের ক্ষত স্থানে মলম লাগানোর কথা স্বীকার করেন মমিন। তবে তিন দিন আটকের বিষয়টি অস্বীকার করেন রিপন ও মমিন।
নির্যাতনের শিকার কিশোরের পিতা কামাল হোসেন জানান, তাঁর অবুঝ ছেলেকে লোভনীয় চাকরির ফাঁদে ফেলে নিয়ে যান তাঁরা। মিথ্যা মোবাইল চুরির অপবাদ দিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় তাঁকে নির্যাতন করেন। এসব সন্ত্রাসীদের আইনের মাধ্যমে যথাযথ বিচার দাবি করেন তিনি। এ ছাড়া আইনগত ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান তিনি।
মোবাইল চুরির অভিযোগে ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার শাকিল (২৫) নামের এক কিশোরকে তিন দিন ঘরে আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের বাকুলিয়া থানার কালামিয়া মিয়ার বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। বর্তমানে ওই কিশোর তজুমদ্দিন হাসপাতালে সিটে শরীরের ক্ষত নিয়ে অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে কাতরাচ্ছেন।
ভুক্তভোগী শাকিল তজুমদ্দিন উপজেলার শম্ভুপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কামালের ছেলে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত রিপন (২০) ও মমিন (২৫)। রিপন একই এলাকার নুর ইসলামের ছেলে।
ভুক্তভোগীর পরিবারের অভিযোগ, ভালো চাকরির লোভ দেখিয়ে শাকিলকে চট্টগ্রামে নিয়ে যান একই একই বাড়ির মমিন। তারপর সেখানে তাঁদের ছেলেকে মিথ্যে মোবাইল চুরির অভিযোগে শাকিলকে নির্যাতন করেছে তাঁরা।
নির্যাতনের শিকার শাকিল জানান, মমিন তাঁকে লোভনীয় চাকরির ফাঁদে ফেলে চট্টগ্রামের বাকুলিয়া থানার কালামিয়া মিয়ার বাজার এলাকায় নিয়ে যান। দীর্ঘ ৪-৫ মাস কাজ করার সুবাদে শাকিল মমিনের বাসায় থাকতেন। কিছুদিন আগে মমিনের ভাগ্নি জামাই রিপন তাঁদের বাসায় বেড়াতে আসেন। এরপর গত ৮ সেপ্টেম্বর রাতে শাকিল ও রিপন একই রুমে ঘুমান। সকালে শাকিল ঘুম থেকে ওঠে তাঁর কর্মস্থলে চলে যান। রিপন পরে ঘুম থেকে উঠে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন না পেয়ে শাকিলকে সন্দেহ করেন। বেলা ১১টার দিকে রিপনের নেতৃত্বে ১০ / ১২ জন মিলে শাকিলকে ধরে আনেন। পরে কালামিয়ার বাজারে নুর ইসলামের গ্যারেজের সামনে এনে মধ্যযুগীয় কায়দায় তাঁকে বেধড়ক মারধর করেন। এরপর টানা তিন দিন একটি রুমে আটকে রেখে নির্যাতন করে এবং প্লাস দিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ক্ষতবিক্ষত করে ও প্রাণ নাশের হুমকি দেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত রিপন ও মমিন বলেন, মোবাইল চুরি করার পর তাঁকে ধরে আনলে আমরাসহ স্থানীয় লোকজন শাকিলকে হালকা মারপিট করি। পরে তাঁর খালা ও খালু বিচারের আশ্বাসে তাঁকে দেশে (গ্রামের বাড়ি) নিয়ে যান। তিন দিন যাবৎ শাকিলের ক্ষত স্থানে মলম লাগানোর কথা স্বীকার করেন মমিন। তবে তিন দিন আটকের বিষয়টি অস্বীকার করেন রিপন ও মমিন।
নির্যাতনের শিকার কিশোরের পিতা কামাল হোসেন জানান, তাঁর অবুঝ ছেলেকে লোভনীয় চাকরির ফাঁদে ফেলে নিয়ে যান তাঁরা। মিথ্যা মোবাইল চুরির অপবাদ দিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় তাঁকে নির্যাতন করেন। এসব সন্ত্রাসীদের আইনের মাধ্যমে যথাযথ বিচার দাবি করেন তিনি। এ ছাড়া আইনগত ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান তিনি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫