নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
অভাবের তাড়নায় শিশু সন্তানকে বেচে দিয়েছিলেন নেছারাবাদ উপজেলার দুর্গাকাঠি গ্রামের পরিমল ও কাজল দম্পতি। তবে দালাল তাঁদের ঠকিয়েছে। পরে সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হলে পুলিশ তৎপর হয়ে শিশুটিকে গতকাল বৃহস্পতিবার উদ্ধার করে। সন্তান ফিরে পেয়েছেন সেই দম্পতি। কিন্তু এখন মাথাগোঁজার ঠাঁইটুকু হারাতে বসেছেন।
পরিমল-কাজল দম্পতি সন্তানদের নিয়ে থাকতেন অন্যের একটি পরিত্যক্ত ভাঙা ঘরে। আগামী রোববার ওই ঘরের মালিক নিজেই সেখানে থাকতে আসবেন বলে জানিয়েছেন। ফলে ভূমিহীন ওই দম্পতি সন্তানকে নিয়ে অকূল পাথারে পড়েছেন। কোথায় গিয়ে উঠবেন ভেবে পাচ্ছেন না তাঁরা।
কাজল জানান, রোববার তাঁদের থাকার ঘরে মালিক আসবেন। ঘর ছাড়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সন্তানদের নিয়ে কোথায় যাবেন সেই চিন্তায় আছেন।
প্রায় দুসপ্তাহ আগে ঢাকার এক ধনাঢ্য পরিবারের কাছে এক সন্তানকে বিক্রি করেন পরিমল দম্পতি। বিজন হালদার ও তাঁর সহযোগী রনজিত মন্ডল পরিমলকে তাঁর ১৮ দিনের শিশুকন্যাকে বিক্রি করতে সহযোগিতা করেন। তাঁদের এই কাজে মধ্যস্থতা করেন ক্রেতা দম্পত্তির আত্মীয় আতা গ্রামের সুকুমার রায়ের স্ত্রী আরতী রানি ওরফে সন্ধ্যা রায়। পরিমল বেপারীর অভিযোগ, ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকায় সন্তান বিক্রির কথা হলেও তাঁকে দেওয়া হয়েছে মাত্র ১০ হাজার টাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমে শিশু বিক্রির খবর প্রকাশের পর পুলিশ তৎপর হয়ে ওঠে। এতে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন শিশু বিক্রির মধ্যস্থতারী ও ক্রেতা দম্পত্তির আত্মীয় সন্ধ্যা রায়। পরে তিনি পুলিশের কাছে সবকিছু বলে দেন। পুলিশ ঢাকায় ওই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে রাতেই শিশুটিকে উদ্ধার করে বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়। তবে সন্তান বিক্রির সঙ্গে জড়িত বিজন হালদার এবং রনজিৎ মন্ডল গা ঢাকা দিয়েছেন।
পরিমল-কাজল দম্পতির প্রতিবেশি সবিতা মিস্ত্রী (৬৫) বলেন, ‘পরিমল দম্পতি শিশু ফিরে পেয়ে খুবই আনন্দিত। তবে ঘর মালিক রোববার বাড়িতে এসে ঘরে তালা ঝুলাবে। তাঁরা এখন কোথায় থাকবেন। তাদের ঘরে চালডাল কিছুই নেই। আমাদের খাবার থেকে মাঝেমধ্যে তাঁদের দিয়ে চালিয়ে রাখি।’
এ বিষয় নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) থানার ওসি আবির মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘উদ্ধার করা শিশুকে পরিবারের কাছে দেওয়া হয়েছে। শিশু বিক্রির বিষয়টি তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভাবের তাড়নায় শিশু সন্তানকে বেচে দিয়েছিলেন নেছারাবাদ উপজেলার দুর্গাকাঠি গ্রামের পরিমল ও কাজল দম্পতি। তবে দালাল তাঁদের ঠকিয়েছে। পরে সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হলে পুলিশ তৎপর হয়ে শিশুটিকে গতকাল বৃহস্পতিবার উদ্ধার করে। সন্তান ফিরে পেয়েছেন সেই দম্পতি। কিন্তু এখন মাথাগোঁজার ঠাঁইটুকু হারাতে বসেছেন।
পরিমল-কাজল দম্পতি সন্তানদের নিয়ে থাকতেন অন্যের একটি পরিত্যক্ত ভাঙা ঘরে। আগামী রোববার ওই ঘরের মালিক নিজেই সেখানে থাকতে আসবেন বলে জানিয়েছেন। ফলে ভূমিহীন ওই দম্পতি সন্তানকে নিয়ে অকূল পাথারে পড়েছেন। কোথায় গিয়ে উঠবেন ভেবে পাচ্ছেন না তাঁরা।
কাজল জানান, রোববার তাঁদের থাকার ঘরে মালিক আসবেন। ঘর ছাড়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সন্তানদের নিয়ে কোথায় যাবেন সেই চিন্তায় আছেন।
প্রায় দুসপ্তাহ আগে ঢাকার এক ধনাঢ্য পরিবারের কাছে এক সন্তানকে বিক্রি করেন পরিমল দম্পতি। বিজন হালদার ও তাঁর সহযোগী রনজিত মন্ডল পরিমলকে তাঁর ১৮ দিনের শিশুকন্যাকে বিক্রি করতে সহযোগিতা করেন। তাঁদের এই কাজে মধ্যস্থতা করেন ক্রেতা দম্পত্তির আত্মীয় আতা গ্রামের সুকুমার রায়ের স্ত্রী আরতী রানি ওরফে সন্ধ্যা রায়। পরিমল বেপারীর অভিযোগ, ১ লাখ ৬৫ হাজার টাকায় সন্তান বিক্রির কথা হলেও তাঁকে দেওয়া হয়েছে মাত্র ১০ হাজার টাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যমে শিশু বিক্রির খবর প্রকাশের পর পুলিশ তৎপর হয়ে ওঠে। এতে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন শিশু বিক্রির মধ্যস্থতারী ও ক্রেতা দম্পত্তির আত্মীয় সন্ধ্যা রায়। পরে তিনি পুলিশের কাছে সবকিছু বলে দেন। পুলিশ ঢাকায় ওই পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে রাতেই শিশুটিকে উদ্ধার করে বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেয়। তবে সন্তান বিক্রির সঙ্গে জড়িত বিজন হালদার এবং রনজিৎ মন্ডল গা ঢাকা দিয়েছেন।
পরিমল-কাজল দম্পতির প্রতিবেশি সবিতা মিস্ত্রী (৬৫) বলেন, ‘পরিমল দম্পতি শিশু ফিরে পেয়ে খুবই আনন্দিত। তবে ঘর মালিক রোববার বাড়িতে এসে ঘরে তালা ঝুলাবে। তাঁরা এখন কোথায় থাকবেন। তাদের ঘরে চালডাল কিছুই নেই। আমাদের খাবার থেকে মাঝেমধ্যে তাঁদের দিয়ে চালিয়ে রাখি।’
এ বিষয় নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) থানার ওসি আবির মোহাম্মদ হোসেন বলেন, ‘উদ্ধার করা শিশুকে পরিবারের কাছে দেওয়া হয়েছে। শিশু বিক্রির বিষয়টি তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫