প্রতিনিধি, পাথরঘাটা (বরগুনা)
বরগুনার পাথরঘাটায় স্ত্রী সুমাইয়া (১৮) ও নয় মাস বয়সী মেয়ে সামিরা আক্তার জুঁইকে হত্যা করে মাটিতে পুঁতে রাখার অভিযোগ উঠেছে স্বামী সাহিন মুন্সীর (২০) বিরুদ্ধে। আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী খালের পাড় থেকে মাটি খুঁড়ে মা ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করে পাথরঘাটা থানার পুলিশ। ঘটনার পর থেকেই স্বামী পলাতক রয়েছেন।
সাহিন মুন্সী উপজেলার পূর্ব হাতেমপুর গ্রামের খলিলুর রহমান মুন্সীর ছেলে।
স্থানীয় রাজ্জাক বাদশাহ জানান, দীর্ঘদিন ধরে সাহিন ও সুমাইয়ার মধ্যে পারিবারিক কলহ চলছিল। বিয়ের আগে তাঁদের সম্পর্ক ছিল। সেই সময় তাঁদের বাচ্চার জন্ম হয়। এ ঘটনায় পাঁচ মাস কারাভোগের পর আদালতের মাধ্যমে সাহিন ও সুমাইয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই তাঁদের পারিবারিক কলহ চলতে থাকে। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার সালিস বৈঠক হয়েছে।
রাজ্জাক আরও জানান, গত বুধবার দুপুরে সুমাইয়ার বাবার বাড়িতে তাঁদের দাওয়াত ছিল। কিন্তু সাহিন সেখানে যাননি। দুপুরে দাওয়াত খেয়ে সুমাইয়া তাঁর স্বামীর বাড়িতে আসার পর থেকেই তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। ঘটনাটি বৃহস্পতিবার থানার পুলিশকে জানালে তারা বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নেয়। এরপর থেকেই সাহিনকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি এবং মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
পাথরঘাটা থানার ওসি মো. আবুল বাশার জানান, শনিবার সকালে স্থানীয়রা সাহিনের বাড়ির পাশে একটি নতুন গর্ত দেখে থানায় খবর দেন। এরপর ঘটনাস্থলে এসে গর্ত খুঁড়ে দড়িতে হাত–পা বাঁধা ভাঁজ করা অবস্থায় মা ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল করা হয়।
পাথরঘাটা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তোফায়েল হোসেন সরকার জানান, ঘটনার পর থেকেই স্বামী পলাতক রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জের ধরে বুধবার রাতের কোনো এক সময় তাঁদের মেরে মাটিচাপা দেন সাহিন। তাঁকে আটক করতে চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাহিনের মা, দাদি ও মামাতো ভাইকে আটক করা হয়েছে।
বরগুনার পাথরঘাটায় স্ত্রী সুমাইয়া (১৮) ও নয় মাস বয়সী মেয়ে সামিরা আক্তার জুঁইকে হত্যা করে মাটিতে পুঁতে রাখার অভিযোগ উঠেছে স্বামী সাহিন মুন্সীর (২০) বিরুদ্ধে। আজ শনিবার সকাল ১০টার দিকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী খালের পাড় থেকে মাটি খুঁড়ে মা ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করে পাথরঘাটা থানার পুলিশ। ঘটনার পর থেকেই স্বামী পলাতক রয়েছেন।
সাহিন মুন্সী উপজেলার পূর্ব হাতেমপুর গ্রামের খলিলুর রহমান মুন্সীর ছেলে।
স্থানীয় রাজ্জাক বাদশাহ জানান, দীর্ঘদিন ধরে সাহিন ও সুমাইয়ার মধ্যে পারিবারিক কলহ চলছিল। বিয়ের আগে তাঁদের সম্পর্ক ছিল। সেই সময় তাঁদের বাচ্চার জন্ম হয়। এ ঘটনায় পাঁচ মাস কারাভোগের পর আদালতের মাধ্যমে সাহিন ও সুমাইয়ার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই তাঁদের পারিবারিক কলহ চলতে থাকে। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার সালিস বৈঠক হয়েছে।
রাজ্জাক আরও জানান, গত বুধবার দুপুরে সুমাইয়ার বাবার বাড়িতে তাঁদের দাওয়াত ছিল। কিন্তু সাহিন সেখানে যাননি। দুপুরে দাওয়াত খেয়ে সুমাইয়া তাঁর স্বামীর বাড়িতে আসার পর থেকেই তাঁকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। ঘটনাটি বৃহস্পতিবার থানার পুলিশকে জানালে তারা বিভিন্ন স্থানে খোঁজ নেয়। এরপর থেকেই সাহিনকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি এবং মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
পাথরঘাটা থানার ওসি মো. আবুল বাশার জানান, শনিবার সকালে স্থানীয়রা সাহিনের বাড়ির পাশে একটি নতুন গর্ত দেখে থানায় খবর দেন। এরপর ঘটনাস্থলে এসে গর্ত খুঁড়ে দড়িতে হাত–পা বাঁধা ভাঁজ করা অবস্থায় মা ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল করা হয়।
পাথরঘাটা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তোফায়েল হোসেন সরকার জানান, ঘটনার পর থেকেই স্বামী পলাতক রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জের ধরে বুধবার রাতের কোনো এক সময় তাঁদের মেরে মাটিচাপা দেন সাহিন। তাঁকে আটক করতে চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাহিনের মা, দাদি ও মামাতো ভাইকে আটক করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫