ভোলা প্রতিনিধি
বিয়ের মূল আনুষ্ঠানিকতা ভালোয় ভালোয় শেষ হয়েছে। কিন্তু বিপত্তি বাঁধে বউভাতে। বরের বাড়িতে কনেপক্ষ যাওয়ার পর থেকেই শুরু হয় যৌতুক নিয়ে কথাবার্তা। এর মধ্যে ঘটকও চেয়ে বসেন মোটা অঙ্কের সম্মানী। বিপাকে পড়ে কনেপক্ষ। এমনকি খেতে বসেও বরপক্ষের লোকজন নানাভাবে বিদ্রুপ করতে থাকে।
এর মধ্যে পানি চাওয়ার জেরে শুরু হয় উভয়পক্ষে বিতণ্ডা। এক পর্যায়ে ঘটকসহ বরপক্ষের কয়েকজন কনেপক্ষের লোকজনকে মারতে শুরু করে। বেঁধে যায় সংঘর্ষ। এই ফাঁকে বর তাঁর নববধূকে নিয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান।
ঘটনাটি ঘটেছে ভোলার মনপুরায়। গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের চরগোয়ালিয়া গ্রামের ৬নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। আজ সোমবার সকালে এ ঘটনায় কনের বাবা আইয়ুব আলী মনপুরা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
সংঘর্ষে কনের মা, ভাই-বোনসহ পাঁচ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয়রা তাঁদের মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছেন। আহতদের সবার বাড়ি উপজেলার দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের চরগোয়ালিয়া গ্রামে।
কনের মা নুরন্নাহার বেগম জানান, উপজেলার দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. নুরনবী মিয়ার ছেলে আল-আমিনের সঙ্গে গত বৃহস্পতিবার তাঁর মেয়ে তানজিলা আক্তার মিমের বিয়ে হয়। বিয়ের দুদিন পর গতকাল রোববার বরের বাড়িতে বউভাত অনুষ্ঠানে যান কনের বাড়ির লোকজন। সেখানে কনের পরিবারের কাছে ঘটক রুবেল ১০ হাজার টাকা দাবি করেন।
পরে বরপক্ষের লোকজন যৌতুকের টাকা ও কনের জন্য জামাকাপড় নিয়ে কেন আসেনি, এ নিয়ে কটূক্তি করতে শুরু করে। এ সময় টেবিলে পানি দিতে বললে বরপক্ষের লোকেরা ক্ষেপে যায়। একপর্যায়ে ঘটক রুবেল ও ছিদ্দিকসহ পাঁচ-সাত জন কনেপক্ষকে মারধর শুরু করে। ঘটনার একপর্যায়ে কনেকে নিয়ে বর পালিয়ে যান।
দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান অলি উল্লা কাজল বলেন, বউভাত অনুষ্ঠানে মারামারির ঘটনা শুনেছি। কনেপক্ষকে ডেকে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পেয়েছেন কি-না জানতে চাইলে মনপুরা থানার ওসি সাইদ আহমেদ বলেন, বউভাত অনুষ্ঠানে কনেপক্ষের লোকজনকে মারধরের ঘটনায় কনের বাবা আইয়ুব আলী বাদী হয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্তসাপেক্ষে আইনি নেওয়া হবে।
বিয়ের মূল আনুষ্ঠানিকতা ভালোয় ভালোয় শেষ হয়েছে। কিন্তু বিপত্তি বাঁধে বউভাতে। বরের বাড়িতে কনেপক্ষ যাওয়ার পর থেকেই শুরু হয় যৌতুক নিয়ে কথাবার্তা। এর মধ্যে ঘটকও চেয়ে বসেন মোটা অঙ্কের সম্মানী। বিপাকে পড়ে কনেপক্ষ। এমনকি খেতে বসেও বরপক্ষের লোকজন নানাভাবে বিদ্রুপ করতে থাকে।
এর মধ্যে পানি চাওয়ার জেরে শুরু হয় উভয়পক্ষে বিতণ্ডা। এক পর্যায়ে ঘটকসহ বরপক্ষের কয়েকজন কনেপক্ষের লোকজনকে মারতে শুরু করে। বেঁধে যায় সংঘর্ষ। এই ফাঁকে বর তাঁর নববধূকে নিয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান।
ঘটনাটি ঘটেছে ভোলার মনপুরায়। গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের চরগোয়ালিয়া গ্রামের ৬নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। আজ সোমবার সকালে এ ঘটনায় কনের বাবা আইয়ুব আলী মনপুরা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
সংঘর্ষে কনের মা, ভাই-বোনসহ পাঁচ জন আহত হয়েছেন। স্থানীয়রা তাঁদের মনপুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছেন। আহতদের সবার বাড়ি উপজেলার দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের চরগোয়ালিয়া গ্রামে।
কনের মা নুরন্নাহার বেগম জানান, উপজেলার দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মো. নুরনবী মিয়ার ছেলে আল-আমিনের সঙ্গে গত বৃহস্পতিবার তাঁর মেয়ে তানজিলা আক্তার মিমের বিয়ে হয়। বিয়ের দুদিন পর গতকাল রোববার বরের বাড়িতে বউভাত অনুষ্ঠানে যান কনের বাড়ির লোকজন। সেখানে কনের পরিবারের কাছে ঘটক রুবেল ১০ হাজার টাকা দাবি করেন।
পরে বরপক্ষের লোকজন যৌতুকের টাকা ও কনের জন্য জামাকাপড় নিয়ে কেন আসেনি, এ নিয়ে কটূক্তি করতে শুরু করে। এ সময় টেবিলে পানি দিতে বললে বরপক্ষের লোকেরা ক্ষেপে যায়। একপর্যায়ে ঘটক রুবেল ও ছিদ্দিকসহ পাঁচ-সাত জন কনেপক্ষকে মারধর শুরু করে। ঘটনার একপর্যায়ে কনেকে নিয়ে বর পালিয়ে যান।
দক্ষিণ সাকুচিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান অলি উল্লা কাজল বলেন, বউভাত অনুষ্ঠানে মারামারির ঘটনা শুনেছি। কনেপক্ষকে ডেকে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পেয়েছেন কি-না জানতে চাইলে মনপুরা থানার ওসি সাইদ আহমেদ বলেন, বউভাত অনুষ্ঠানে কনেপক্ষের লোকজনকে মারধরের ঘটনায় কনের বাবা আইয়ুব আলী বাদী হয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্তসাপেক্ষে আইনি নেওয়া হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫