নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতারণা, জাল-জালিয়াতি ও হুমকির অভিযোগে ফুডপান্ডা বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দা আমবারীন রেজাসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে পৃথক চারটি মামলা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সানাউল্লাহর আদালতে এই মামলা হয়।
ফার্স্ট টেলি সেলস কোম্পানির স্বত্বাধিকারী শিহাব মাহমুদ বাদী হয়ে আদালতে মামলাগুলো করেন।
আসামিরা হলেন সৈয়দা আমবারীন রেজা, কো-ফাউন্ডার ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফুডপান্ডা বাংলাদেশ লিমিটেড; জুবায়ের সিদ্দিকী কো-ফাউন্ডার ও ডিরেক্টর; মো. তাবারেজ খান (ভারতীয় নাগরিক) ডিরেক্টর ডেলিভারি (হিরো স্টোর) ; দিলারা ফারুক (হেড অব ক্যাটাগরি); মোহাম্মদ সাজেদুল হক (সিনিয়র ম্যানেজার ও ডিরেক্টর) ডেলিভারি হিরো স্টোর; মোহাম্মদ তৌফিক এক্সিকিউটিভ ক্যাটাগরি ম্যানেজমেন্ট ডিরেক্টর ডেলিভারি হিরো স্টোর বাংলাদেশ লিমিটেড, পান্ডামার্ট।
বাদীর আইনজীবী কাজী মফিজুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেছেন। তবে আদেশ দেননি। নথি পর্যালোচনার পরে আদেশ দেবেন বলে জানিয়েছেন।
আইনজীবী আরও জানান, ফুডপান্ডার সহযোগী প্রতিষ্ঠান পান্ডামার্টের সঙ্গে ব্যবসা করেন বাদী। পৃথক পৃথক চুক্তি অনুযায়ী এই ব্যবসা করার কথা। কিন্তু চুক্তি ভঙ্গ করে বিভিন্ন জাল-জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে পান্ডামার্টের তথা ফুডপান্ডার কর্মকর্তারা বাদীর ৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা ক্ষতি করেছেন। এ কারণে এই মামলাগুলো করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ জানিয়েছে, ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ ও প্রতিষ্ঠানটির ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইপিএলই ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের মালিক শিহাব মাহমুদ বশিরের দায়ের করা মামলাগুলোয় যেসব অভিযোগ করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। ফুডপ্যান্ডা ও এর কর্মীদের সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে এ অপচেষ্টা গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রতারণা, জাল-জালিয়াতি ও হুমকির অভিযোগে ফুডপান্ডা বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দা আমবারীন রেজাসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে পৃথক চারটি মামলা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সানাউল্লাহর আদালতে এই মামলা হয়।
ফার্স্ট টেলি সেলস কোম্পানির স্বত্বাধিকারী শিহাব মাহমুদ বাদী হয়ে আদালতে মামলাগুলো করেন।
আসামিরা হলেন সৈয়দা আমবারীন রেজা, কো-ফাউন্ডার ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফুডপান্ডা বাংলাদেশ লিমিটেড; জুবায়ের সিদ্দিকী কো-ফাউন্ডার ও ডিরেক্টর; মো. তাবারেজ খান (ভারতীয় নাগরিক) ডিরেক্টর ডেলিভারি (হিরো স্টোর) ; দিলারা ফারুক (হেড অব ক্যাটাগরি); মোহাম্মদ সাজেদুল হক (সিনিয়র ম্যানেজার ও ডিরেক্টর) ডেলিভারি হিরো স্টোর; মোহাম্মদ তৌফিক এক্সিকিউটিভ ক্যাটাগরি ম্যানেজমেন্ট ডিরেক্টর ডেলিভারি হিরো স্টোর বাংলাদেশ লিমিটেড, পান্ডামার্ট।
বাদীর আইনজীবী কাজী মফিজুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করেছেন। তবে আদেশ দেননি। নথি পর্যালোচনার পরে আদেশ দেবেন বলে জানিয়েছেন।
আইনজীবী আরও জানান, ফুডপান্ডার সহযোগী প্রতিষ্ঠান পান্ডামার্টের সঙ্গে ব্যবসা করেন বাদী। পৃথক পৃথক চুক্তি অনুযায়ী এই ব্যবসা করার কথা। কিন্তু চুক্তি ভঙ্গ করে বিভিন্ন জাল-জালিয়াতি ও প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে পান্ডামার্টের তথা ফুডপান্ডার কর্মকর্তারা বাদীর ৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা ক্ষতি করেছেন। এ কারণে এই মামলাগুলো করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ জানিয়েছে, ফুডপ্যান্ডা বাংলাদেশ ও প্রতিষ্ঠানটির ছয় কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইপিএলই ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের মালিক শিহাব মাহমুদ বশিরের দায়ের করা মামলাগুলোয় যেসব অভিযোগ করা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। ফুডপ্যান্ডা ও এর কর্মীদের সুনাম ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার উদ্দেশ্যে এ অপচেষ্টা গ্রহণ করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫