বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাত ১১টা ১০ মিনিটে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, রাত সাড়ে ১০টা থেকে জলকপাটগুলো ৬ ইঞ্চি থেকে বাড়িয়ে দেড় ফুট (১৮ ইঞ্চি) পর্যন্ত খোলা হয়েছে। এতে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২৯ হাজার কিউসেক পানি কাপ্তাই হ্রদ থেকে কর্ণফুলী নদীতে নিস্কাশন
ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার সাজেক-মাচালং সড়কের একটি অংশ পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে সাজেকের সঙ্গে সড়কপথে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় সাজেক ও মাচালং বাজার এলাকায় আটকা পড়েছেন ৫৮৩ জন পর্যটক। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে সাজেকের সঙ্গে সরাসরি যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। আটকে পড়া প
রাঙামাটির বাঘাইছড়ির সঙ্গে খাগড়াছড়িসহ সারা দেশের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। আজ রোববার সকালে সড়কে পাহাড় ধসে পড়ায় যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। খাগড়াছড়ির দীঘিনালার ২য় শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের বেলুন মেকার সুভূতি চাকমা বলেন, সকাল ১০টা পর্যন্ত ৫৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
সপ্তাহজুড়ে টানা বৃষ্টিপাতে রাঙামাটির কাপ্তাই লেকে পানির উচ্চতা বেড়ে ১০৭ ফুট মিন সি লেভেলের কাছাকাছি পৌঁছেছে। পরিস্থিতি এভাবে অব্যাহত থাকলে যেকোনো সময় খোলা হতে পারে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের জলকপাট। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎকেন্দ্রের (কপাবিকে) ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান