অনলাইন ডেস্ক
ইস্পাত আমদানিতে সাময়িকভাবে ১২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে যাচ্ছে ভারত সরকার। বার্তা সংস্থা রয়টার্স ভারতের সরকারি সূত্র জানিয়েছে, সস্তা ইস্পাতের আমদানি রুখতেই এই পদক্ষেপ। বিশেষ করে, চীন এবং অন্যান্য দেশ থেকে আসা ইস্পাত আমদানির বৃদ্ধি ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকারি সূত্র আজ সোমবার রয়টার্সকে জানিয়েছে, এই শুল্ক বা ‘সেফগার্ড ডিউটি’ যত দ্রুত সম্ভব কার্যকর করা হবে। তবে কবে নাগাদ এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে তা জানাতে পারেনি সূত্রটি।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অপরিশোধিত ইস্পাত উৎপাদনকারী দেশ ভারত। তবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো ফিনিশড স্টিল বা প্রস্তুত ইস্পাতের নিট আমদানিকারক ছিল দেশটি। সরকারি তথ্যানুসারে, গত অর্থবছরে ইস্পাত আমদানি ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৫ লাখ মেট্রিক টনে পৌঁছেছিল।
গত মাসে ভারতের কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ডাইরেক্টরেট জেনারেল অব ট্রেড রিমেডিজ (ডিজিটিআর) কিছু ইস্পাত পণ্যের ওপর ২০০ দিনের জন্য ১২ শতাংশ শুল্কের সুপারিশ করেছিল। সস্তা আমদানি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্যই এই সুপারিশ করা হয়। গত বছরের ডিসেম্বরে শুরু হওয়া এক তদন্তের পরই এই সুপারিশ করা হয়। সেই তদন্তে দেখা হয়, অবাধ আমদানি ভারতের অভ্যন্তরীণ ইস্পাত শিল্পের ক্ষতি করছে কি না।
সরকারি সূত্রটি বলেছে, ‘এটা স্পষ্ট যে, শুল্ক ১২ শতাংশ হবে এবং দ্রুততম সময়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে।’ এই পরিকল্পনাটি আগে প্রকাশিত হয়নি। বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে অর্থ মন্ত্রণালয়। রয়টার্সের পক্ষ থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ে ই-মেইল করা হলেও তাৎক্ষণিক কোনো সাড়া মেলেনি।
গত মার্চে শেষ হওয়া অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান থেকে ভারতে ফিনিশড স্টিল আমদানি রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছিল। ভারতের মোট ফিনিশড স্টিল আমদানির ৭৮ শতাংশই এসেছিল চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান থেকে।
সস্তা ইস্পাতের এই ঢল ভারতের ছোট ইস্পাত কারখানাগুলোকে উৎপাদন কমাতে বাধ্য করেছে। অনেকে কর্মী ছাঁটাইয়ের কথাও ভাবছেন। আমদানি ঠেকাতে পদক্ষেপের কথা ভাবা দেশগুলোর তালিকায় এবার ভারতও যুক্ত হলো।
ভারতের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী সংস্থাগুলোও আমদানি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারা আমদানি নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানিয়েছে। জেএসডব্লিউ স্টিল, টাটা স্টিল, স্টিল অথোরিটি অব ইন্ডিয়া এবং আর্সেলরমিত্তাল নিপ্পন স্টিল ইন্ডিয়া এই সংস্থাগুলোর মধ্যে অন্যতম।
ইস্পাত আমদানিতে সাময়িকভাবে ১২ শতাংশ শুল্ক আরোপ করতে যাচ্ছে ভারত সরকার। বার্তা সংস্থা রয়টার্স ভারতের সরকারি সূত্র জানিয়েছে, সস্তা ইস্পাতের আমদানি রুখতেই এই পদক্ষেপ। বিশেষ করে, চীন এবং অন্যান্য দেশ থেকে আসা ইস্পাত আমদানির বৃদ্ধি ঠেকাতে এই সিদ্ধান্ত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সরকারি সূত্র আজ সোমবার রয়টার্সকে জানিয়েছে, এই শুল্ক বা ‘সেফগার্ড ডিউটি’ যত দ্রুত সম্ভব কার্যকর করা হবে। তবে কবে নাগাদ এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে তা জানাতে পারেনি সূত্রটি।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অপরিশোধিত ইস্পাত উৎপাদনকারী দেশ ভারত। তবে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো ফিনিশড স্টিল বা প্রস্তুত ইস্পাতের নিট আমদানিকারক ছিল দেশটি। সরকারি তথ্যানুসারে, গত অর্থবছরে ইস্পাত আমদানি ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৫ লাখ মেট্রিক টনে পৌঁছেছিল।
গত মাসে ভারতের কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ডাইরেক্টরেট জেনারেল অব ট্রেড রিমেডিজ (ডিজিটিআর) কিছু ইস্পাত পণ্যের ওপর ২০০ দিনের জন্য ১২ শতাংশ শুল্কের সুপারিশ করেছিল। সস্তা আমদানি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্যই এই সুপারিশ করা হয়। গত বছরের ডিসেম্বরে শুরু হওয়া এক তদন্তের পরই এই সুপারিশ করা হয়। সেই তদন্তে দেখা হয়, অবাধ আমদানি ভারতের অভ্যন্তরীণ ইস্পাত শিল্পের ক্ষতি করছে কি না।
সরকারি সূত্রটি বলেছে, ‘এটা স্পষ্ট যে, শুল্ক ১২ শতাংশ হবে এবং দ্রুততম সময়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসবে।’ এই পরিকল্পনাটি আগে প্রকাশিত হয়নি। বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে অর্থ মন্ত্রণালয়। রয়টার্সের পক্ষ থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ে ই-মেইল করা হলেও তাৎক্ষণিক কোনো সাড়া মেলেনি।
গত মার্চে শেষ হওয়া অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান থেকে ভারতে ফিনিশড স্টিল আমদানি রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছিল। ভারতের মোট ফিনিশড স্টিল আমদানির ৭৮ শতাংশই এসেছিল চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান থেকে।
সস্তা ইস্পাতের এই ঢল ভারতের ছোট ইস্পাত কারখানাগুলোকে উৎপাদন কমাতে বাধ্য করেছে। অনেকে কর্মী ছাঁটাইয়ের কথাও ভাবছেন। আমদানি ঠেকাতে পদক্ষেপের কথা ভাবা দেশগুলোর তালিকায় এবার ভারতও যুক্ত হলো।
ভারতের শীর্ষস্থানীয় ইস্পাত উৎপাদনকারী সংস্থাগুলোও আমদানি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারা আমদানি নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানিয়েছে। জেএসডব্লিউ স্টিল, টাটা স্টিল, স্টিল অথোরিটি অব ইন্ডিয়া এবং আর্সেলরমিত্তাল নিপ্পন স্টিল ইন্ডিয়া এই সংস্থাগুলোর মধ্যে অন্যতম।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৫ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে