আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে পাকিস্তান সরকার ৬০ দিনের জন্য সোনা, রত্নপাথর ও গয়না রপ্তানি-আমদানির ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক আদেশের মাধ্যমে ২০১৩ সালের এসআরও ৭৬০ সাময়িকভাবে স্থগিত করে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়েছে, যা মূলত মূল্যবান ধাতুর বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করে।
এই সিদ্ধান্তের পেছনে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের সাম্প্রতিক অচলাবস্থার প্রেক্ষাপট রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে সোনা ও মূল্যবান ধাতু দুবাই হয়ে ভারতে যাওয়ার পথ রুদ্ধ করাই এ নিষেধাজ্ঞার অন্যতম উদ্দেশ্য।
সরকারি এক কর্মকর্তা পাকিস্তানের ডন পত্রিকাকে বলেন, ‘সোনার দামে বিশাল পার্থক্য থাকায় তা ভারত রপ্তানির বড় প্রণোদনা হিসেবে কাজ করে। আমরা সেটাই ঠেকাতে চাইছি।’
পাকিস্তানে সোনা দীর্ঘদিন ধরে এক ঐতিহ্যবাহী সম্পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি দেশটির সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও উৎপাদন খাতের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। পাকিস্তান মূলত সংযুক্ত আরব আমিরাত, সুইজারল্যান্ড ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক স্বর্ণবাজার থেকে সোনা আমদানি করে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে পাকিস্তান ১ কোটি ৯৪ হাজার ডলারের গয়না রপ্তানি করেছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫৭ দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি। গত বছর ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার গয়না রপ্তানি করে দেশটি।
পাকিস্তান সরকার রপ্তানি সুবিধা স্কিমের আওতায় গয়না রপ্তানিতে একাধিক প্রণোদনা দিয়েছে। এসবের মধ্যে রয়েছে শুল্ক ফেরত সুবিধা, নির্দিষ্ট কাঁচামালের জন্য শূন্য হারে কর, এবং রপ্তানির কাগজপত্র প্রক্রিয়ায় সরলীকরণ।
২০২৩ সালে সরকার সোনা আমদানির নিয়মাবলি সহজ করে এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে শুল্ক নির্ধারণ ও ট্র্যাকিংয়ের জন্য কম্পিউটারভিত্তিক পদ্ধতি চালু করে।
এই নিষেধাজ্ঞার প্রভাব মূল্যবান ধাতুর আন্তর্জাতিক বাজার এবং পাকিস্তানের গয়না রপ্তানি খাতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখতে পাকিস্তান সরকার ৬০ দিনের জন্য সোনা, রত্নপাথর ও গয়না রপ্তানি-আমদানির ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক আদেশের মাধ্যমে ২০১৩ সালের এসআরও ৭৬০ সাময়িকভাবে স্থগিত করে এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়েছে, যা মূলত মূল্যবান ধাতুর বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করে।
এই সিদ্ধান্তের পেছনে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের সাম্প্রতিক অচলাবস্থার প্রেক্ষাপট রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে সোনা ও মূল্যবান ধাতু দুবাই হয়ে ভারতে যাওয়ার পথ রুদ্ধ করাই এ নিষেধাজ্ঞার অন্যতম উদ্দেশ্য।
সরকারি এক কর্মকর্তা পাকিস্তানের ডন পত্রিকাকে বলেন, ‘সোনার দামে বিশাল পার্থক্য থাকায় তা ভারত রপ্তানির বড় প্রণোদনা হিসেবে কাজ করে। আমরা সেটাই ঠেকাতে চাইছি।’
পাকিস্তানে সোনা দীর্ঘদিন ধরে এক ঐতিহ্যবাহী সম্পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি দেশটির সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও উৎপাদন খাতের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। পাকিস্তান মূলত সংযুক্ত আরব আমিরাত, সুইজারল্যান্ড ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক স্বর্ণবাজার থেকে সোনা আমদানি করে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে পাকিস্তান ১ কোটি ৯৪ হাজার ডলারের গয়না রপ্তানি করেছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৫৭ দশমিক ৯১ শতাংশ বেশি। গত বছর ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার গয়না রপ্তানি করে দেশটি।
পাকিস্তান সরকার রপ্তানি সুবিধা স্কিমের আওতায় গয়না রপ্তানিতে একাধিক প্রণোদনা দিয়েছে। এসবের মধ্যে রয়েছে শুল্ক ফেরত সুবিধা, নির্দিষ্ট কাঁচামালের জন্য শূন্য হারে কর, এবং রপ্তানির কাগজপত্র প্রক্রিয়ায় সরলীকরণ।
২০২৩ সালে সরকার সোনা আমদানির নিয়মাবলি সহজ করে এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে শুল্ক নির্ধারণ ও ট্র্যাকিংয়ের জন্য কম্পিউটারভিত্তিক পদ্ধতি চালু করে।
এই নিষেধাজ্ঞার প্রভাব মূল্যবান ধাতুর আন্তর্জাতিক বাজার এবং পাকিস্তানের গয়না রপ্তানি খাতে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
সভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
৪ ঘণ্টা আগেরপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
৬ ঘণ্টা আগেরিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানির ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা অশোক কুমার পাল গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৭ হাজার কোটি রুপির বেশি ব্যাংকঋণ জালিয়াতি এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে আজ শনিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
১৩ ঘণ্টা আগেচীনের পণ্য আমদানিতে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমানে কার্যকর থাকা ৩০ শতাংশ শুল্কের ওপর এটি যোগ হবে। এর ফলে চীনা পণ্যের ওপর কার্যকর শুল্কের হার প্রায় ১৩০ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। আগামী ১ নভেম্বর বা তার আগেই এই নতুন শুল্ক কার্যকর হতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগে