অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ভারতের মুম্বাইয়ে আজ মঙ্গলবার প্রথম শোরুম উদ্বোধন করেছে। আজ ভারতের ক্রেতাদের জন্য বহুল আলোচিত মডেল ‘ওয়াই’ উন্মোচন করা হয়েছে। এই মডেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার মার্কিন ডলার বা ৬০ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৪ লাখ ৫৭ হাজার ৬৪৮ টাকা। বিশ্ববাজারের তুলনায় ভারতে এই মডেলের এটিই সর্বোচ্চ দাম।
গাড়ি সরবরাহ শুরুর সম্ভাব্য সময় ধরা হয়েছে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিক (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর) থেকে। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ির বাজার ভারতে টেসলা একটি অভিজাত শ্রেণিকে লক্ষ্য করে এগোচ্ছে, যেখানে ভারতের বাজারে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) হিস্যা মাত্র ৪ শতাংশ।
ভারতের বাজারে টেসলার প্রতিযোগী হিসেবে থাকছে মূলত জার্মান বিলাসবহুল ব্র্যান্ড বিএমডব্লিউ ও মার্সিডিজ-বেঞ্জ। তবে দেশীয় ইভি নির্মাতা টাটা মোটরস ও মাহিন্দ্রার সঙ্গে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্ভাবনা কম।
আজ মুম্বাইয়ে টেসলা প্রথম শোরুম উদ্বোধনের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে মডেল ওয়াইয়ের জন্য অর্ডার নেওয়াও শুরু হয়েছে। বহু প্রতীক্ষার পর এটিই টেসলার ভারতীয় বাজারে আনুষ্ঠানিক প্রবেশ।
বর্তমানে টেসলা শুধু আমদানি করা গাড়ি বিক্রি করবে। ভারতে আমদানি করা গাড়ির ওপর মাশুল শুল্ক ও ট্যাক্স মিলিয়ে শতভাগেরও বেশি। ফলে দাম অনেক বেড়ে যায়। ভারতের বাজারে টেসলার গাড়ির দাম বিশ্বের অন্যান্য বাজারের তুলনায় সর্বোচ্চ হওয়ার কারণ মূলত উচ্চ আমদানি শুল্ক ও অন্যান্য কর-সংক্রান্ত ব্যয়।
বিশ্বব্যাপী উৎপাদন সক্ষমতা বেশি, বিপরীতে বিক্রি কমে যাওয়ায় টেসলা ভারতের মতো নতুন বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করছে। তবে এর আগে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ভারতের উচ্চ আমদানি শুল্ক নিয়ে প্রকাশ্যে সমালোচনা করেছিলেন।
টেসলা ভারত সরকারকে আমদানি শুল্ক কমাতে দীর্ঘদিন ধরেই অনুরোধ করে আসছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তির অধীনে শুল্ক হ্রাসের বিষয়ে আলোচনায় রয়েছে।
তবে বর্তমানে মুম্বাইয়ে প্রদর্শিত টেসলার গাড়িগুলো চীনে তৈরি। যুক্তরাষ্ট্রের কারখানায় এখনো ডান দিকে স্টিয়ারিংযুক্ত গাড়ি তৈরি করে না। ভারতের ট্রাফিক নিয়ম অনুযায়ী, বাম পাশ দিয়ে গাড়ি চালাতে হয়, ফলে গাড়ির স্টিয়ারিং থাকে ডান দিকে।
ভারতে মডেল ওয়াই রিয়ার-হুইল ড্রাইভ সংস্করণের দাম ৬০ লাখ রুপি এবং মডেল ওয়াই লং-রেঞ্জ রিয়ার-হুইল ড্রাইভ সংস্করণটির মূল্য ৬৮ লাখ রুপি নির্ধারণ করা হয়েছে।
তুলনামূলকভাবে এই গাড়ির দাম যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হয় ৪৪ হাজার ৯৯০ ডলার থেকে (প্রায় ৩৮ লাখ রুপির বেশি), চীনে ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫০০ ইউয়ান (৩১ লাখ রুপির বেশি) এবং জার্মানিতে ৫৩ হাজার ৭০০ ডলার (৪৬ লাখ রুপির বেশি) থেকে।
টেসলার ‘ফুল সেলফ-ড্রাইভিং’ (এফএসডি) প্রযুক্তি বাড়তি ৬ লাখ রুপিতে পাওয়া যাবে। এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে এমনভাবে উন্নত হবে, যাতে ড্রাইভারের হস্তক্ষেপ খুবই সীমিত থাকবে।
টেসলার মুম্বাই শোরুম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মহারাষ্ট্র রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফডনবিশ। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভবিষ্যতে আমরা চাই টেসলা ভারতে গবেষণা ও উৎপাদনের কাজ করুক এবং আমি নিশ্চিত উপযুক্ত সময়ে তারা তা বিবেচনা করবে।’
মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ভারতের মুম্বাইয়ে আজ মঙ্গলবার প্রথম শোরুম উদ্বোধন করেছে। আজ ভারতের ক্রেতাদের জন্য বহুল আলোচিত মডেল ‘ওয়াই’ উন্মোচন করা হয়েছে। এই মডেলের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ৭০ হাজার মার্কিন ডলার বা ৬০ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৪ লাখ ৫৭ হাজার ৬৪৮ টাকা। বিশ্ববাজারের তুলনায় ভারতে এই মডেলের এটিই সর্বোচ্চ দাম।
গাড়ি সরবরাহ শুরুর সম্ভাব্য সময় ধরা হয়েছে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিক (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর) থেকে। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম গাড়ির বাজার ভারতে টেসলা একটি অভিজাত শ্রেণিকে লক্ষ্য করে এগোচ্ছে, যেখানে ভারতের বাজারে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) হিস্যা মাত্র ৪ শতাংশ।
ভারতের বাজারে টেসলার প্রতিযোগী হিসেবে থাকছে মূলত জার্মান বিলাসবহুল ব্র্যান্ড বিএমডব্লিউ ও মার্সিডিজ-বেঞ্জ। তবে দেশীয় ইভি নির্মাতা টাটা মোটরস ও মাহিন্দ্রার সঙ্গে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতার সম্ভাবনা কম।
আজ মুম্বাইয়ে টেসলা প্রথম শোরুম উদ্বোধনের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে মডেল ওয়াইয়ের জন্য অর্ডার নেওয়াও শুরু হয়েছে। বহু প্রতীক্ষার পর এটিই টেসলার ভারতীয় বাজারে আনুষ্ঠানিক প্রবেশ।
বর্তমানে টেসলা শুধু আমদানি করা গাড়ি বিক্রি করবে। ভারতে আমদানি করা গাড়ির ওপর মাশুল শুল্ক ও ট্যাক্স মিলিয়ে শতভাগেরও বেশি। ফলে দাম অনেক বেড়ে যায়। ভারতের বাজারে টেসলার গাড়ির দাম বিশ্বের অন্যান্য বাজারের তুলনায় সর্বোচ্চ হওয়ার কারণ মূলত উচ্চ আমদানি শুল্ক ও অন্যান্য কর-সংক্রান্ত ব্যয়।
বিশ্বব্যাপী উৎপাদন সক্ষমতা বেশি, বিপরীতে বিক্রি কমে যাওয়ায় টেসলা ভারতের মতো নতুন বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করছে। তবে এর আগে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক ভারতের উচ্চ আমদানি শুল্ক নিয়ে প্রকাশ্যে সমালোচনা করেছিলেন।
টেসলা ভারত সরকারকে আমদানি শুল্ক কমাতে দীর্ঘদিন ধরেই অনুরোধ করে আসছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তির অধীনে শুল্ক হ্রাসের বিষয়ে আলোচনায় রয়েছে।
তবে বর্তমানে মুম্বাইয়ে প্রদর্শিত টেসলার গাড়িগুলো চীনে তৈরি। যুক্তরাষ্ট্রের কারখানায় এখনো ডান দিকে স্টিয়ারিংযুক্ত গাড়ি তৈরি করে না। ভারতের ট্রাফিক নিয়ম অনুযায়ী, বাম পাশ দিয়ে গাড়ি চালাতে হয়, ফলে গাড়ির স্টিয়ারিং থাকে ডান দিকে।
ভারতে মডেল ওয়াই রিয়ার-হুইল ড্রাইভ সংস্করণের দাম ৬০ লাখ রুপি এবং মডেল ওয়াই লং-রেঞ্জ রিয়ার-হুইল ড্রাইভ সংস্করণটির মূল্য ৬৮ লাখ রুপি নির্ধারণ করা হয়েছে।
তুলনামূলকভাবে এই গাড়ির দাম যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হয় ৪৪ হাজার ৯৯০ ডলার থেকে (প্রায় ৩৮ লাখ রুপির বেশি), চীনে ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫০০ ইউয়ান (৩১ লাখ রুপির বেশি) এবং জার্মানিতে ৫৩ হাজার ৭০০ ডলার (৪৬ লাখ রুপির বেশি) থেকে।
টেসলার ‘ফুল সেলফ-ড্রাইভিং’ (এফএসডি) প্রযুক্তি বাড়তি ৬ লাখ রুপিতে পাওয়া যাবে। এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে এমনভাবে উন্নত হবে, যাতে ড্রাইভারের হস্তক্ষেপ খুবই সীমিত থাকবে।
টেসলার মুম্বাই শোরুম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মহারাষ্ট্র রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফডনবিশ। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভবিষ্যতে আমরা চাই টেসলা ভারতে গবেষণা ও উৎপাদনের কাজ করুক এবং আমি নিশ্চিত উপযুক্ত সময়ে তারা তা বিবেচনা করবে।’
সরকারের কার্যক্রম নিয়ে কিছু অর্থনীতিদের সমালোচনা প্রসঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘অর্থনীতিবিদ যারা কিছুই (সরকারের ইতিবাচক কাজ) দেখেন না; দেখতে দৃষ্টি লাগে। অন্তর্দৃষ্টি লাগে। না চাইলে তো দেখতে পারবেন না!’
৪ ঘণ্টা আগেট্রাভেল এজেন্টদের শীর্ষ সংগঠন এসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশ (আটাব)-এর বর্তমান কার্যনির্বাহী কমিটি বিলুপ্ত করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সংগঠনের অভ্যন্তরে অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অর্থ আত্মসাতের একাধিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের প্রধান তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের দ্বিতীয় বৃহত্তম সদস্য ইরাক। সম্প্রতি ইরাকে নিজেদের কার্যক্রম বাড়াতে শুরু করেছে চীনের স্বশাসিত তুলনামূলক ছোট ও বেসরকারি তেল কোম্পানিগুলো।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
১৬ ঘণ্টা আগে