অনলাইন ডেস্ক
চলতি অর্থবছরে নেপালে ৪৭৫ কোটি রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা) পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে শুধু কাঁচা পাটই রপ্তানি করা হয়েছে ১৫৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার। আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে নেপালি সংবাদমাধ্যম মেরিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নেপাল ট্রানজিট অ্যান্ড ওয়্যারহাউজিং কোম্পানির কাঁকরভিটা শাখার প্রধান সুবাস পান্ডে জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে মাস পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশ থেকে নেপালের সবচেয়ে বড় আমদানি পণ্য ছিল কাঁচা পাট। এ ছাড়া ব্যাটারি, হাঁস-মুরগির খাবার, প্রসাধনী, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড, পাট সুতা, বৈদ্যুতিক সামগ্রী, ওষুধ, আলু, কাগজ, কাচ এবং বিভিন্ন ধরনের খাদ্য ও পানীয় নেপালে গেছে।
অন্যদিকে, একই সময়ে নেপাল বাংলাদেশে রপ্তানি করেছে ৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকার পণ্য। নেপাল বাংলাদেশে যে পণ্য রপ্তানি করেছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশ ছিল মোলাসেস বা চিটাগুড়। পশুখাদ্য তৈরিতে কখনো কখনো বেকিং উপকরণ হিসেবে এই চিটাগুড় ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশ নেপাল থেকে এই পণ্য আমদানি করেছে ২৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার। এর বাইরে দেশটি কিছু ভেষজ গাছ, পশুর খাবার এবং অল্প কিছু গৃহস্থালি পণ্য বাংলাদেশে পাঠিয়েছে।
তবে, বাংলাদেশ থেকে অনেক বেশি অর্থের পণ্য কিনলেও বাংলাদেশে খুব বেশি অর্থের রপ্তানি করতে না পারায় বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যকার বাণিজ্যে বড় ধরনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এইভাবে আমদানি অনেক বেশি আর রপ্তানি খুব কম থাকলে নেপালের অর্থনীতি দীর্ঘ মেয়াদে চাপে পড়তে পারে। রপ্তানি বাড়াতে নেপালকে নতুন পণ্যে জোর দেওয়া, বাজার খোঁজা এবং সরকারি সহযোগিতা বাড়ানোর মতো পরিকল্পিত পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মনে করেন তাঁরা।
চলতি অর্থবছরে নেপালে ৪৭৫ কোটি রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা) পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে শুধু কাঁচা পাটই রপ্তানি করা হয়েছে ১৫৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার। আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে নেপালি সংবাদমাধ্যম মেরিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নেপাল ট্রানজিট অ্যান্ড ওয়্যারহাউজিং কোম্পানির কাঁকরভিটা শাখার প্রধান সুবাস পান্ডে জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে মাস পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশ থেকে নেপালের সবচেয়ে বড় আমদানি পণ্য ছিল কাঁচা পাট। এ ছাড়া ব্যাটারি, হাঁস-মুরগির খাবার, প্রসাধনী, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড, পাট সুতা, বৈদ্যুতিক সামগ্রী, ওষুধ, আলু, কাগজ, কাচ এবং বিভিন্ন ধরনের খাদ্য ও পানীয় নেপালে গেছে।
অন্যদিকে, একই সময়ে নেপাল বাংলাদেশে রপ্তানি করেছে ৩১ কোটি ৭০ লাখ টাকার পণ্য। নেপাল বাংলাদেশে যে পণ্য রপ্তানি করেছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশ ছিল মোলাসেস বা চিটাগুড়। পশুখাদ্য তৈরিতে কখনো কখনো বেকিং উপকরণ হিসেবে এই চিটাগুড় ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশ নেপাল থেকে এই পণ্য আমদানি করেছে ২৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার। এর বাইরে দেশটি কিছু ভেষজ গাছ, পশুর খাবার এবং অল্প কিছু গৃহস্থালি পণ্য বাংলাদেশে পাঠিয়েছে।
তবে, বাংলাদেশ থেকে অনেক বেশি অর্থের পণ্য কিনলেও বাংলাদেশে খুব বেশি অর্থের রপ্তানি করতে না পারায় বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যকার বাণিজ্যে বড় ধরনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এইভাবে আমদানি অনেক বেশি আর রপ্তানি খুব কম থাকলে নেপালের অর্থনীতি দীর্ঘ মেয়াদে চাপে পড়তে পারে। রপ্তানি বাড়াতে নেপালকে নতুন পণ্যে জোর দেওয়া, বাজার খোঁজা এবং সরকারি সহযোগিতা বাড়ানোর মতো পরিকল্পিত পদক্ষেপ নিতে হবে বলে মনে করেন তাঁরা।
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
৭ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
১০ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
১ দিন আগে