বিশ্বব্যাপী বিমান পরিবহন সংস্থা (আইএটিএ) জানিয়েছে, আগামী বছর প্রথমবারের মতো বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৫০০ কোটির মাইলফলক ছাড়িয়ে যাবে এবং এই খাতের রাজস্ব আয় ১ ট্রিলিয়ন (১ লাখ কোটি) ডলার অতিক্রম করবে।
আজ মঙ্গলবার আইএটিএর বিবৃতির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০২৫ সালে যাত্রী সংখ্যা ৫২০ কোটিতে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় ৬ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। একই সঙ্গে, জ্বালানি ও তেলের দাম কমার ফলে এই শিল্পে মোট রাজস্বের পরিমাণ ১ দশমিক ০০৭ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
আইএটিএ বলেছে, প্রথমবারের মতো এই শিল্পের রাজস্ব ১ ট্রিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে।’ রাজস্ব ২০২৪ সালের তুলনায় ৪ দশমিক ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
আইএটিএর প্রধান অর্থনীতিবিদ মেরি ওয়েনস থমসেন জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘মহামারি–পরবর্তী সময়ে এই আর্থিক উন্নতি সত্যিই উদযাপনের যোগ্য।’
আইএটিএর মহাপরিচালক উইলি ওয়ালশ এক বিবৃতিতে বলেন, সরবরাহ শৃঙ্খলের চ্যালেঞ্জ, অবকাঠামোগত ঘাটতি, কঠোর নিয়মাবলী এবং ক্রমবর্ধমান করের বোঝা থাকা সত্ত্বেও আমরা ৩৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার মুনাফার প্রত্যাশা করছি।
আইএটিএ প্রায় ৩৪০টি সংস্থার প্রতিনিধিত্ব করে, যা বিশ্বব্যাপী বিমান পরিবহন খাতের ৮০ শতাংশ পরিচালনা করে। ২০২২ সালে রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ করার পর থেকেই বিমান সংস্থাগুলো বাড়তি জ্বালানি খরচের চাপের মুখে পড়েছে। তবে আইএটিএ বলছে, আগামী বছর এই চাপ কিছুটা কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। জেট ফুয়েলের গড় মূল্য প্রতি ব্যারেল ৮৭ ডলারে নেমে আসবে, যা ২০২৪ সালে ছিল ৯৯ ডলার।
আইএটিএ বলছে, তেলের দাম কমা এবং এর ফলে জ্বালানির খরচ কমে যাওয়া এয়ারলাইনগুলোর উন্নতির অন্যতম প্রধান কারণ হবে। তবে, যদি কোনো কারণে এই বিষয়গুলো বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে পূর্বাভাসে পরিবর্তন আসতে পারে।
বিশ্বব্যাপী বিমান পরিবহন সংস্থা (আইএটিএ) জানিয়েছে, আগামী বছর প্রথমবারের মতো বিমানযাত্রীর সংখ্যা ৫০০ কোটির মাইলফলক ছাড়িয়ে যাবে এবং এই খাতের রাজস্ব আয় ১ ট্রিলিয়ন (১ লাখ কোটি) ডলার অতিক্রম করবে।
আজ মঙ্গলবার আইএটিএর বিবৃতির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০২৫ সালে যাত্রী সংখ্যা ৫২০ কোটিতে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে, যা ২০২৪ সালের তুলনায় ৬ দশমিক ৭ শতাংশ বেশি। একই সঙ্গে, জ্বালানি ও তেলের দাম কমার ফলে এই শিল্পে মোট রাজস্বের পরিমাণ ১ দশমিক ০০৭ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
আইএটিএ বলেছে, প্রথমবারের মতো এই শিল্পের রাজস্ব ১ ট্রিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে।’ রাজস্ব ২০২৪ সালের তুলনায় ৪ দশমিক ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
আইএটিএর প্রধান অর্থনীতিবিদ মেরি ওয়েনস থমসেন জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘মহামারি–পরবর্তী সময়ে এই আর্থিক উন্নতি সত্যিই উদযাপনের যোগ্য।’
আইএটিএর মহাপরিচালক উইলি ওয়ালশ এক বিবৃতিতে বলেন, সরবরাহ শৃঙ্খলের চ্যালেঞ্জ, অবকাঠামোগত ঘাটতি, কঠোর নিয়মাবলী এবং ক্রমবর্ধমান করের বোঝা থাকা সত্ত্বেও আমরা ৩৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার মুনাফার প্রত্যাশা করছি।
আইএটিএ প্রায় ৩৪০টি সংস্থার প্রতিনিধিত্ব করে, যা বিশ্বব্যাপী বিমান পরিবহন খাতের ৮০ শতাংশ পরিচালনা করে। ২০২২ সালে রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ করার পর থেকেই বিমান সংস্থাগুলো বাড়তি জ্বালানি খরচের চাপের মুখে পড়েছে। তবে আইএটিএ বলছে, আগামী বছর এই চাপ কিছুটা কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। জেট ফুয়েলের গড় মূল্য প্রতি ব্যারেল ৮৭ ডলারে নেমে আসবে, যা ২০২৪ সালে ছিল ৯৯ ডলার।
আইএটিএ বলছে, তেলের দাম কমা এবং এর ফলে জ্বালানির খরচ কমে যাওয়া এয়ারলাইনগুলোর উন্নতির অন্যতম প্রধান কারণ হবে। তবে, যদি কোনো কারণে এই বিষয়গুলো বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে পূর্বাভাসে পরিবর্তন আসতে পারে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৩ মিনিট আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৬ মিনিট আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৮ মিনিট আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৮ ঘণ্টা আগে