নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ করলে তা বিনিয়োগকারীদের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়াবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান ড. হাফিজ মোহাম্মদ হাসান বাবু।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা স্টক ক্লাবে আয়োজিত প্রি–বাজেট সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমানে বাজার পরিস্থিতি ও করোনা মহামারির প্রভাব বিবেচনা করে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে উৎসে করের হার বর্তমানে শূন্য দশমিক ০৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে পুনর্নির্ধারণ করা প্রয়োজন, যা শূন্য দশমিক ০২ শতাংশ করা যেতে পারে।
ড. হাফিজ বলেন, উৎসে লভ্যাংশ আয়ের ওপর কর সম্পূর্ণ এবং চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হিসাবে বিবেচনা করা এবং লভ্যাংশ প্রাপ্তির প্রথম ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত কর ছাড়ের প্রস্তাব করছি।
ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, লভ্যাংশ আয়ের ওপর উৎসে করকে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার ওপর কর্তনকৃত করের মতো চূড়ান্ত কর আদায় হিসেবে বিবেচনা করা প্রয়োজন। এই হারের পার্থক্য ৭ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ থেকে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
১৭ দশমিক ৫ শতাংশ প্রস্তাবে ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার ২০ শতাংশ আছে। সেটা ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হোক। আর অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে সেটা ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ বা ৪০ শতাংশ করা হোক।
ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, তালিকাভুক্ত বন্ড থেকে অর্জিত আয় বা সুদের ওপর কর অব্যাহতি দেওয়া দরকার। জিরো কুপন বন্ডের মতো স্টক এক্সচেঞ্জের যেকোনো বোর্ডের তালিকাভুক্ত যেকোনো করপোরেট বন্ড থেকে উদ্ভূত সুদ বা আয় ইস্যুকারি এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য নির্বিশেষে কর অব্যাহত বিবেচনা করা যেতে পারে। সুকুকসহ সব ধরনের বন্ড এবং অ্যাসেট ব্যাকড সিকিউরিটিজ আয়কর আইন, ২০২৩-এর সেকশন ১০৬ থেকে বাদ দেওয়া যেতে পারে।
করারোপ না করার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, পুঁজিবাজার তথা দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের কথা বিবেচনায় রেখে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত কোম্পানির সিকিউরিটিজ লেনদেন থেকে অর্জিত মূলধনী মুনাফার ওপর নতুন করে করারোপ না করার এবং হ্রাসের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা পুঁজিবাজারকে অর্থনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত করতে চাই।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএসইর পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও, শরীফ আনোয়ার হোসেন, মো. শাহজাহানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ করলে তা বিনিয়োগকারীদের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়াবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান ড. হাফিজ মোহাম্মদ হাসান বাবু।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা স্টক ক্লাবে আয়োজিত প্রি–বাজেট সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমানে বাজার পরিস্থিতি ও করোনা মহামারির প্রভাব বিবেচনা করে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের কারণে উৎসে করের হার বর্তমানে শূন্য দশমিক ০৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে পুনর্নির্ধারণ করা প্রয়োজন, যা শূন্য দশমিক ০২ শতাংশ করা যেতে পারে।
ড. হাফিজ বলেন, উৎসে লভ্যাংশ আয়ের ওপর কর সম্পূর্ণ এবং চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হিসাবে বিবেচনা করা এবং লভ্যাংশ প্রাপ্তির প্রথম ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত কর ছাড়ের প্রস্তাব করছি।
ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, লভ্যাংশ আয়ের ওপর উৎসে করকে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার ওপর কর্তনকৃত করের মতো চূড়ান্ত কর আদায় হিসেবে বিবেচনা করা প্রয়োজন। এই হারের পার্থক্য ৭ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ থেকে ১২ দশমিক ৫ শতাংশ করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
১৭ দশমিক ৫ শতাংশ প্রস্তাবে ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার ২০ শতাংশ আছে। সেটা ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হোক। আর অ-তালিকাভুক্ত কোম্পানির ক্ষেত্রে সেটা ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ বা ৪০ শতাংশ করা হোক।
ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, তালিকাভুক্ত বন্ড থেকে অর্জিত আয় বা সুদের ওপর কর অব্যাহতি দেওয়া দরকার। জিরো কুপন বন্ডের মতো স্টক এক্সচেঞ্জের যেকোনো বোর্ডের তালিকাভুক্ত যেকোনো করপোরেট বন্ড থেকে উদ্ভূত সুদ বা আয় ইস্যুকারি এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য নির্বিশেষে কর অব্যাহত বিবেচনা করা যেতে পারে। সুকুকসহ সব ধরনের বন্ড এবং অ্যাসেট ব্যাকড সিকিউরিটিজ আয়কর আইন, ২০২৩-এর সেকশন ১০৬ থেকে বাদ দেওয়া যেতে পারে।
করারোপ না করার অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, পুঁজিবাজার তথা দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের কথা বিবেচনায় রেখে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকাভুক্ত কোম্পানির সিকিউরিটিজ লেনদেন থেকে অর্জিত মূলধনী মুনাফার ওপর নতুন করে করারোপ না করার এবং হ্রাসের জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
ডিএসইর চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা পুঁজিবাজারকে অর্থনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত করতে চাই।
সংবাদ সম্মেলনে ডিএসইর পরিচালক রিচার্ড ডি রোজারিও, শরীফ আনোয়ার হোসেন, মো. শাহজাহানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে