বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশে কার্যক্রমের ১২০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে আন্তর্জাতিক ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। এ উপলক্ষে ঢাকায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ বিল উইন্টার্স।
বিল উইন্টার্সের এ সফর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকটির ভূমিকা আরও জোরালোভাবে তুলে ধরেছে।
সফরকালে বিল উইন্টার্স দেশের ব্যবসায়ী, নীতিনির্ধারক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
বিল উইন্টার্স বলেন, ‘বাংলাদেশের আর্থিক খাতের সম্ভাবনা বিশাল। আমাদের বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা ও আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে এ দেশের প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে চাই।’
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘১২০ বছর ধরে বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। বিল উইন্টার্সের সফর আমাদের প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। ভবিষ্যতে আমরা ডিজিটাল সক্ষমতা ও টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে চাই।’
১৯০৫ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড দেশের ব্যাংকিং খাতের বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। ব্যাংকটি দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক ঋণপত্র চালু করে, প্রথম কমোডিটি ডেরিভেটিভ, ইন্টারেস্ট রেট ডেরিভেটিভ ও মেটাল ডেরিভেটিভ চালু করে, ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে নতুন উদ্ভাবন নিয়ে আসে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের অবকাঠামো ও বাণিজ্য উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করেছে।
ব্যাংকটি শক্তি, টেলিযোগাযোগ, ওষুধ, বিমান ও তৈরি পোশাকশিল্পে বিনিয়োগ সহায়তা দিয়েছে, দেশের সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগ ও প্রথম আন্তর্জাতিক অধিগ্রহণে ভূমিকা রেখেছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পরিবেশ, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে বিনিয়োগ করছে।
বিশেষত, তরুণদের ক্ষমতায়ন ও উদ্যোক্তা তৈরিতে ব্যাংকটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ভবিষ্যতেও দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অংশীদার হয়ে কাজ চালিয়ে যাবে।
বাংলাদেশে কার্যক্রমের ১২০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করেছে আন্তর্জাতিক ব্যাংক স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। এ উপলক্ষে ঢাকায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের গ্রুপ চিফ এক্সিকিউটিভ বিল উইন্টার্স।
বিল উইন্টার্সের এ সফর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকটির ভূমিকা আরও জোরালোভাবে তুলে ধরেছে।
সফরকালে বিল উইন্টার্স দেশের ব্যবসায়ী, নীতিনির্ধারক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
বিল উইন্টার্স বলেন, ‘বাংলাদেশের আর্থিক খাতের সম্ভাবনা বিশাল। আমাদের বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা ও আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে এ দেশের প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে চাই।’
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘১২০ বছর ধরে বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত। বিল উইন্টার্সের সফর আমাদের প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। ভবিষ্যতে আমরা ডিজিটাল সক্ষমতা ও টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে চাই।’
১৯০৫ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড দেশের ব্যাংকিং খাতের বিকাশে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। ব্যাংকটি দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক ঋণপত্র চালু করে, প্রথম কমোডিটি ডেরিভেটিভ, ইন্টারেস্ট রেট ডেরিভেটিভ ও মেটাল ডেরিভেটিভ চালু করে, ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে নতুন উদ্ভাবন নিয়ে আসে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের অবকাঠামো ও বাণিজ্য উন্নয়নে বড় ভূমিকা পালন করেছে।
ব্যাংকটি শক্তি, টেলিযোগাযোগ, ওষুধ, বিমান ও তৈরি পোশাকশিল্পে বিনিয়োগ সহায়তা দিয়েছে, দেশের সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগ ও প্রথম আন্তর্জাতিক অধিগ্রহণে ভূমিকা রেখেছে।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পরিবেশ, কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে বিনিয়োগ করছে।
বিশেষত, তরুণদের ক্ষমতায়ন ও উদ্যোক্তা তৈরিতে ব্যাংকটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।
বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ভবিষ্যতেও দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অংশীদার হয়ে কাজ চালিয়ে যাবে।
২০২৪–২৫ অর্থবছরে বিদ্যুৎ বিতরণকারী সংস্থা ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো) ১২৫ কোটি টাকার বেশি লোকসান করেছে। গত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য কোনো লভ্যাংশ ঘোষণা করেনি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। আজ রোববার প্রকাশিত কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের অন্যতম প্রধান শিল্পগোষ্ঠী ইফাদ গ্রুপ ১৯৮৫ সালে যাত্রা শুরু করে। অটোমোবাইল, লুব্রিকেন্ট, ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্প্রেসর, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্য, টয়লেট্রিজ, মিডিয়া ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সফলভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছর পাড়ি দিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেবছরের পর বছর বিমা কোম্পানির দরজায় ঘুরেও টাকার দেখা পাচ্ছেন না গ্রাহকেরা। একসময় ভবিষ্যতের ভরসা ছিল এই খাত, এখন সেটিই পরিণত হয়েছে আস্থাহীনতার প্রতীকে। দেশের বিমা কোম্পানিগুলোর কাছে গ্রাহকদের আটকে আছে ৭ হাজার কোটি টাকা, অথচ বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দাবি পরিশোধ করছে না।
১১ ঘণ্টা আগেসভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
১ দিন আগে