অমর একুশে বইমেলা উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও বিকাশ পেমেন্টে ১০% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন বইপ্রেমীরা। মেলা চলাকালে একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন। সেই সঙ্গে ৫০০ বা তার বেশি টাকা বিকাশে পেমেন্ট করলেই রয়েছে আরও ৫০ টাকার কুপন, যা মেলা চলাকালে উপভোগ করতে পারবেন গ্রাহক।
বইমেলার অধিকাংশ স্টলেই বিকাশ অ্যাপে কিউআর কোড স্ক্যান অথবা *২৪৭# ডায়াল করে পেমেন্ট করলেই ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক পাবেন গ্রাহক। প্রকাশক ও বিক্রেতাদের দেওয়া ছাড়ের পাশাপাশি বিকাশ পেমেন্টে পাওয়া এই ক্যাশব্যাক আরও বেশি বই কেনার সুযোগ করে দেবে পাঠকদের। অফারগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এই লিংকে-https://www. bkash. com/campaign/book-fair-offer।
উল্লেখ্য, বাংলা একাডেমির অমর একুশে বইমেলা আয়োজনে এ নিয়ে ষষ্ঠবারের মতো পৃষ্ঠপোষক হিসেবে সহযোগিতা করছে বিকাশ। শুধু তাই নয়, গত তিনটি মেলার ধারাবাহিকতায় এবারও মেলায় আসা দর্শনার্থী-লেখক-প্রকাশকদের কাছ থেকে বই সংগ্রহ করবে বিকাশ। পাশাপাশি, বিকাশের পক্ষ থেকে দেওয়া বই যোগ করে তা সুবিধাবঞ্চিত শিশুসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার পাঠকদের মধ্যে বিতরণ করবে বিকাশ। বইমেলায় বই সংগ্রহের এই কার্যক্রমের আওতায় গত তিন বছরে ৭২ হাজার ৫০০ বই বিতরণ করেছে বিকাশ।
মেলায় বিকাশের সৌজন্যে স্থাপিত বই প্রদান বুথে এসে নতুন বা পুরোনো বই দিয়ে এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন পাঠক-দর্শনার্থীরা। যাঁরা ঢাকার বাইরে আছেন, তাঁরা নিজ নিজ এলাকার বিকাশ গ্রাহক সেবাকেন্দ্রে গিয়েও বই দিয়ে আসতে পারবেন।
এদিকে যাঁদের বিকাশ অ্যাকাউন্ট নেই, চাইলে তাঁরাও মেলা প্রাঙ্গণে জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে নিয়ে বিকাশের বুথ থেকে তাৎক্ষণিক অ্যাকাউন্ট খুলে বিকাশ পেমেন্ট করে বই কিনতে পারবেন। এ ছাড়া মেলার পাঠক-লেখক-ক্রেতা-দর্শনার্থীদের বিশ্রামের জন্য বিকাশের সৌজন্যে এবারও রয়েছে বসার ব্যবস্থা। শিশু-কিশোরদের জন্য বিকাশের সৌজন্যে আছে মজার পাপেট শো।
অমর একুশে বইমেলা উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবারও বিকাশ পেমেন্টে ১০% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন বইপ্রেমীরা। মেলা চলাকালে একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন। সেই সঙ্গে ৫০০ বা তার বেশি টাকা বিকাশে পেমেন্ট করলেই রয়েছে আরও ৫০ টাকার কুপন, যা মেলা চলাকালে উপভোগ করতে পারবেন গ্রাহক।
বইমেলার অধিকাংশ স্টলেই বিকাশ অ্যাপে কিউআর কোড স্ক্যান অথবা *২৪৭# ডায়াল করে পেমেন্ট করলেই ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক পাবেন গ্রাহক। প্রকাশক ও বিক্রেতাদের দেওয়া ছাড়ের পাশাপাশি বিকাশ পেমেন্টে পাওয়া এই ক্যাশব্যাক আরও বেশি বই কেনার সুযোগ করে দেবে পাঠকদের। অফারগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে এই লিংকে-https://www. bkash. com/campaign/book-fair-offer।
উল্লেখ্য, বাংলা একাডেমির অমর একুশে বইমেলা আয়োজনে এ নিয়ে ষষ্ঠবারের মতো পৃষ্ঠপোষক হিসেবে সহযোগিতা করছে বিকাশ। শুধু তাই নয়, গত তিনটি মেলার ধারাবাহিকতায় এবারও মেলায় আসা দর্শনার্থী-লেখক-প্রকাশকদের কাছ থেকে বই সংগ্রহ করবে বিকাশ। পাশাপাশি, বিকাশের পক্ষ থেকে দেওয়া বই যোগ করে তা সুবিধাবঞ্চিত শিশুসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার পাঠকদের মধ্যে বিতরণ করবে বিকাশ। বইমেলায় বই সংগ্রহের এই কার্যক্রমের আওতায় গত তিন বছরে ৭২ হাজার ৫০০ বই বিতরণ করেছে বিকাশ।
মেলায় বিকাশের সৌজন্যে স্থাপিত বই প্রদান বুথে এসে নতুন বা পুরোনো বই দিয়ে এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন পাঠক-দর্শনার্থীরা। যাঁরা ঢাকার বাইরে আছেন, তাঁরা নিজ নিজ এলাকার বিকাশ গ্রাহক সেবাকেন্দ্রে গিয়েও বই দিয়ে আসতে পারবেন।
এদিকে যাঁদের বিকাশ অ্যাকাউন্ট নেই, চাইলে তাঁরাও মেলা প্রাঙ্গণে জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে নিয়ে বিকাশের বুথ থেকে তাৎক্ষণিক অ্যাকাউন্ট খুলে বিকাশ পেমেন্ট করে বই কিনতে পারবেন। এ ছাড়া মেলার পাঠক-লেখক-ক্রেতা-দর্শনার্থীদের বিশ্রামের জন্য বিকাশের সৌজন্যে এবারও রয়েছে বসার ব্যবস্থা। শিশু-কিশোরদের জন্য বিকাশের সৌজন্যে আছে মজার পাপেট শো।
তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
১৮ ঘণ্টা আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১ দিন আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১ দিন আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১ দিন আগে