বিজ্ঞপ্তি
দেশের প্রথম পরিবেশবান্ধব গ্রাহকসেবা কেন্দ্র স্থাপন করেছে গ্রামীণফোন। গতকাল বুধবার সিলেটের আম্বরখানায় গ্রামীণফোন সেন্টারের উদ্বোধন করা হয়। এর মাধ্যমে টেকসই ব্যবস্থাপনায় একটি নতুন ও অনুপ্রেরণামূলক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এই কোম্পানি। এটি পরিবেশের প্রতি গ্রামীণফোনের অবিচল প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন। এতে একদিকে যেমন পরিবেশ সুরক্ষিত থাকবে, অন্যদিকে গ্রাহক অভিজ্ঞতায় যোগ হবে নতুন মাত্রা।
পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে নির্মিত এই গ্রামীণফোন সেন্টার টেলিযোগাযোগ খাতে একটি অগ্রগামী পদক্ষেপ যেখানে ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ কার্যক্রমই হবে কাগজবিহীন ও প্লাস্টিকমুক্ত। সেন্টারের নির্মাণ থেকে শুরু করে অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা ও দৈনন্দিন কার্যক্রমের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিবেশের প্রতি দায়বদ্ধতার ছাপ স্পষ্ট। এখানে ব্যবহৃত প্রতিটি উপাদানই টেকসই উপকরণ দিয়ে তৈরি এবং প্রচলিত উপকরণের পরিবর্তে টেকসই, পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে গ্রাহক সেবা হবে কাগজবিহীন। ফলে ডিজিটাল উদ্ভাবনের সহায়তা সেবায় আরও গতি আসবে, পরিবেশগত ক্ষতিও কম হবে।
দেয়াল বাগান (ভার্টিক্যাল গার্ডেন) ও পরিবেশবান্ধব দৃশ্যের (ল্যান্ডস্কেপিং) সমন্বয়ে সেন্টারটিতে এক ধরনের প্রাকৃতিক আবহ তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়া এর নকশায় যুক্ত করা হয়েছে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী ‘শীতল পাটি’। উদ্ভাবন ও প্রকৃতির সমন্বয়ে বিশ্বাস করে গ্রামীণফোন; এমন পদক্ষেপ এরই প্রতিফলন।
গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) ফারহা নাজ জামানের উপস্থিতিতে গতকাল বুধবার সিলেটের আম্বরখানায় এই সেন্টার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোন সেন্টার এবং সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এই মাইলফলক সম্পর্কে গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) ফারহা নাজ জামান বলেন, ‘আমরা যা কিছু করি এর কেন্দ্রে থাকেন গ্রাহক এবং যখন সেটি হয় টেকসই পদক্ষেপ তখন তা আরও অর্থবহ হয়ে ওঠে। সিলেটের এই গ্রিন কাস্টমার সেন্টার পরিবেশবান্ধব ও টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে গ্রামীণফোনের সংকল্পেরই প্রতিফলন। পাশাপাশি আরও মানসম্মত ও দ্রুত গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করবে সেন্টারটি। একই সঙ্গে উদ্ভাবন, স্থায়িত্ব ও স্থানীয় ঐতিহ্যকে আমরা কাজে লাগিয়েছি, যা শিল্প খাত ও সমাজকে পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করবে।’
দেশের প্রথম পরিবেশবান্ধব গ্রাহকসেবা কেন্দ্র স্থাপন করেছে গ্রামীণফোন। গতকাল বুধবার সিলেটের আম্বরখানায় গ্রামীণফোন সেন্টারের উদ্বোধন করা হয়। এর মাধ্যমে টেকসই ব্যবস্থাপনায় একটি নতুন ও অনুপ্রেরণামূলক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এই কোম্পানি। এটি পরিবেশের প্রতি গ্রামীণফোনের অবিচল প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন। এতে একদিকে যেমন পরিবেশ সুরক্ষিত থাকবে, অন্যদিকে গ্রাহক অভিজ্ঞতায় যোগ হবে নতুন মাত্রা।
পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে নির্মিত এই গ্রামীণফোন সেন্টার টেলিযোগাযোগ খাতে একটি অগ্রগামী পদক্ষেপ যেখানে ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ কার্যক্রমই হবে কাগজবিহীন ও প্লাস্টিকমুক্ত। সেন্টারের নির্মাণ থেকে শুরু করে অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা ও দৈনন্দিন কার্যক্রমের প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিবেশের প্রতি দায়বদ্ধতার ছাপ স্পষ্ট। এখানে ব্যবহৃত প্রতিটি উপাদানই টেকসই উপকরণ দিয়ে তৈরি এবং প্রচলিত উপকরণের পরিবর্তে টেকসই, পুনর্ব্যবহারযোগ্য এবং পুনরায় ব্যবহারের উপযোগী উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে গ্রাহক সেবা হবে কাগজবিহীন। ফলে ডিজিটাল উদ্ভাবনের সহায়তা সেবায় আরও গতি আসবে, পরিবেশগত ক্ষতিও কম হবে।
দেয়াল বাগান (ভার্টিক্যাল গার্ডেন) ও পরিবেশবান্ধব দৃশ্যের (ল্যান্ডস্কেপিং) সমন্বয়ে সেন্টারটিতে এক ধরনের প্রাকৃতিক আবহ তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়া এর নকশায় যুক্ত করা হয়েছে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী ‘শীতল পাটি’। উদ্ভাবন ও প্রকৃতির সমন্বয়ে বিশ্বাস করে গ্রামীণফোন; এমন পদক্ষেপ এরই প্রতিফলন।
গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) ফারহা নাজ জামানের উপস্থিতিতে গতকাল বুধবার সিলেটের আম্বরখানায় এই সেন্টার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোন সেন্টার এবং সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এই মাইলফলক সম্পর্কে গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিএমও) ফারহা নাজ জামান বলেন, ‘আমরা যা কিছু করি এর কেন্দ্রে থাকেন গ্রাহক এবং যখন সেটি হয় টেকসই পদক্ষেপ তখন তা আরও অর্থবহ হয়ে ওঠে। সিলেটের এই গ্রিন কাস্টমার সেন্টার পরিবেশবান্ধব ও টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে গ্রামীণফোনের সংকল্পেরই প্রতিফলন। পাশাপাশি আরও মানসম্মত ও দ্রুত গ্রাহক সেবা নিশ্চিত করবে সেন্টারটি। একই সঙ্গে উদ্ভাবন, স্থায়িত্ব ও স্থানীয় ঐতিহ্যকে আমরা কাজে লাগিয়েছি, যা শিল্প খাত ও সমাজকে পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করবে।’
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বড় দরপতনের ফলে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮১ পয়েন্ট বা ১.৫৪ শতাংশ কমে ৫ হাজার ২০২ পয়েন্টে নেমেছে। এর মধ্য দিয়ে সূচক প্রায় তিন মাস আগের অবস্থানে নেমেছে। তবে টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণ সামান্য বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেরমজান মাস সামনে রেখে ছোলা, খেজুর, ডাল, পেঁয়াজ, চিনি, ভোজ্যতেলসহ নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনের চেয়েও বেশি পণ্য আমদানির নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে ব্যাংকগুলোর হাতে পর্যাপ্ত ডলার মজুত থাকায় এবার আমদানিকারকদের ডলার নিয়ে উদ্বেগ নেই বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতি যখন টালমাটাল, ব্যবসায়ীরা টিকে থাকার লড়াইয়ে, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দর বাড়িয়েছে মাশুল। ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হচ্ছে নতুন হার। এর আগে ১ সেপ্টেম্বর থেকেই ২১টি বেসরকারি কনটেইনার ডিপো বা অফডক বাড়িয়েছে নিজেদের চার্জ। শিপিং এজেন্টরা এখন সেই বাড়তি খরচ আমদানিকারকদের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের লালদিয়া, নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) এবং বে টার্মিনাল পরিচালনায় বিদেশি অপারেটরের নিয়োগ চূড়ান্ত পর্যায়ে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে।
৪ ঘণ্টা আগে