ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের ধারাবাহিকতায় ও বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মতো পেমেন্ট সিস্টেমে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেন ব্যবস্থা চালু করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে দেশের অভ্যন্তরে পাঁচটি অনুমোদিত বৈদেশিক মুদ্রায় (মার্কিন ডলার, পাউন্ড স্টার্লিং, ইউরো, জাপানিজ ইয়েন ও কানাডীয় ডলার) আরজিটিএস ব্যবস্থার মাধ্যমে আন্তঃব্যাংক নিকাশ কার্যক্রম শুরু হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এ ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রায় ক্লিয়ারিং ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হবে। চেক অথবা এফডিডি নিয়ে নিষ্পত্তির জন্য কোনো ব্যাংক প্রতিনিধিকে আর ক্লিয়ারিং হাউসে সশরীরে উপস্থিত হতে হবে না। ফলে চেক অথবা এফডিডি নষ্ট হওয়া বা হারিয়ে যাওয়া সংক্রান্ত ঝুঁকি এবং প্রতারণা বা জালিয়াতির সুযোগ আর থাকবে না।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, আরজিটিএস ব্যবস্থায় দেশীয় মুদ্রায় লেনদেন সীমা ১ লাখ টাকা হলেও বৈদেশিক মুদ্রার ক্ষেত্রে তা নির্বিশেষে যেকোনো পরিমাণ হওয়ার কারণে লেনদেনের আওতা ও উপকারভোগীর সংখ্যা অনেক বাড়বে। ফলে আরজিটিএস ব্যবস্থায় দেশের অভ্যন্তরে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেন নিষ্পত্তির কার্যক্রম চালু করার কারণে একদিকে যেমন এ সংক্রান্ত লেনদেন নিষ্পত্তি সহজ, তাৎক্ষণিক ও ব্যয় সাশ্রয়ী হবে; অন্যদিকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও ত্বরান্বিত হবে।
রোববার সকাল ১১টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে এ ব্যবস্থাটির আনুষ্ঠানিক কার্যারম্ভের ঘোষণা দিয়েছেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ও নির্বাহী পরিচালকেরা, এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট, এমসিসির প্রেসিডেন্টসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠন, ভেন্ডর প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের ধারাবাহিকতায় ও বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মতো পেমেন্ট সিস্টেমে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেন ব্যবস্থা চালু করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে দেশের অভ্যন্তরে পাঁচটি অনুমোদিত বৈদেশিক মুদ্রায় (মার্কিন ডলার, পাউন্ড স্টার্লিং, ইউরো, জাপানিজ ইয়েন ও কানাডীয় ডলার) আরজিটিএস ব্যবস্থার মাধ্যমে আন্তঃব্যাংক নিকাশ কার্যক্রম শুরু হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এ ব্যবস্থা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রায় ক্লিয়ারিং ব্যবস্থাপনা অনেক সহজ হবে। চেক অথবা এফডিডি নিয়ে নিষ্পত্তির জন্য কোনো ব্যাংক প্রতিনিধিকে আর ক্লিয়ারিং হাউসে সশরীরে উপস্থিত হতে হবে না। ফলে চেক অথবা এফডিডি নষ্ট হওয়া বা হারিয়ে যাওয়া সংক্রান্ত ঝুঁকি এবং প্রতারণা বা জালিয়াতির সুযোগ আর থাকবে না।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, আরজিটিএস ব্যবস্থায় দেশীয় মুদ্রায় লেনদেন সীমা ১ লাখ টাকা হলেও বৈদেশিক মুদ্রার ক্ষেত্রে তা নির্বিশেষে যেকোনো পরিমাণ হওয়ার কারণে লেনদেনের আওতা ও উপকারভোগীর সংখ্যা অনেক বাড়বে। ফলে আরজিটিএস ব্যবস্থায় দেশের অভ্যন্তরে বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেন নিষ্পত্তির কার্যক্রম চালু করার কারণে একদিকে যেমন এ সংক্রান্ত লেনদেন নিষ্পত্তি সহজ, তাৎক্ষণিক ও ব্যয় সাশ্রয়ী হবে; অন্যদিকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডও ত্বরান্বিত হবে।
রোববার সকাল ১১টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে এ ব্যবস্থাটির আনুষ্ঠানিক কার্যারম্ভের ঘোষণা দিয়েছেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ও নির্বাহী পরিচালকেরা, এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট, এমসিসির প্রেসিডেন্টসহ বিভিন্ন ব্যবসায়িক সংগঠন, ভেন্ডর প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২৯ মিনিট আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৩৮ মিনিট আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৪২ মিনিট আগে