করপোরেট এবং বাণিজ্যিক গ্রাহকদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম কর্পনেটের লেনদেনের পরিমাণ দুই লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অর্জন করেছে। ২০১৯ সালে তিনটি মৌলিক পেমেন্ট বৈশিষ্ট্যসহ চালু করার পর কর্পনেট অনন্য বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা নিয়ে একটি শক্তিশালী ইন্টারনেট ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়।
করপোরেট এবং বাণিজ্যিক গ্রাহকেরা কর্পনেট ব্যবহার করে এক কোটিরও বেশি সংখ্যক লেনদেন করেছে। যা এই প্ল্যাটফর্মের প্রতি তাদের আস্থা প্রমাণ করে। নেতৃস্থানীয় বড় করপোরেট গ্রাহক, বিখ্যাত বহুজাতিক কোম্পানি, এয়ারলাইনস, উন্নয়ন সংস্থা, দূতাবাস এবং অনেক বাণিজ্যিক ক্লায়েন্ট বর্তমানে এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করছেন।
মহামারি চলাকালীন, ব্যাংক না গিয়েও লেনদেনের সুবিধা দিয়ে প্ল্যাটফর্মটি করপোরেট গ্রাহকদের ব্যবসা চালিয়ে যেতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্ল্যাটফর্মের অর্থ প্রদানের নানান সুবিধা এবং কার্যকরী বৈশিষ্ট্যগুলো লেনদেনের ব্যাপ্তি এবং লেনদেনের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়েছে।
ব্র্যাক ব্যাংক প্রধান পার্টনারদের সঙ্গে একীভূত হয়ে এবং সরাসরি ভ্যাট এবং কাস্টমস ডিউটি পেমেন্ট, বিশাল অঙ্কের বেতন পেমেন্ট এবং উচ্চ সংখ্যক বিলার ইন্টিগ্রেশন-সহ বিভিন্ন অর্থসংগ্রহ ও অর্থ প্রদান ব্যবস্থা সহজতর করে প্ল্যাটফর্মের সক্ষমতা ক্রমাগত উন্নত করেছে।
ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব করপোরেট ব্যাংকিং তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, ‘কর্পনেট একটি ঝামেলামুক্ত ব্যাংকিং অভিজ্ঞতার পাশাপাশি গ্রাহকদের জন্য সুবিধাজনক ও স্বাচ্ছন্দ্যময় সেবা প্রদান করে এবং তাদের অর্থ নির্বিঘ্নে ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করতে সক্ষম করে।’
এই বিষয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব ট্রানজেকশন ব্যাংকিং মো. জাবেদুল আলম বলেন, ‘এই অর্জন তাদের গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী উদ্ভাবনী, নিরাপদ ও দক্ষ ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রতিশ্রুতির প্রমাণ। ব্র্যাক ব্যাংক অত্যাধুনিক ডিজিটাল ব্যাংকিং সল্যুশনে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবে, যা তাদের ক্লায়েন্টদের একটি নির্বিঘ্ন ও আনন্দময় ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে।’
করপোরেট এবং বাণিজ্যিক গ্রাহকদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম কর্পনেটের লেনদেনের পরিমাণ দুই লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে উল্লেখযোগ্য মাইলফলক অর্জন করেছে। ২০১৯ সালে তিনটি মৌলিক পেমেন্ট বৈশিষ্ট্যসহ চালু করার পর কর্পনেট অনন্য বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা নিয়ে একটি শক্তিশালী ইন্টারনেট ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়।
করপোরেট এবং বাণিজ্যিক গ্রাহকেরা কর্পনেট ব্যবহার করে এক কোটিরও বেশি সংখ্যক লেনদেন করেছে। যা এই প্ল্যাটফর্মের প্রতি তাদের আস্থা প্রমাণ করে। নেতৃস্থানীয় বড় করপোরেট গ্রাহক, বিখ্যাত বহুজাতিক কোম্পানি, এয়ারলাইনস, উন্নয়ন সংস্থা, দূতাবাস এবং অনেক বাণিজ্যিক ক্লায়েন্ট বর্তমানে এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহার করছেন।
মহামারি চলাকালীন, ব্যাংক না গিয়েও লেনদেনের সুবিধা দিয়ে প্ল্যাটফর্মটি করপোরেট গ্রাহকদের ব্যবসা চালিয়ে যেতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্ল্যাটফর্মের অর্থ প্রদানের নানান সুবিধা এবং কার্যকরী বৈশিষ্ট্যগুলো লেনদেনের ব্যাপ্তি এবং লেনদেনের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়েছে।
ব্র্যাক ব্যাংক প্রধান পার্টনারদের সঙ্গে একীভূত হয়ে এবং সরাসরি ভ্যাট এবং কাস্টমস ডিউটি পেমেন্ট, বিশাল অঙ্কের বেতন পেমেন্ট এবং উচ্চ সংখ্যক বিলার ইন্টিগ্রেশন-সহ বিভিন্ন অর্থসংগ্রহ ও অর্থ প্রদান ব্যবস্থা সহজতর করে প্ল্যাটফর্মের সক্ষমতা ক্রমাগত উন্নত করেছে।
ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব করপোরেট ব্যাংকিং তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, ‘কর্পনেট একটি ঝামেলামুক্ত ব্যাংকিং অভিজ্ঞতার পাশাপাশি গ্রাহকদের জন্য সুবিধাজনক ও স্বাচ্ছন্দ্যময় সেবা প্রদান করে এবং তাদের অর্থ নির্বিঘ্নে ও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করতে সক্ষম করে।’
এই বিষয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব ট্রানজেকশন ব্যাংকিং মো. জাবেদুল আলম বলেন, ‘এই অর্জন তাদের গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী উদ্ভাবনী, নিরাপদ ও দক্ষ ব্যাংকিং সেবা প্রদানের প্রতিশ্রুতির প্রমাণ। ব্র্যাক ব্যাংক অত্যাধুনিক ডিজিটাল ব্যাংকিং সল্যুশনে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবে, যা তাদের ক্লায়েন্টদের একটি নির্বিঘ্ন ও আনন্দময় ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা প্রদান করে।’
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৮ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৮ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে