নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফ্লাইট পরিচালনার জন্য কমার্শিয়াল অপারেশনসের অনুমোদন পেয়েছে বেসরকারি উড়োজাহাজ সংস্থা এয়ার অ্যাস্ট্রা।
এয়ার অ্যাস্ট্রার জনসংযোগ বিভাগ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশন অফিসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) কাছ থেকে এয়ার অপারেটর সার্টিফিকেট (এওসি) পেয়েছে এয়ার অ্যাস্ট্রা। যার ফলে এয়ার অ্যাস্ট্রা এখন থেকে বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করার অনুমতি পেলো। এয়ার অ্যাস্ট্রার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও একাউন্টেবল ম্যানেজার ইমরান আসিফের কাছে এওসি হস্তান্তর করেন বেবিচকের ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশন বিভাগের সদস্য এয়ার কমোডর শাহ কাওসার আহমেদ চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে এয়ার কমোডর শাহ কাওসার আহমেদ চৌধুরী সারা দেশে নিরাপদ ও দক্ষ ফ্লাইট পরিচালনার মাধ্যমে দেশের জিডিপিতে অবদান রাখার জন্য এয়ার অ্যাস্ট্রাকে স্বাগত জানান। আবেদনের এক বছরের মধ্যে বেবিচকের নিয়মনীতিগুলো ধারাবাহিকভাবে মেনে চলার জন্য এবং ২০১৪ সালের পর প্রথম যাত্রীবাহী এয়ারলাইন হিসেবে এওসি পাওয়ায় তিনি এয়ার অ্যাস্ট্রাকে ধন্যবাদ জানান।
এয়ার অ্যাস্ট্রার সিইও বেবিচক কর্তৃপক্ষকে তাঁদের ক্রমাগত সহায়তা এবং নির্দেশনা প্রদানের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি কর্তৃপক্ষকে আশ্বস্ত করেন যে, এয়ার অ্যাস্ট্রা সব সময় পেশাদার কর্মীদের মাধ্যমে যথাযথভাবে কাজ করার চেষ্টা করবে এবং সমস্ত নিয়ম-নীতি মেনে চলবে, বিশেষ করে নিরাপদ ফ্লাইট পরিচালনার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এয়ার অ্যাস্ট্রা এরই মধ্যে ঢাকায় দুটি এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট ডেলিভারি নিয়েছে এবং আরও দুটি এয়ারক্রাফট চলতি বছরের মধ্যেই ডেলিভারি নেবে। ফ্রান্সে নির্মিত এটিআর ৭২-৬০০ বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক টার্বোপ্রপ প্রযুক্তির নির্ভরযোগ্য এয়ারক্রাফট। এয়ারক্রাফটের আরামদায়ক কেবিন ৭০ জন যাত্রী বহন করার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এওসি অর্জনের পর এয়ার অ্যাস্ট্রা শিগগিরই বাণিজ্যিক কার্যক্রমের জন্য অফিশিয়াল ফ্লাইট সময়সূচি ঘোষণা করবে।
ফ্লাইট পরিচালনার জন্য কমার্শিয়াল অপারেশনসের অনুমোদন পেয়েছে বেসরকারি উড়োজাহাজ সংস্থা এয়ার অ্যাস্ট্রা।
এয়ার অ্যাস্ট্রার জনসংযোগ বিভাগ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশন অফিসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) কাছ থেকে এয়ার অপারেটর সার্টিফিকেট (এওসি) পেয়েছে এয়ার অ্যাস্ট্রা। যার ফলে এয়ার অ্যাস্ট্রা এখন থেকে বাণিজ্যিক ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করার অনুমতি পেলো। এয়ার অ্যাস্ট্রার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও একাউন্টেবল ম্যানেজার ইমরান আসিফের কাছে এওসি হস্তান্তর করেন বেবিচকের ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড রেগুলেশন বিভাগের সদস্য এয়ার কমোডর শাহ কাওসার আহমেদ চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে এয়ার কমোডর শাহ কাওসার আহমেদ চৌধুরী সারা দেশে নিরাপদ ও দক্ষ ফ্লাইট পরিচালনার মাধ্যমে দেশের জিডিপিতে অবদান রাখার জন্য এয়ার অ্যাস্ট্রাকে স্বাগত জানান। আবেদনের এক বছরের মধ্যে বেবিচকের নিয়মনীতিগুলো ধারাবাহিকভাবে মেনে চলার জন্য এবং ২০১৪ সালের পর প্রথম যাত্রীবাহী এয়ারলাইন হিসেবে এওসি পাওয়ায় তিনি এয়ার অ্যাস্ট্রাকে ধন্যবাদ জানান।
এয়ার অ্যাস্ট্রার সিইও বেবিচক কর্তৃপক্ষকে তাঁদের ক্রমাগত সহায়তা এবং নির্দেশনা প্রদানের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি কর্তৃপক্ষকে আশ্বস্ত করেন যে, এয়ার অ্যাস্ট্রা সব সময় পেশাদার কর্মীদের মাধ্যমে যথাযথভাবে কাজ করার চেষ্টা করবে এবং সমস্ত নিয়ম-নীতি মেনে চলবে, বিশেষ করে নিরাপদ ফ্লাইট পরিচালনার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এয়ার অ্যাস্ট্রা এরই মধ্যে ঢাকায় দুটি এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফট ডেলিভারি নিয়েছে এবং আরও দুটি এয়ারক্রাফট চলতি বছরের মধ্যেই ডেলিভারি নেবে। ফ্রান্সে নির্মিত এটিআর ৭২-৬০০ বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে আধুনিক টার্বোপ্রপ প্রযুক্তির নির্ভরযোগ্য এয়ারক্রাফট। এয়ারক্রাফটের আরামদায়ক কেবিন ৭০ জন যাত্রী বহন করার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। এওসি অর্জনের পর এয়ার অ্যাস্ট্রা শিগগিরই বাণিজ্যিক কার্যক্রমের জন্য অফিশিয়াল ফ্লাইট সময়সূচি ঘোষণা করবে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৪ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৮ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১১ ঘণ্টা আগে