ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ এর গ্রাহকদের জন্য চালু করা হয়েছে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ‘নগদ মেলা’। দেশের অনলাইন কেনাকাটার সুযোগ দিতে এবং দ্রুততম সময়ে পণ্য ও সেবা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার নিশ্চয়তা দিতে প্ল্যাটফর্মটি চালু করা হয়। এই উদ্যোগের সার্বিক সহযোগিতায় রয়েছে বেসরকারি প্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ‘ডট লাইনস’।
গ্রাহকেরা নগদ অ্যাপ থেকে ‘নগদ মেলা’ ব্যবহার করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে ‘নগদ’ অ্যাপে ‘নগদ মেলা’ অপশনটি বাছাই করতে হবে। অথবা যেকোনো আগ্রহী ক্রেতা সরাসরি নগদ মেলা ওয়েবসাইটে ভিজিট করেও কেনাকাটার সুযোগ পাবেন।
‘নগদ মেলা’ বিষয়ে ‘নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশকে একটি ক্যাশ লেস সোসাইটি হিসেবে গড়ে তুলতে ‘নগদ মেলা’র মতো উদ্ভাবনী উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আশা করি, নগদ ও ডট লাইনসের এই পার্টনারশিপের সুফল আমাদের গ্রাহকেরা উপভোগ করবেন, যা দেশের ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সাহায্য করবে।’
এ ছাড়া ঈদকে সামনে রেখে ‘নগদ মেলা’ সাজানো হয়েছে বাছাইকৃত দেশি-বিদেশি ১০ হাজারেরও বেশি পণ্যসম্ভার নিয়ে। উৎসবের এই মৌসুমে পণ্যগুলো ক্রয়ে গ্রাহকেরা চাঁদরাত পর্যন্ত উপভোগ করতে পারবেন ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক। পাশাপাশি ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে ই-কুরিয়ারের দেশব্যাপী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যেই পণ্য পৌঁছে দেওয়ার নিশ্চয়তা দিচ্ছে ‘নগদ মেলা’।
গ্রাহকদের পছন্দের ছয়টি জনপ্রিয় ক্যাটাগরিতে দশ হাজারেরও বেশি পণ্য নিয়ে সাজানো হয়েছে ‘নগদ মেলা’। ইলেকট্রনিকস গেজেট থেকে শুরু করে জনপ্রিয় মোবাইল ব্র্যান্ডস, লাইফস্টাইল পণ্য, বাচ্চাদের জামাকাপড় ও খেলনা সামগ্রী, পার্সোনাল কেয়ার থেকে ঘর সাজানোর নানারকম পণ্য পাওয়া যাচ্ছে প্ল্যাটফর্মটিতে।
‘নগদ মেলা’ গ্রাহকদের জন্য পূর্ণাঙ্গ একটি মার্কেটপ্লেস যা তৈরি করা হয়েছে দেশীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে। এর মাধ্যমে গ্রাহকেরা ঘরে বসেই ‘নগদ’-এর মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করে দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় সব কেনাকাটা সম্পন্ন করতে পারবেন। ‘নগদ মেলা’ থেকে কেনাকাটাসহ দারুণ সব অফার উপভোগ করতে গ্রাহকদের ‘নগদ’ অ্যাকাউন্ট অবশ্যই সচল থাকতে হবে। এই প্ল্যাটফর্মের অভিযোগ ও ব্যবস্থাপনাসহ সব ধরনের গ্রাহক সেবা ডট লাইনস দ্বারা পরিচালিত হবে ।
ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ এর গ্রাহকদের জন্য চালু করা হয়েছে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ‘নগদ মেলা’। দেশের অনলাইন কেনাকাটার সুযোগ দিতে এবং দ্রুততম সময়ে পণ্য ও সেবা গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার নিশ্চয়তা দিতে প্ল্যাটফর্মটি চালু করা হয়। এই উদ্যোগের সার্বিক সহযোগিতায় রয়েছে বেসরকারি প্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ‘ডট লাইনস’।
গ্রাহকেরা নগদ অ্যাপ থেকে ‘নগদ মেলা’ ব্যবহার করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে ‘নগদ’ অ্যাপে ‘নগদ মেলা’ অপশনটি বাছাই করতে হবে। অথবা যেকোনো আগ্রহী ক্রেতা সরাসরি নগদ মেলা ওয়েবসাইটে ভিজিট করেও কেনাকাটার সুযোগ পাবেন।
‘নগদ মেলা’ বিষয়ে ‘নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি বাংলাদেশকে একটি ক্যাশ লেস সোসাইটি হিসেবে গড়ে তুলতে ‘নগদ মেলা’র মতো উদ্ভাবনী উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আশা করি, নগদ ও ডট লাইনসের এই পার্টনারশিপের সুফল আমাদের গ্রাহকেরা উপভোগ করবেন, যা দেশের ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সাহায্য করবে।’
এ ছাড়া ঈদকে সামনে রেখে ‘নগদ মেলা’ সাজানো হয়েছে বাছাইকৃত দেশি-বিদেশি ১০ হাজারেরও বেশি পণ্যসম্ভার নিয়ে। উৎসবের এই মৌসুমে পণ্যগুলো ক্রয়ে গ্রাহকেরা চাঁদরাত পর্যন্ত উপভোগ করতে পারবেন ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক। পাশাপাশি ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে ই-কুরিয়ারের দেশব্যাপী নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যেই পণ্য পৌঁছে দেওয়ার নিশ্চয়তা দিচ্ছে ‘নগদ মেলা’।
গ্রাহকদের পছন্দের ছয়টি জনপ্রিয় ক্যাটাগরিতে দশ হাজারেরও বেশি পণ্য নিয়ে সাজানো হয়েছে ‘নগদ মেলা’। ইলেকট্রনিকস গেজেট থেকে শুরু করে জনপ্রিয় মোবাইল ব্র্যান্ডস, লাইফস্টাইল পণ্য, বাচ্চাদের জামাকাপড় ও খেলনা সামগ্রী, পার্সোনাল কেয়ার থেকে ঘর সাজানোর নানারকম পণ্য পাওয়া যাচ্ছে প্ল্যাটফর্মটিতে।
‘নগদ মেলা’ গ্রাহকদের জন্য পূর্ণাঙ্গ একটি মার্কেটপ্লেস যা তৈরি করা হয়েছে দেশীয় ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সমন্বয়ে। এর মাধ্যমে গ্রাহকেরা ঘরে বসেই ‘নগদ’-এর মাধ্যমে মূল্য পরিশোধ করে দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় সব কেনাকাটা সম্পন্ন করতে পারবেন। ‘নগদ মেলা’ থেকে কেনাকাটাসহ দারুণ সব অফার উপভোগ করতে গ্রাহকদের ‘নগদ’ অ্যাকাউন্ট অবশ্যই সচল থাকতে হবে। এই প্ল্যাটফর্মের অভিযোগ ও ব্যবস্থাপনাসহ সব ধরনের গ্রাহক সেবা ডট লাইনস দ্বারা পরিচালিত হবে ।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৫ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৫ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে