বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের (বাপশক) সদস্য (ভৌত বিজ্ঞান) পদে চলতি দায়িত্বে নিয়োগ পেয়েছেন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. দেবাশীষ পাল। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক অফিস স্মারকের মাধ্যমে ১৭ জুন এই নিয়োগ দেওয়া হয়। এই পদে যোগদানের আগে তিনি পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
ড. দেবাশীষ পাল ১৯৮৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে বিএসসি (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। এরপর ১৯৮৮ সালে এমএসসি (পদার্থবিজ্ঞান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে তৃতীয় স্থান লাভ করেন। ১৯৯৯ সালে তিনি ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৯৩ সালের ২৩ জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন এবং ২০১২ সালের ১৩ মার্চ প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি লাভ করেন।
কমিশনে যোগদানের পর থেকে ড. পাল গবেষণা, রেগুলেটরি কাজ, খাদ্য ও পরিবেশগত তেজস্ক্রিয়তা পর্যবেক্ষণ, বিকিরণ সুরক্ষা, তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, একাডেমিক, প্রশাসনিকসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে জড়িত ছিলেন। তিনি হেলথ ফিজিকস অ্যান্ড রেডিও অ্যাকটিভ ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ইউনিটের বিভাগীয় প্রধান এবং ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন।
ড. পাল আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (IAEA) ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত ফেলোশিপ, প্রশিক্ষণ, সম্মেলন ও মিটিংয়ে অংশ নিতে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, চীন, জাপান, মঙ্গোলিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, নেপাল, হাঙ্গেরি, রাশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। তিনি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের (যেমন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষার্থীদের এমএসসি গবেষণা প্রবন্ধ (থিসিস) তত্ত্বাবধান করেছেন।
ড. পাল ৬০টির বেশি গবেষণা প্রবন্ধ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নাল, আইএইএ টেক ডক এবং আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়া তিনি দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র রূপপুর নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণকাজের সঙ্গেও সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন।
ড. দেবাশীষ পাল ১৯৬৬ সালের ১ ডিসেম্বর কক্সবাজার জেলার ঈদগাঁও উপজেলার এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের (বাপশক) সদস্য (ভৌত বিজ্ঞান) পদে চলতি দায়িত্বে নিয়োগ পেয়েছেন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. দেবাশীষ পাল। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক অফিস স্মারকের মাধ্যমে ১৭ জুন এই নিয়োগ দেওয়া হয়। এই পদে যোগদানের আগে তিনি পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালন করছিলেন।
ড. দেবাশীষ পাল ১৯৮৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে বিএসসি (সম্মান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। এরপর ১৯৮৮ সালে এমএসসি (পদার্থবিজ্ঞান) পরীক্ষায় প্রথম শ্রেণিতে তৃতীয় স্থান লাভ করেন। ১৯৯৯ সালে তিনি ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৯৩ সালের ২৩ জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন এবং ২০১২ সালের ১৩ মার্চ প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি লাভ করেন।
কমিশনে যোগদানের পর থেকে ড. পাল গবেষণা, রেগুলেটরি কাজ, খাদ্য ও পরিবেশগত তেজস্ক্রিয়তা পর্যবেক্ষণ, বিকিরণ সুরক্ষা, তেজস্ক্রিয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, একাডেমিক, প্রশাসনিকসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে জড়িত ছিলেন। তিনি হেলথ ফিজিকস অ্যান্ড রেডিও অ্যাকটিভ ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ইউনিটের বিভাগীয় প্রধান এবং ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির পরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন।
ড. পাল আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (IAEA) ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত ফেলোশিপ, প্রশিক্ষণ, সম্মেলন ও মিটিংয়ে অংশ নিতে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, চীন, জাপান, মঙ্গোলিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, নেপাল, হাঙ্গেরি, রাশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। তিনি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের (যেমন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়) শিক্ষার্থীদের এমএসসি গবেষণা প্রবন্ধ (থিসিস) তত্ত্বাবধান করেছেন।
ড. পাল ৬০টির বেশি গবেষণা প্রবন্ধ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নাল, আইএইএ টেক ডক এবং আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে প্রকাশিত হয়েছে। এ ছাড়া তিনি দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র রূপপুর নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট নির্মাণকাজের সঙ্গেও সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন।
ড. দেবাশীষ পাল ১৯৬৬ সালের ১ ডিসেম্বর কক্সবাজার জেলার ঈদগাঁও উপজেলার এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
চীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
৬ ঘণ্টা আগে