অক্সিজেনের নির্ভরযোগ্য ও পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিতে টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটালকে মেডিকেল অক্সিজেন জেনারেশন প্ল্যান্ট অনুদান দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ।
সাম্প্রতিক মহামারিতে কোভিড-১৯, কার্ডিওভাস্কুলার ও রেসপিরেটরি ডিজিজসহ অন্যান্য রোগের ক্ষেত্রেও পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহের চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তার জায়গা থেকেই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের এই উদ্যোগ।
হাসপাতাল ও রোগীদের চাহিদা পূরণে টিএমসি ও আরসিএইচকে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহে সক্ষম একটি প্রেসার সুইং আবসর্পশন (পিএসএ) অক্সিজেন প্ল্যান্ট অনুদান দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। এই প্ল্যান্টের মোট ধারণক্ষমতা প্রতি মিনিটে ৬০৮ লিটার। যা প্রায় ১৮০ জন রোগীর অক্সিজেন চাহিদা পূরণ করতে পারবে। গত বছর দেশের ৩টি কমিউনিটি হাসপাতালে অক্সিজেন প্ল্যান্ট অনুদানের ঘোষণা দেয় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। যার মধ্যে এটি দ্বিতীয় এবং পিএসএগুলো স্থাপন সম্পন্ন হয়ে গেলে প্ল্যান্টগুলোর মোট ধারণক্ষমতা দাঁড়াবে প্রতি মিনিটে ১৭০০ লিটার। যা দৈনিক সর্বোচ্চ ৪০০ রোগীকে সেবা প্রদান করবে।
পিএসএ মেডিকেল অক্সিজেন জেনারেশন প্ল্যান্টের উদ্বোধনকালে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সিইও নাসের এজাজ বিজয়, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও হেড অব ক্লায়েন্ট কভারেজ, করপোরেট, কমার্শিয়াল ও ইনস্টিটিউশনাল ব্যাংকিং এনামুল হক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, ব্র্যান্ড ও মার্কেটিং বিটপী দাস চৌধুরী, টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ ব্যাংকের বগুড়া কার্যালয়ের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এ এফ এম শাহীনুল ইসলামসহ হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘কোভিড-১৯ এর কঠিন বাস্তবতা আমাদের সমাজ ব্যবস্থার ত্রুটিগুলো দেখিয়ে দিয়েছে, বিশেষ করে ভবিষ্যতের সংকট মোকাবিলায় উন্নত স্বাস্থ্য খাতের প্রয়োজনীয়তা আমরা উপলব্ধি করেছি। আর তাই আমরা টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটালসহ দেশের ৩টি কমিউনিটি হাসপাতালে অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। এগুলো স্থাপনের মাধ্যমে অগণিত রোগীদের অক্সিজেন চাহিদা পূরণ হবে, বিশেষ করে গ্রামীণ জনগোষ্ঠী এর মাধ্যমে বিশেষ উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি। এই প্ল্যান্টটি শুধু দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতেই নয়, বরং ভবিষ্যতে কোভিড-এর মতো সংকট মোকাবিলা করতেও টিএমএস ও আরসিএইচকে সাহায্য করবে।’
টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. হোসনে আরা বেগম বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজনের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে অর্থনৈতিক এবং মানবিক উন্নয়নে পাশে দাঁড়ায় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ। আর তাদের অর্থায়নেই রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতালে (আরসিএইচ) অক্সিজেন জেনারেটর স্থাপন হয়েছে। টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটাল পরিবার স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের প্রতি কৃতজ্ঞ।’
অক্সিজেনের নির্ভরযোগ্য ও পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিতে টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটালকে মেডিকেল অক্সিজেন জেনারেশন প্ল্যান্ট অনুদান দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ।
সাম্প্রতিক মহামারিতে কোভিড-১৯, কার্ডিওভাস্কুলার ও রেসপিরেটরি ডিজিজসহ অন্যান্য রোগের ক্ষেত্রেও পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহের চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তার জায়গা থেকেই স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের এই উদ্যোগ।
হাসপাতাল ও রোগীদের চাহিদা পূরণে টিএমসি ও আরসিএইচকে পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহে সক্ষম একটি প্রেসার সুইং আবসর্পশন (পিএসএ) অক্সিজেন প্ল্যান্ট অনুদান দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। এই প্ল্যান্টের মোট ধারণক্ষমতা প্রতি মিনিটে ৬০৮ লিটার। যা প্রায় ১৮০ জন রোগীর অক্সিজেন চাহিদা পূরণ করতে পারবে। গত বছর দেশের ৩টি কমিউনিটি হাসপাতালে অক্সিজেন প্ল্যান্ট অনুদানের ঘোষণা দেয় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড। যার মধ্যে এটি দ্বিতীয় এবং পিএসএগুলো স্থাপন সম্পন্ন হয়ে গেলে প্ল্যান্টগুলোর মোট ধারণক্ষমতা দাঁড়াবে প্রতি মিনিটে ১৭০০ লিটার। যা দৈনিক সর্বোচ্চ ৪০০ রোগীকে সেবা প্রদান করবে।
পিএসএ মেডিকেল অক্সিজেন জেনারেশন প্ল্যান্টের উদ্বোধনকালে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সিইও নাসের এজাজ বিজয়, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও হেড অব ক্লায়েন্ট কভারেজ, করপোরেট, কমার্শিয়াল ও ইনস্টিটিউশনাল ব্যাংকিং এনামুল হক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের হেড অব করপোরেট অ্যাফেয়ার্স, ব্র্যান্ড ও মার্কেটিং বিটপী দাস চৌধুরী, টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ ব্যাংকের বগুড়া কার্যালয়ের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এ এফ এম শাহীনুল ইসলামসহ হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স এবং অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ‘কোভিড-১৯ এর কঠিন বাস্তবতা আমাদের সমাজ ব্যবস্থার ত্রুটিগুলো দেখিয়ে দিয়েছে, বিশেষ করে ভবিষ্যতের সংকট মোকাবিলায় উন্নত স্বাস্থ্য খাতের প্রয়োজনীয়তা আমরা উপলব্ধি করেছি। আর তাই আমরা টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটালসহ দেশের ৩টি কমিউনিটি হাসপাতালে অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি। এগুলো স্থাপনের মাধ্যমে অগণিত রোগীদের অক্সিজেন চাহিদা পূরণ হবে, বিশেষ করে গ্রামীণ জনগোষ্ঠী এর মাধ্যমে বিশেষ উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি। এই প্ল্যান্টটি শুধু দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতেই নয়, বরং ভবিষ্যতে কোভিড-এর মতো সংকট মোকাবিলা করতেও টিএমএস ও আরসিএইচকে সাহায্য করবে।’
টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. হোসনে আরা বেগম বলেন, ‘আমাদের প্রয়োজনের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়ে অর্থনৈতিক এবং মানবিক উন্নয়নে পাশে দাঁড়ায় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ। আর তাদের অর্থায়নেই রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতালে (আরসিএইচ) অক্সিজেন জেনারেটর স্থাপন হয়েছে। টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রাফাতুল্লাহ কমিউনিটি হসপিটাল পরিবার স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের প্রতি কৃতজ্ঞ।’
কৃষি বিষয়ক উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, ‘এ বছর আলু উৎপাদন বেশি হওয়ায় কৃষকেরা আলুর দাম পাচ্ছে না। কৃষকদের ক্ষতি কমাতে সরকারিভাবে কিছু আলু ক্রয় করা হবে।’ উপদেষ্টা রাজধানীর গাবতলীর বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) বিভিন্ন গবেষণা ও প্রক্রিয়াজাত কেন্দ্র প
১ ঘণ্টা আগেএ বছর আলু উৎপাদন বেশি হওয়ায় কৃষকেরা ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না। কৃষকদের এই ক্ষতি কমাতে সরকার কিছু আলু সরকারিভাবে ক্রয় করবে। আজ শনিবার রাজধানীর গাবতলীতে বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) বিভিন্ন গবেষণা ও প্রক্রিয়াজাত কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির ফলে আগামী এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতি ৪ ট্রিলিয়ন বা ৪ লাখ কোটি ডলার কমবে বলে জানিয়েছে কংগ্রেসের আর্থিক তদারকি সংস্থা। এই অঙ্ক ট্রাম্পের কর আইনের কারণে দেশটির অর্থনীতিতে যে ঘাটতি তৈরি হবে, তা কিছুটা হলেও পুষিয়ে দেবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের...
৫ ঘণ্টা আগেআমদানিকারক আব্দুস সামাদ জানান, তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে ৭ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছেন। এর মধ্যে ৬ হাজার টন সেদ্ধ চাল ও ১ হাজার টন আতপ চাল। শুল্কমুক্ত সুবিধায় প্রথম চালানে তিনি ৩১৫ টন চাল আমদানি করেছেন। তাঁর আমদানি খরচ কেজিতে সব মিলিয়ে ৫০ টাকা ৫০ পয়সার মতো পড়েছে।
১ দিন আগে