ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফে বাংলাদেশি ঔপন্যাসিক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের ‘কেউ কেউ কথা রাখে’ উপন্যাস নিয়ে সাহিত্য আড্ডার আয়োজন করেছে। গত ৯ সেপ্টেম্বর আলোচনায় লেখকের উপস্থিতিতে উপন্যাস নিয়ে রিডিং ক্যাফের সদস্যদের সমালোচনামূলক ও বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা অনুষ্ঠানকে অনন্য মাত্রা দিয়েছে। এই সাহিত্য আড্ডায় লেখকের আলোচনা রিডিং ক্যাফের সদস্যদের উপন্যাসটির মূল থিম ও বর্ণনা আরও গভীরভাবে বুঝতে সহায়তা করেছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ের পটভূমিতে রচিত বই ‘কেউ কেউ কথা রাখে’তে বর্ণিত হয়েছে সেই সময়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সংঘটিত রহস্যঘেরা হত্যাকাণ্ড। বইটিতে সেই সময়ের সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থার একটি যুগোপযোগী চিত্র চিত্রায়িত হয়েছে, যা পাঠকদের রহস্য ও ইতিহাসের মিশ্রণে এক অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি দিতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম রহস্য-সাহিত্যিক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন এই সাহিত্য আলোচনায় নিজের চিন্তাভাবনা তুলে ধরে তাঁর বইটি নির্বাচন করার জন্য পাঠচক্রের সদস্যদের ধন্যবাদ জানান। বাংলাদেশের সাহিত্য জগতে বইটি কীভাবে তাঁর শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসেবে অম্লান রয়েছে, সে বিষয় নিয়েও তিনি কথা বলেন।
ব্যাংকের সহকর্মীদের পড়ার অভ্যাস সম্পর্কে মন্তব্য করে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘বই শুধু জ্ঞানের উৎসই নয়, বরং সুস্থতা ও সমৃদ্ধির এক শক্তিশালী হাতিয়ার। একটি সুন্দর বই পাঠকদের মনে নতুন চিন্তাভাবনার জাগরণ ঘটানোর পাশাপাশি বিভিন্ন জটিল বিষয়েও ভাবতে সহায়তা করতে পারে; ঠিক যেমনটি মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের “কেউ কেউ কথা রাখে” বইটি আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের সূক্ষ্মতা নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে শিখিয়েছে।’
ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফে অর্থপূর্ণ সাহিত্য আলোচনার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফরম হিসেবে ভূমিকা রেখে চলছে। বাংলাদেশের সাহিত্য জগতে পাঠক ও লেখকদের সংযুক্ত হয়ে সাহিত্যিক আলোচনা এবং পরস্পরের দৃষ্টিভঙ্গি একে অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে এটি একটি সময়োপযোগী প্ল্যাটফরম হিসেবে বিবেচিত।
ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফে বাংলাদেশি ঔপন্যাসিক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের ‘কেউ কেউ কথা রাখে’ উপন্যাস নিয়ে সাহিত্য আড্ডার আয়োজন করেছে। গত ৯ সেপ্টেম্বর আলোচনায় লেখকের উপস্থিতিতে উপন্যাস নিয়ে রিডিং ক্যাফের সদস্যদের সমালোচনামূলক ও বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা অনুষ্ঠানকে অনন্য মাত্রা দিয়েছে। এই সাহিত্য আড্ডায় লেখকের আলোচনা রিডিং ক্যাফের সদস্যদের উপন্যাসটির মূল থিম ও বর্ণনা আরও গভীরভাবে বুঝতে সহায়তা করেছে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ের পটভূমিতে রচিত বই ‘কেউ কেউ কথা রাখে’তে বর্ণিত হয়েছে সেই সময়ের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সংঘটিত রহস্যঘেরা হত্যাকাণ্ড। বইটিতে সেই সময়ের সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থার একটি যুগোপযোগী চিত্র চিত্রায়িত হয়েছে, যা পাঠকদের রহস্য ও ইতিহাসের মিশ্রণে এক অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি দিতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশের অন্যতম রহস্য-সাহিত্যিক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন এই সাহিত্য আলোচনায় নিজের চিন্তাভাবনা তুলে ধরে তাঁর বইটি নির্বাচন করার জন্য পাঠচক্রের সদস্যদের ধন্যবাদ জানান। বাংলাদেশের সাহিত্য জগতে বইটি কীভাবে তাঁর শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম হিসেবে অম্লান রয়েছে, সে বিষয় নিয়েও তিনি কথা বলেন।
ব্যাংকের সহকর্মীদের পড়ার অভ্যাস সম্পর্কে মন্তব্য করে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘বই শুধু জ্ঞানের উৎসই নয়, বরং সুস্থতা ও সমৃদ্ধির এক শক্তিশালী হাতিয়ার। একটি সুন্দর বই পাঠকদের মনে নতুন চিন্তাভাবনার জাগরণ ঘটানোর পাশাপাশি বিভিন্ন জটিল বিষয়েও ভাবতে সহায়তা করতে পারে; ঠিক যেমনটি মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের “কেউ কেউ কথা রাখে” বইটি আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসের সূক্ষ্মতা নিয়ে চিন্তাভাবনা করতে শিখিয়েছে।’
ব্র্যাক ব্যাংক রিডিং ক্যাফে অর্থপূর্ণ সাহিত্য আলোচনার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফরম হিসেবে ভূমিকা রেখে চলছে। বাংলাদেশের সাহিত্য জগতে পাঠক ও লেখকদের সংযুক্ত হয়ে সাহিত্যিক আলোচনা এবং পরস্পরের দৃষ্টিভঙ্গি একে অন্যের সঙ্গে শেয়ার করতে এটি একটি সময়োপযোগী প্ল্যাটফরম হিসেবে বিবেচিত।
বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়ার সম্ভাবনা থাকলেও বড় উদ্বেগ রয়ে গেছে কর্মসংস্থান সংকোচন এবং দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধিতে; মূল্যস্ফীতির স্তর এখনো উচ্চপর্যায়ে রয়ে গেছে। এতে দীর্ঘ মেয়াদে বৈষম্য বাড়ার আশঙ্কা আছে। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংক জানাল এমন তথ্য। সংস্থাটির ‘বাংলাদেশ আপডেট’ শীর্ষক প্রতিবেদন বলছে
২ ঘণ্টা আগেগত অর্থবছরের (২০২৪–২৫) প্রথম ছয় মাসের বিপর্যয় কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের বাংলাদেশের অর্থনীতি। জোরালো রপ্তানি আয়, ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের বৃদ্ধি এতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকে হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে সোনার ভরির দাম প্রথমবারের মতো ২ লাখ টাকা ছাড়ানোর এক দিনের মধ্যে আবার দাম বাড়ল। সবচেয়ে ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪৬৯ টাকা বেড়ে ২ লাখ ২ হাজার ১৯৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) আরেক দফা সোনার দাম বাড়ার ঘোষণা দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় দেশের বাজারে অক্টোবর মাসের জন্য এলপিজির দাম কেজিতে ২ টাকা ৪৭ পয়সা কমিয়েছে সরকার। ফলে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ২৯ টাকা কমে ১ হাজার ২৪১ টাকা হয়েছে। গত সেপ্টেম্বর মাসে এর দাম ছিল ১ হাজার ২৭০ টাকা।
৭ ঘণ্টা আগে