অনলাইন ডেস্ক
জুলাইয়ের অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাজনৈতিক বিবেচনায় নেওয়া কিছু অলাভজনক ও অগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় যাচাই-বাছাই শেষে অনুমোদিত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক’ প্রকল্প বাতিল করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পঞ্চম একনেক সভা। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা কমিশনের অন্য সদস্যসচিবেরা।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘এই প্রকল্পটি বাতিল করা সহজ ছিল। কারণ, মৌলভীবাজারের সংরক্ষিত লাঠিটিলা বনাঞ্চলের ৫ হাজার ৬৩১ একর জমিতে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’নির্মাণের সিদ্ধান্ত পরিবেশের জন্য মোটেও ভালো ছিল না।’
ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘প্রতিটি দেশে কিছু বনাঞ্চল থাকা উচিত, যেগুলো ইকোলজিক্যালি সেনসিটিভ এবং সংরক্ষিত থাকে, আমাদের বনের এই জায়গাটিও আগে থেকেই সংরক্ষিত ছিল, সেখানে সাফারি পার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা কেন এলো, এটি একটি চিন্তার বিষয়।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবিত প্রকল্পটি গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ নভেম্বরে একনেকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। এরপর চলতি বছর জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি বিবেচনায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এই প্রকল্পটি বাতিলের সুপারিশ করে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে অনুমোদিত প্রকল্পটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় পরিকল্পনা কমিশন। তার পরিপ্রেক্ষিতে একনেক সভায় দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক স্থাপন প্রকল্পটি বাতিল করা হয়।
পরিবেশবীদদের আপত্তি ছিল, বনের মধ্যে এ ধরনের সাফারি পার্ক নির্মিত হলে তা হবে প্রকৃতি ও পরিবেশের জন্য আত্মঘাতী ও সর্বনাশা প্রকল্প। কিন্তু তাদের এই আপত্তি উপেক্ষা করে গত বছর প্রকল্পটি অনুমোদন দেয় সরকার। লাঠিটিলা বনের ৫ হাজার ৬৩১ একর জায়গায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে খরচ ধরা হয় ৩৬৪ কোটি ১১ লাখ টাকা। প্রকল্প বাতিলের ফলে একদিকে অর্থের অপচয় কমেছে। অন্যদিকে পরিবেশ দূষণ কমে আসবে বলে প্রত্যাশা তাদের।
জুলাইয়ের অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাজনৈতিক বিবেচনায় নেওয়া কিছু অলাভজনক ও অগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় যাচাই-বাছাই শেষে অনুমোদিত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক’ প্রকল্প বাতিল করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পঞ্চম একনেক সভা। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান শিক্ষা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিকল্পনা কমিশনের অন্য সদস্যসচিবেরা।
পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘এই প্রকল্পটি বাতিল করা সহজ ছিল। কারণ, মৌলভীবাজারের সংরক্ষিত লাঠিটিলা বনাঞ্চলের ৫ হাজার ৬৩১ একর জমিতে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’নির্মাণের সিদ্ধান্ত পরিবেশের জন্য মোটেও ভালো ছিল না।’
ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ‘প্রতিটি দেশে কিছু বনাঞ্চল থাকা উচিত, যেগুলো ইকোলজিক্যালি সেনসিটিভ এবং সংরক্ষিত থাকে, আমাদের বনের এই জায়গাটিও আগে থেকেই সংরক্ষিত ছিল, সেখানে সাফারি পার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা কেন এলো, এটি একটি চিন্তার বিষয়।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবিত প্রকল্পটি গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ নভেম্বরে একনেকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। এরপর চলতি বছর জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি বিবেচনায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এই প্রকল্পটি বাতিলের সুপারিশ করে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে অনুমোদিত প্রকল্পটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় পরিকল্পনা কমিশন। তার পরিপ্রেক্ষিতে একনেক সভায় দেশের তৃতীয় সাফারি পার্ক স্থাপন প্রকল্পটি বাতিল করা হয়।
পরিবেশবীদদের আপত্তি ছিল, বনের মধ্যে এ ধরনের সাফারি পার্ক নির্মিত হলে তা হবে প্রকৃতি ও পরিবেশের জন্য আত্মঘাতী ও সর্বনাশা প্রকল্প। কিন্তু তাদের এই আপত্তি উপেক্ষা করে গত বছর প্রকল্পটি অনুমোদন দেয় সরকার। লাঠিটিলা বনের ৫ হাজার ৬৩১ একর জায়গায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে খরচ ধরা হয় ৩৬৪ কোটি ১১ লাখ টাকা। প্রকল্প বাতিলের ফলে একদিকে অর্থের অপচয় কমেছে। অন্যদিকে পরিবেশ দূষণ কমে আসবে বলে প্রত্যাশা তাদের।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৪ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৮ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১১ ঘণ্টা আগে