সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে রামপুরা-আমুলিয়া-ডেমরা একপ্রেসওয়ে নির্মাণে সাড়ে ৭ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে চীনা ব্যাংক। গত ২০ জুলাই এই ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে চীনের দ্য এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি)।
এআইআইবির ওয়েবসাইটে দেওয়া বিবৃতি অনুযায়ী, সাড়ে ১২ কিলোমিটার এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে বাংলাদেশের সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং চায়না কমিউনিকেশনস কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড ও চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন গত বছরের জানুয়ারিতে চুক্তি স্বাক্ষর করে।
এআইআইবির তথ্য অনুযায়ী, এই প্রকল্পে মোট খরচ হবে ২৬ কোটি ১০ লাখ ডলার।
চার লেনের এই মহাসড়কের নকশা, নির্মাণ ও পরিচালনার মধ্যে রয়েছে ৮ দশমিক ১৫ কিলোমিটার এলিভেটেড সেকশন এবং ৪ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার অ্যাট-গ্রেড সেকশন। বিদ্যমান দুই লেনের অবিভক্ত ক্যারেজওয়েকে আপগ্রেড করে এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হবে।
প্রকল্পটি চট্টগ্রাম ইন্টারচেঞ্জ থেকে শুরু হয়ে জাতীয় মহাসড়ক এন১-এ যুক্ত হবে। এরপর এটি ডেমরা অ্যাক্সেস পয়েন্টে জাতীয় মহাসড়ক এন২-এর সঙ্গে যুক্ত হবে। শেষ হবে রামপুরা ইন্টারচেঞ্জে। প্রস্তাবিত সড়কের প্রস্থ হবে এলিভেটেড সেকশনে প্রায় ১৮ মিটার এবং অ্যাট-গ্রেড সেকশনে ৩২ মিটার।
এই এক্সপ্রেসওয়ে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হলে বিদ্যমান হাতিরঝিল থেকে ডেমরা পর্যন্ত সাড়ে ১৬ কিলোমিটার পথ কমে ১৩ কিলোমিটারে নামবে। এই পথ যেতে সময় লাগবে মাত্র ১০ মিনিট। যেখানে বর্তমানে লাগে এক ঘণ্টা।
অবশ্য এই এক্সপ্রেসওয়ে চলাচল করতে অবশ্যই টোল দিতে হবে।
অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ কমিটি ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে এই প্রকল্পের নীতিগত অনুমোদন দেয়।
পিপিপি চুক্তিতে ঋণের বিপরীতে ২৫ বছরের জন্য ছাড় রয়েছে। এর মধ্যে চার বছর নির্মাণের সময়ও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এই এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ঢাকা-সিলেট সহাসড়কের মাধ্যমে দেশের অন্যতম বৃহৎ দুই নগর চট্টগ্রাম ও সিলেটকে যুক্ত করবে। এ দুই শহরেরই বহির্গমন পয়েন্টটি রাজধানীর অন্যতম ব্যস্ত এলাকা যাত্রাবাড়ীতে। এ দুই মহাসড়ক হয়ে যখন বড় গাড়িগুলো রাজধানীতে প্রবেশ করে, তখন অভ্যন্তরীণ সড়কে ভয়ানক যানজটের সৃষ্টি হয়।
ঢাকায় যানজট কমাতে বিকল্প প্রবেশপথ তৈরিতে সরকার বিদ্যমান হাতিরঝিল-রামপুরা-বনশ্রী-শেখের জায়গা-আমুলিয়া-ডেমরা রুটটি একটি নিয়ন্ত্রিত এক্সপ্রেসওয়েতে রূপান্তরের পরিকল্পনা নিয়েছে।
এই এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিমরাইল এলাকায় যুক্ত হবে, যেখানে একটি বহুস্তরবিশিষ্ট উড়ালসড়ক নির্মাণ করা হবে। কোনো ধরনের বাধা ছাড়া এই মহাসড়কে গাড়ি চলাচল করতে পারবে। ফলে রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে যানজট কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই এক্সপ্রেসওয়ের দুই পাশে টোল ফ্রি মহাসড়ক থাকবে। মেরাদিয়া, ডেমরা, স্টাফ কোয়ার্টার এবং রামপুরা ব্রিজ পেয়েন্টগুলো ব্যবহার করা হবে টোল সংগ্রহের কেন্দ্র হিসেবে।
সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে রামপুরা-আমুলিয়া-ডেমরা একপ্রেসওয়ে নির্মাণে সাড়ে ৭ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে চীনা ব্যাংক। গত ২০ জুলাই এই ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে চীনের দ্য এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি)।
এআইআইবির ওয়েবসাইটে দেওয়া বিবৃতি অনুযায়ী, সাড়ে ১২ কিলোমিটার এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে বাংলাদেশের সড়ক ও মহাসড়ক বিভাগ এবং চায়না কমিউনিকেশনস কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেড ও চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন গত বছরের জানুয়ারিতে চুক্তি স্বাক্ষর করে।
এআইআইবির তথ্য অনুযায়ী, এই প্রকল্পে মোট খরচ হবে ২৬ কোটি ১০ লাখ ডলার।
চার লেনের এই মহাসড়কের নকশা, নির্মাণ ও পরিচালনার মধ্যে রয়েছে ৮ দশমিক ১৫ কিলোমিটার এলিভেটেড সেকশন এবং ৪ দশমিক ৩৫ কিলোমিটার অ্যাট-গ্রেড সেকশন। বিদ্যমান দুই লেনের অবিভক্ত ক্যারেজওয়েকে আপগ্রেড করে এই এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হবে।
প্রকল্পটি চট্টগ্রাম ইন্টারচেঞ্জ থেকে শুরু হয়ে জাতীয় মহাসড়ক এন১-এ যুক্ত হবে। এরপর এটি ডেমরা অ্যাক্সেস পয়েন্টে জাতীয় মহাসড়ক এন২-এর সঙ্গে যুক্ত হবে। শেষ হবে রামপুরা ইন্টারচেঞ্জে। প্রস্তাবিত সড়কের প্রস্থ হবে এলিভেটেড সেকশনে প্রায় ১৮ মিটার এবং অ্যাট-গ্রেড সেকশনে ৩২ মিটার।
এই এক্সপ্রেসওয়ে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হলে বিদ্যমান হাতিরঝিল থেকে ডেমরা পর্যন্ত সাড়ে ১৬ কিলোমিটার পথ কমে ১৩ কিলোমিটারে নামবে। এই পথ যেতে সময় লাগবে মাত্র ১০ মিনিট। যেখানে বর্তমানে লাগে এক ঘণ্টা।
অবশ্য এই এক্সপ্রেসওয়ে চলাচল করতে অবশ্যই টোল দিতে হবে।
অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ কমিটি ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে এই প্রকল্পের নীতিগত অনুমোদন দেয়।
পিপিপি চুক্তিতে ঋণের বিপরীতে ২৫ বছরের জন্য ছাড় রয়েছে। এর মধ্যে চার বছর নির্মাণের সময়ও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এই এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম এবং ঢাকা-সিলেট সহাসড়কের মাধ্যমে দেশের অন্যতম বৃহৎ দুই নগর চট্টগ্রাম ও সিলেটকে যুক্ত করবে। এ দুই শহরেরই বহির্গমন পয়েন্টটি রাজধানীর অন্যতম ব্যস্ত এলাকা যাত্রাবাড়ীতে। এ দুই মহাসড়ক হয়ে যখন বড় গাড়িগুলো রাজধানীতে প্রবেশ করে, তখন অভ্যন্তরীণ সড়কে ভয়ানক যানজটের সৃষ্টি হয়।
ঢাকায় যানজট কমাতে বিকল্প প্রবেশপথ তৈরিতে সরকার বিদ্যমান হাতিরঝিল-রামপুরা-বনশ্রী-শেখের জায়গা-আমুলিয়া-ডেমরা রুটটি একটি নিয়ন্ত্রিত এক্সপ্রেসওয়েতে রূপান্তরের পরিকল্পনা নিয়েছে।
এই এক্সপ্রেসওয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিমরাইল এলাকায় যুক্ত হবে, যেখানে একটি বহুস্তরবিশিষ্ট উড়ালসড়ক নির্মাণ করা হবে। কোনো ধরনের বাধা ছাড়া এই মহাসড়কে গাড়ি চলাচল করতে পারবে। ফলে রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে যানজট কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই এক্সপ্রেসওয়ের দুই পাশে টোল ফ্রি মহাসড়ক থাকবে। মেরাদিয়া, ডেমরা, স্টাফ কোয়ার্টার এবং রামপুরা ব্রিজ পেয়েন্টগুলো ব্যবহার করা হবে টোল সংগ্রহের কেন্দ্র হিসেবে।
আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান করছেন। এ কারণে কাউকে বের হতে কিংবা ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন আন্দোলনকারী ব্যক্তিরা।
২৮ মিনিট আগেমধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্র কয়েক দশক ধরে কথিত সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্র ইরানেও সামরিক হস্তক্ষেপ করেছে। চলতি সপ্তাহে মার্কিন যুদ্ধবিমান ইরানের অন্তত তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালায়। যদিও শেষ পর্যন্ত এটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে রূপ নেয়নি।
১৬ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। তবে একই সঙ্গে বাড়ছে তীব্র চাপ ও প্রতিযোগিতা। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, গত বছরের তুলনায় রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে, কিন্তু মাসওয়ারি প্রবৃদ্ধিতে ধীরগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। অর্থাৎ বাজার ধরে রাখার সঙ্গে সঙ্গে আরও কৌশলী হওয়ার সময় এসে
১৭ ঘণ্টা আগেসরকারি প্রকল্প, পরিবহন ব্যয় ও বিনিয়োগে অসামঞ্জস্য রয়েছে; রাষ্ট্রীয় সক্ষমতা না বাড়ালে অর্থনীতি এখানেই আটকে থাকবে। বারবার নীতি পরিবর্তন, অপচয়ী ব্যয় আর অপরিকল্পিত উন্নয়নের দুষ্টচক্র ভাঙার একমাত্র উপায় সমন্বিত, বাস্তবমুখী কৌশল। ‘দেশের পরিবহন, সবুজ প্রবৃদ্ধি ও বিনিয়োগ সংকট’ শীর্ষক ইআরএফ-পলিসি এক
১৭ ঘণ্টা আগে