নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে এক বছরের ব্যবধানে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার। একই সঙ্গে কমেছে কর্মক্ষম ও কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৪-এ উঠে এসেছে এ চিত্র।
গতকাল রোববার প্রকাশিত জরিপ অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে বেকারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬ লাখ ২০ হাজার, যা ২০২৩ সালে ছিল ২৪ লাখ ৬০ হাজার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বেকার বেড়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার। শুধু শেষ তিন মাসেই (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর) নতুন করে বেকার হয়েছে ৬০ হাজার মানুষ।
প্রকাশিত জরিপ অনুযায়ী, ২৬ লাখের মধ্যে দেশে পুরুষ বেকারের সংখ্যা ১৮ লাখ আর নারী ৮ লাখ ২০ হাজার জন। বর্তমানে দেশে বেকারত্বের হার ৩.৬৫ শতাংশ। পুরুষ বেকারের হার দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং নারী বেকারের হার ৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ। কৃষি, সেবা ও শিল্প—সব খাতেই কমেছে কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী। নারীর চেয়ে উল্লেখযোগ্য হারে পুরুষ বেকারের সংখ্যা বেড়েছে বেশি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালের তুলনায় দেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী কমেছে ১৭ লাখ ২০ হাজার। ২০২৩ সালে যেখানে এই সংখ্যা ছিল ৭ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার, ২০২৪ সালে তা নেমে এসেছে ৭ কোটি ১৭ লাখ ৩০ হাজারে। কমেছে যুব শ্রমশক্তিও। ২০২৩ সালে দেশে যুব শ্রমশক্তি ছিল ২ কোটি ৬৭ লাখ জন, ২০২৪ সালে তা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২৬ লাখে।
বর্তমানে কর্মে নিয়োজিত গোষ্ঠীর সংখ্যা ৬ কোটি ৯১ লাখ ১০ হাজার জন, যা ২০২৩ সালে ছিল ৭ কোটি ৯ লাখ ৮০ হাজার জন। অর্থাৎ এক বছরে কাজ হারিয়েছে অন্তত ১৮ লাখ ৭০ হাজার মানুষ। অন্যদিকে, শ্রমশক্তির বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ২০২৩ সালে ছিল ৪ কোটি ৭১ লাখ ৭০ হাজার, যা ২০২৪ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি ৫০ হাজারে।
বিবিএস জানায়, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সংজ্ঞা অনুযায়ী, যারা গত সাত দিনে এক ঘণ্টাও মজুরির বিনিময়ে কাজ পায়নি এবং এক মাস ধরে সক্রিয়ভাবে কাজ খুঁজেছে, কিন্তু পায়নি—তাদেরই বেকার হিসাবে গণনা করা হয়। চলতি বছর বিবিএস প্রথমবারের মতো আইএলওর ১৩তম ও ১৯তম আইসিএলএস (পরিসংখ্যানবিদদের আন্তর্জাতিক সম্মেলন) অনুযায়ী পৃথকভাবে ফলাফল প্রকাশ করেছে।
দেশে এক বছরের ব্যবধানে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার। একই সঙ্গে কমেছে কর্মক্ষম ও কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৪-এ উঠে এসেছে এ চিত্র।
গতকাল রোববার প্রকাশিত জরিপ অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে বেকারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৬ লাখ ২০ হাজার, যা ২০২৩ সালে ছিল ২৪ লাখ ৬০ হাজার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে বেকার বেড়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার। শুধু শেষ তিন মাসেই (সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর) নতুন করে বেকার হয়েছে ৬০ হাজার মানুষ।
প্রকাশিত জরিপ অনুযায়ী, ২৬ লাখের মধ্যে দেশে পুরুষ বেকারের সংখ্যা ১৮ লাখ আর নারী ৮ লাখ ২০ হাজার জন। বর্তমানে দেশে বেকারত্বের হার ৩.৬৫ শতাংশ। পুরুষ বেকারের হার দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং নারী বেকারের হার ৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ। কৃষি, সেবা ও শিল্প—সব খাতেই কমেছে কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী। নারীর চেয়ে উল্লেখযোগ্য হারে পুরুষ বেকারের সংখ্যা বেড়েছে বেশি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালের তুলনায় দেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠী কমেছে ১৭ লাখ ২০ হাজার। ২০২৩ সালে যেখানে এই সংখ্যা ছিল ৭ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার, ২০২৪ সালে তা নেমে এসেছে ৭ কোটি ১৭ লাখ ৩০ হাজারে। কমেছে যুব শ্রমশক্তিও। ২০২৩ সালে দেশে যুব শ্রমশক্তি ছিল ২ কোটি ৬৭ লাখ জন, ২০২৪ সালে তা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২৬ লাখে।
বর্তমানে কর্মে নিয়োজিত গোষ্ঠীর সংখ্যা ৬ কোটি ৯১ লাখ ১০ হাজার জন, যা ২০২৩ সালে ছিল ৭ কোটি ৯ লাখ ৮০ হাজার জন। অর্থাৎ এক বছরে কাজ হারিয়েছে অন্তত ১৮ লাখ ৭০ হাজার মানুষ। অন্যদিকে, শ্রমশক্তির বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ২০২৩ সালে ছিল ৪ কোটি ৭১ লাখ ৭০ হাজার, যা ২০২৪ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ কোটি ৫০ হাজারে।
বিবিএস জানায়, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সংজ্ঞা অনুযায়ী, যারা গত সাত দিনে এক ঘণ্টাও মজুরির বিনিময়ে কাজ পায়নি এবং এক মাস ধরে সক্রিয়ভাবে কাজ খুঁজেছে, কিন্তু পায়নি—তাদেরই বেকার হিসাবে গণনা করা হয়। চলতি বছর বিবিএস প্রথমবারের মতো আইএলওর ১৩তম ও ১৯তম আইসিএলএস (পরিসংখ্যানবিদদের আন্তর্জাতিক সম্মেলন) অনুযায়ী পৃথকভাবে ফলাফল প্রকাশ করেছে।
দেশের কর-জিডিপি অনুপাত উদ্বেগজনকভাবে কম। করদাতারা যথাযথ সেবা না পাওয়ায় কর দিতে নিরুৎসাহিত হন। এর ফলে রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছে এবং স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তা খাত চরম অর্থাভাবের মুখে পড়ছে। বিশ্বের উন্নত অর্থনীতিগুলো যেখানে বন্ডনির্ভর, সেখানে বাংলাদেশের বন্ড বাজার খুবই ক্ষুদ্র এবং করপোরেট বন্ড কার
৭ ঘণ্টা আগেআগস্ট মাসে ব্যাংক খাতে ঋণের চিত্রে স্পষ্ট পরিবর্তন এসেছে। কয়েক মাস আগে তারল্যসংকট নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও এখন অনেক ব্যাংকের হাতে বাড়তি নগদ অর্থ রয়েছে। ফলে নতুন করে ঋণ নেওয়ার চাহিদা কমেছে আর আগের ঋণ পরিশোধ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত আগস্টে কলমানি, রেপো, বিশেষ তারল্য সহায়তা
৭ ঘণ্টা আগেসেপ্টেম্বর মাসেও ইতিবাচক ধারা বজায় রেখেছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। মাসের প্রথম ২১ দিনে প্রায় ২ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এই প্রবণতা বজায় থাকলে মাস শেষে রেমিট্যান্স ৩ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি ছাড়াতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগেমোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের বিরুদ্ধে বাজার দখলচেষ্টার তদন্ত ও বিচার ‘প্রতিযোগিতা কমিশনে’ চলতে কোনো বাধা নেই। আজ সোমবার এ রায় দিয়েছে প্রতিযোগিতা কমিশন।
১৪ ঘণ্টা আগে