টুইটারে অভিনব এক ভোটের আয়োজন করেছেন টেসলার বিলিয়নিয়ার সিইও ইলন মাস্ক। তিনি তাঁর ৬ কোটি ২৬ লাখ ফলোয়ারদের উদ্দেশে বলেছেন, এই মুহূর্তে তাঁর ১০ শতাংশ শেয়ার বেচে দেওয়া উচিত কি-না। ফলাফল যাই হোক, ফলোয়ারদের মতামতকে সম্মান দেবেন বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মাস্ক।
আজ রোববার রাতেই ভোট শেষ হবে। এই ভোটে ‘হ্যাঁ’ জয়যুক্ত হলে ইলন মাস্ক ২১ বিলিয়ন ডলারের শেয়ার বেচে দেবেন।
সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট দলীয় সদস্যরা ‘বিলিয়নিয়ার ট্যাক্স’ প্রস্তাব করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতেই ইলন মাস্ক টুইটারে ভোটের ঘোষণা দিলেন। বিলিয়নিয়ার ট্যাক্স প্রস্তাব পাস হলে ইলন মাস্কের মতো ধনী ব্যক্তিদের বিপুল পরিমাণ আয়কর দিতে হবে।
এদিকে রোববার সকাল পর্যন্ত ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, ২৮ লাখ মানুষ ভোট দিয়েছেন। এর মধ্যে ৫৭ শতাংশ শেয়ার বেচার পক্ষে বলেছেন। আট ঘণ্টা ব্যাপী চলবে এই ভোট।
সিইও হিসেবে ইলন মাস্ক বর্তমানে টেসলার ২০০ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের শেয়ার ধারণ করছেন। আগামী বছর এই পরিমাণটা আরও বাড়তে পারে। কিন্তু আমেরিকার নতুন প্রস্তাবিত কর আইন অনুযায়ী তাঁকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয়কর হিসেবেই দিতে হবে।
মার্কিন সিনেটে ডেমোক্র্যাটাদের প্রস্তাবিত বিল অনুযায়ী, বিলিয়নিয়ারদের কর নির্ধারণ করা হবে তাঁদের সম্ভাব্য মুনাফার ওপর ভিত্তি করে। এমনকি তাঁরা শেয়ার না বেচলেও এই কর দিতে হবে।
ভোট শুরুর আগে শনিবার এক টুইটে ইলন মাস্ক বলেন, উল্লেখ্য, আমি কখনো অন্য কোথাও থেকে নগদ বেতন বা বোনাস নিই না। আমার আছে শুধু শেয়ার। ফলে ব্যক্তিগতভাবে ওই কর দেওয়ার একমাত্র উপায় হলো নিজের শেয়ার বেচে দেওয়া।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ক্যাপিটাল গেইনের ওপর প্রস্তাবিত করের (সম্পদ বিক্রি করা হোক বা না হোক) আওতায় আসবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৭০০ বিলিয়নিয়ার। কিছু সমালোচক বলছেন, সম্পদের মূল্য কিন্তু সব সময় ঊর্ধ্বমুখী থাকে না।
সম্প্রতি জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন ইলন মাস্ক। টাকা খরচের বিস্তারিত জানালে টেসলার শেয়ার বেচে ৬০০ কোটি ডলার বিশ্ব খাদ্য সংস্থাকে দান করে দেওয়ার ঘোষণা দেন তিনি।
এদিকে এভাবে টু্ইটারে ভোট করে সম্পদ বিক্রির ঘোষণায় অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট অনেকেই অবাক হয়েছেন। তাঁরা বলছেন, টুইটার ব্যবহারকারীরা ২৫ বিলিয়ন ডলারের বাজির ফল নির্ধারণ করছেন। আর একজন বিলিয়নিয়ারের দায় কখনো টুইটার ভোটের ওপর নির্ভর করতে পারে না।
টুইটারে অভিনব এক ভোটের আয়োজন করেছেন টেসলার বিলিয়নিয়ার সিইও ইলন মাস্ক। তিনি তাঁর ৬ কোটি ২৬ লাখ ফলোয়ারদের উদ্দেশে বলেছেন, এই মুহূর্তে তাঁর ১০ শতাংশ শেয়ার বেচে দেওয়া উচিত কি-না। ফলাফল যাই হোক, ফলোয়ারদের মতামতকে সম্মান দেবেন বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মাস্ক।
আজ রোববার রাতেই ভোট শেষ হবে। এই ভোটে ‘হ্যাঁ’ জয়যুক্ত হলে ইলন মাস্ক ২১ বিলিয়ন ডলারের শেয়ার বেচে দেবেন।
সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেসের ডেমোক্র্যাট দলীয় সদস্যরা ‘বিলিয়নিয়ার ট্যাক্স’ প্রস্তাব করেছেন। এর পরিপ্রেক্ষিতেই ইলন মাস্ক টুইটারে ভোটের ঘোষণা দিলেন। বিলিয়নিয়ার ট্যাক্স প্রস্তাব পাস হলে ইলন মাস্কের মতো ধনী ব্যক্তিদের বিপুল পরিমাণ আয়কর দিতে হবে।
এদিকে রোববার সকাল পর্যন্ত ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, ২৮ লাখ মানুষ ভোট দিয়েছেন। এর মধ্যে ৫৭ শতাংশ শেয়ার বেচার পক্ষে বলেছেন। আট ঘণ্টা ব্যাপী চলবে এই ভোট।
সিইও হিসেবে ইলন মাস্ক বর্তমানে টেসলার ২০০ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের শেয়ার ধারণ করছেন। আগামী বছর এই পরিমাণটা আরও বাড়তে পারে। কিন্তু আমেরিকার নতুন প্রস্তাবিত কর আইন অনুযায়ী তাঁকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয়কর হিসেবেই দিতে হবে।
মার্কিন সিনেটে ডেমোক্র্যাটাদের প্রস্তাবিত বিল অনুযায়ী, বিলিয়নিয়ারদের কর নির্ধারণ করা হবে তাঁদের সম্ভাব্য মুনাফার ওপর ভিত্তি করে। এমনকি তাঁরা শেয়ার না বেচলেও এই কর দিতে হবে।
ভোট শুরুর আগে শনিবার এক টুইটে ইলন মাস্ক বলেন, উল্লেখ্য, আমি কখনো অন্য কোথাও থেকে নগদ বেতন বা বোনাস নিই না। আমার আছে শুধু শেয়ার। ফলে ব্যক্তিগতভাবে ওই কর দেওয়ার একমাত্র উপায় হলো নিজের শেয়ার বেচে দেওয়া।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ক্যাপিটাল গেইনের ওপর প্রস্তাবিত করের (সম্পদ বিক্রি করা হোক বা না হোক) আওতায় আসবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৭০০ বিলিয়নিয়ার। কিছু সমালোচক বলছেন, সম্পদের মূল্য কিন্তু সব সময় ঊর্ধ্বমুখী থাকে না।
সম্প্রতি জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন ইলন মাস্ক। টাকা খরচের বিস্তারিত জানালে টেসলার শেয়ার বেচে ৬০০ কোটি ডলার বিশ্ব খাদ্য সংস্থাকে দান করে দেওয়ার ঘোষণা দেন তিনি।
এদিকে এভাবে টু্ইটারে ভোট করে সম্পদ বিক্রির ঘোষণায় অর্থনীতি সংশ্লিষ্ট অনেকেই অবাক হয়েছেন। তাঁরা বলছেন, টুইটার ব্যবহারকারীরা ২৫ বিলিয়ন ডলারের বাজির ফল নির্ধারণ করছেন। আর একজন বিলিয়নিয়ারের দায় কখনো টুইটার ভোটের ওপর নির্ভর করতে পারে না।
চাহিদা কমে যাওয়া ও সৌদি আরবের সরবরাহ বাড়ানোর ইঙ্গিত বিশ্ববাজারে তেলের দামে চাপ সৃষ্টি করেছে। গতকাল বুধবার বড় পতনের পর আজ বৃহস্পতিবার অবশ্য তেলের দাম কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে। সৌদি আরব বিশ্বের বৃহত্তম অপরিশোধিত তেল রপ্তানিকারক দেশ। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র তেলের সবচেয়ে বড় ভোক্তা। দেশটির অর্থনীতি সংকুচিত হ
১ ঘণ্টা আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১৩ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১৩ ঘণ্টা আগে