মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় সমাজসেবা অধিদপ্তর। প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল সুবিধাবঞ্চিত নারীদের গরু পালন, প্রশিক্ষণ, ঋণ সহায়তা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা।
প্রকল্পটি অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় দেখা গেছে বড় ধরনের ব্যত্যয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) জানিয়েছে, কোনো ধরনের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বা বেসলাইন স্টাডি না করে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়, যা সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বাভাবিক নীতিমালার পরিপন্থী। এ ছাড়া প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর ব্যবহৃত যানবাহনগুলো পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তা মানা হয়নি।
সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত নিবন্ধক ও প্রকল্পের পরিচালক মো. হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি সিদ্ধান্তের আলোকে আমি কাজ করেছি। তবে পরিকল্পনাগত দুর্বলতা প্রকল্পের বিভিন্ন দিকে প্রভাব ফেলেছে।’
আইএমইডির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রকল্প হাতে নেওয়ার আগে অবশ্যই সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করতে হবে। প্রকল্প চলাকালে তদারকি জোরদারে নিয়মিত পিআইসি-পিএসসি সভা করতে হবে। এ ছাড়া গরুর কৃত্রিম প্রজননে মান বজায় রাখা, গোখাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ, দুধ প্রক্রিয়াজাত পণ্যের উৎপাদনে নারী উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ, জৈব সার ও বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপন এবং ফলোআপ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখার কথাও বলা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের আইএমইডি বিভাগের সচিব মো. কামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পের দুর্বল ও সবল দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে। সরকার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবে। আশা করছি, সরকার সুপারিশগুলো আমলে নেবে।’
সভা হয়নি যথাসময়ে, তদারকিতে ঘাটতি
পরিকল্পনা কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তত একটি করে পিআইসি ও পিএসসি সভা হওয়ার কথা। ৫ বছরের প্রকল্পে ২০টি সভা হওয়ার কথা থাকলেও পিএসসি হয়েছে মাত্র ৬টি, পিআইসি হয়েছে ৪টি। এতে প্রকল্প তদারকি ও নীতিনির্ধারণ ব্যাহত হয়েছে। প্রকল্প পরিচালক ও সহকারী পরিচালকদের নিয়োগেও দেরি হয়। জনবল-সংকটে অনেক পদ খালি ছিল। ১৮১টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে কর্মরত ছিলেন ১৬৮ জন। উপপরিচালক পদটি পুরো সময় শূন্য ছিল।
প্রকল্পের গাড়ি চালাচ্ছে অধিদপ্তর
প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) অনুসারে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নের জন্য ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিপ, ২৯ মোটরসাইকেল ও একটি সাইকেল কেনা হয়েছে। নিয়ম অনুসারে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর এসব যানবাহন পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার কথা, কিন্তু প্রকল্প পরিচালক সেই নিয়ম অনুসরণ করেননি। বর্তমানে যানবাহনগুলো সমাজসেবা অধিদপ্তরের অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে, যা সরকারি সম্পদের ব্যবস্থাপনা বিধির লঙ্ঘন।
ব্যয় হয়েছে প্রায় পুরোটা, তবে
ডিপিপি অনুযায়ী প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ছিল ১৫১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের শেষ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১৪৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৯৭.৮৫ শতাংশ। কিন্তু আর্থিক ব্যয়ের এই অগ্রগতির বিপরীতে ফলাফল কতটা টেকসই হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমইডি।
সুফল থাকলেও বাজারজাতকরণে বাধা
প্রকল্পের আওতায় ১০ হাজার নারীকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ দেওয়া হয়। মাঠপর্যায়ের জরিপে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ পাওয়া নারী উদ্যোক্তাদের গবাদিপশুর সংখ্যা বেড়েছে, অনেকে মিল্কভিটায় দুধ বিক্রি করছেন। তবে মিল্কভিটার ক্রয়কেন্দ্র না থাকায় অনেক এলাকায় উৎপাদিত দুধ বিক্রির উপযুক্ত পরিবেশ নেই। ফলে দুধের দাম কমছে। আইএমইডি সুপারিশ করেছে, মিল্কভিটা বা অন্য দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো ও দুধ সংরক্ষণের হিমায়িত ব্যবস্থা গড়ে তোলার।
কৃত্রিম প্রজননে ত্রুটি
প্রজননের ক্ষেত্রে পুনঃপ্রজননের হার বেড়েছে। প্রকল্প শুরুর আগে যেখানে ২৪ শতাংশ ছিল, এখন তা ৭৬ শতাংশে পৌঁছেছে। এর মানে কৃত্রিম প্রজননের ধাপে কোনো না কোনো জায়গায় সমস্যা হচ্ছে।
প্রশিক্ষণ, সচেতনতা, অর্জনও আছে
প্রকল্পের সুফল হিসেবে নারীদের মধ্যে সচেতনতা, দুধ গ্রহণের হার, স্বাস্থ্যসেবা ও আয় বাড়ার কথা বলা হয়েছে। আগে যেখানে টিকাদানের হার ছিল ১৫ শতাংশ, এখন তা ৮৫ শতাংশ। কৃমিনাশকের হারও বেড়েছে। কর্মসংস্থানে প্রকল্পটি বড় ভূমিকা রেখেছে বলে জানান ৯৯.৭ শতাংশ উপকারভোগী। অনেক নারী বলছেন, এর মাধ্যমে তাঁরা স্বাবলম্বী হয়েছেন, পরিবারে তাঁদের মূল্য বেড়েছে।
‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় সমাজসেবা অধিদপ্তর। প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল সুবিধাবঞ্চিত নারীদের গরু পালন, প্রশিক্ষণ, ঋণ সহায়তা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা।
প্রকল্পটি অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় দেখা গেছে বড় ধরনের ব্যত্যয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) জানিয়েছে, কোনো ধরনের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বা বেসলাইন স্টাডি না করে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়, যা সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বাভাবিক নীতিমালার পরিপন্থী। এ ছাড়া প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর ব্যবহৃত যানবাহনগুলো পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তা মানা হয়নি।
সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত নিবন্ধক ও প্রকল্পের পরিচালক মো. হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি সিদ্ধান্তের আলোকে আমি কাজ করেছি। তবে পরিকল্পনাগত দুর্বলতা প্রকল্পের বিভিন্ন দিকে প্রভাব ফেলেছে।’
আইএমইডির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রকল্প হাতে নেওয়ার আগে অবশ্যই সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করতে হবে। প্রকল্প চলাকালে তদারকি জোরদারে নিয়মিত পিআইসি-পিএসসি সভা করতে হবে। এ ছাড়া গরুর কৃত্রিম প্রজননে মান বজায় রাখা, গোখাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ, দুধ প্রক্রিয়াজাত পণ্যের উৎপাদনে নারী উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ, জৈব সার ও বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপন এবং ফলোআপ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখার কথাও বলা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের আইএমইডি বিভাগের সচিব মো. কামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পের দুর্বল ও সবল দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে। সরকার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবে। আশা করছি, সরকার সুপারিশগুলো আমলে নেবে।’
সভা হয়নি যথাসময়ে, তদারকিতে ঘাটতি
পরিকল্পনা কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তত একটি করে পিআইসি ও পিএসসি সভা হওয়ার কথা। ৫ বছরের প্রকল্পে ২০টি সভা হওয়ার কথা থাকলেও পিএসসি হয়েছে মাত্র ৬টি, পিআইসি হয়েছে ৪টি। এতে প্রকল্প তদারকি ও নীতিনির্ধারণ ব্যাহত হয়েছে। প্রকল্প পরিচালক ও সহকারী পরিচালকদের নিয়োগেও দেরি হয়। জনবল-সংকটে অনেক পদ খালি ছিল। ১৮১টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে কর্মরত ছিলেন ১৬৮ জন। উপপরিচালক পদটি পুরো সময় শূন্য ছিল।
প্রকল্পের গাড়ি চালাচ্ছে অধিদপ্তর
প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) অনুসারে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নের জন্য ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিপ, ২৯ মোটরসাইকেল ও একটি সাইকেল কেনা হয়েছে। নিয়ম অনুসারে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর এসব যানবাহন পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার কথা, কিন্তু প্রকল্প পরিচালক সেই নিয়ম অনুসরণ করেননি। বর্তমানে যানবাহনগুলো সমাজসেবা অধিদপ্তরের অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে, যা সরকারি সম্পদের ব্যবস্থাপনা বিধির লঙ্ঘন।
ব্যয় হয়েছে প্রায় পুরোটা, তবে
ডিপিপি অনুযায়ী প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ছিল ১৫১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের শেষ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১৪৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৯৭.৮৫ শতাংশ। কিন্তু আর্থিক ব্যয়ের এই অগ্রগতির বিপরীতে ফলাফল কতটা টেকসই হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমইডি।
সুফল থাকলেও বাজারজাতকরণে বাধা
প্রকল্পের আওতায় ১০ হাজার নারীকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ দেওয়া হয়। মাঠপর্যায়ের জরিপে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ পাওয়া নারী উদ্যোক্তাদের গবাদিপশুর সংখ্যা বেড়েছে, অনেকে মিল্কভিটায় দুধ বিক্রি করছেন। তবে মিল্কভিটার ক্রয়কেন্দ্র না থাকায় অনেক এলাকায় উৎপাদিত দুধ বিক্রির উপযুক্ত পরিবেশ নেই। ফলে দুধের দাম কমছে। আইএমইডি সুপারিশ করেছে, মিল্কভিটা বা অন্য দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো ও দুধ সংরক্ষণের হিমায়িত ব্যবস্থা গড়ে তোলার।
কৃত্রিম প্রজননে ত্রুটি
প্রজননের ক্ষেত্রে পুনঃপ্রজননের হার বেড়েছে। প্রকল্প শুরুর আগে যেখানে ২৪ শতাংশ ছিল, এখন তা ৭৬ শতাংশে পৌঁছেছে। এর মানে কৃত্রিম প্রজননের ধাপে কোনো না কোনো জায়গায় সমস্যা হচ্ছে।
প্রশিক্ষণ, সচেতনতা, অর্জনও আছে
প্রকল্পের সুফল হিসেবে নারীদের মধ্যে সচেতনতা, দুধ গ্রহণের হার, স্বাস্থ্যসেবা ও আয় বাড়ার কথা বলা হয়েছে। আগে যেখানে টিকাদানের হার ছিল ১৫ শতাংশ, এখন তা ৮৫ শতাংশ। কৃমিনাশকের হারও বেড়েছে। কর্মসংস্থানে প্রকল্পটি বড় ভূমিকা রেখেছে বলে জানান ৯৯.৭ শতাংশ উপকারভোগী। অনেক নারী বলছেন, এর মাধ্যমে তাঁরা স্বাবলম্বী হয়েছেন, পরিবারে তাঁদের মূল্য বেড়েছে।
পুঁজিবাজারে অনিয়ম, তদবির ও অস্বচ্ছ সিদ্ধান্ত ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ওপর নজরদারি জোরদারের সুপারিশ করেছে পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স। এই লক্ষ্যে তারা একটি শক্তিশালী ‘ওভারসাইট বডি’ বা নজরদারি সংস্থা গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে, যা আইনত স্বীকৃত ও কার্
৪৩ মিনিট আগেদীর্ঘ ২২ বছর পর রাজশাহীতে আবারও বেজেছে কারখানার সাইরেন। রাষ্ট্রায়ত্ত ‘রাজশাহী টেক্সটাইল মিলস্’ এখন প্রাণ-আরএফএলের হাতে হয়ে উঠছে কর্মসংস্থানের নতুন বাতিঘর। গতকাল শনিবার বিকেলে ‘বরেন্দ্র রাজশাহী টেক্সটাইল মিলস্’ পরিদর্শনে এসে আবেগে আপ্লুত হয়ে ওঠেন নৌপরিবহন ও শ্রম মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা...
৬ ঘণ্টা আগেআলোচিত ঢাকা-ওয়াশিংটন শুল্ক আলোচনার আনুষ্ঠানিক পর্ব আপাতত শেষ হলেও একটি প্রশ্ন এখন অনেক মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে, এই চুক্তি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে কতটা সামঞ্জস্যপূর্ণ? হিসাব-নিকাশের পর এ থেকে বাংলাদেশের আসলে কতটা লাভ বা ক্ষতি হবে?
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপে রপ্তানি প্রবৃদ্ধির দিক থেকে প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, বাংলাদেশের সস্তা শ্রম, প্রতিযোগীদের তুলনায় কম শুল্কহার ও চীনের ওপর বাড়তি শুল্কের কারণে নতুন শুল্ক ব্যবস্থায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাই...
৮ ঘণ্টা আগে