মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় সমাজসেবা অধিদপ্তর। প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল সুবিধাবঞ্চিত নারীদের গরু পালন, প্রশিক্ষণ, ঋণ সহায়তা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা।
প্রকল্পটি অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় দেখা গেছে বড় ধরনের ব্যত্যয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) জানিয়েছে, কোনো ধরনের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বা বেসলাইন স্টাডি না করে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়, যা সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বাভাবিক নীতিমালার পরিপন্থী। এ ছাড়া প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর ব্যবহৃত যানবাহনগুলো পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তা মানা হয়নি।
সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত নিবন্ধক ও প্রকল্পের পরিচালক মো. হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি সিদ্ধান্তের আলোকে আমি কাজ করেছি। তবে পরিকল্পনাগত দুর্বলতা প্রকল্পের বিভিন্ন দিকে প্রভাব ফেলেছে।’
আইএমইডির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রকল্প হাতে নেওয়ার আগে অবশ্যই সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করতে হবে। প্রকল্প চলাকালে তদারকি জোরদারে নিয়মিত পিআইসি-পিএসসি সভা করতে হবে। এ ছাড়া গরুর কৃত্রিম প্রজননে মান বজায় রাখা, গোখাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ, দুধ প্রক্রিয়াজাত পণ্যের উৎপাদনে নারী উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ, জৈব সার ও বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপন এবং ফলোআপ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখার কথাও বলা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের আইএমইডি বিভাগের সচিব মো. কামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পের দুর্বল ও সবল দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে। সরকার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবে। আশা করছি, সরকার সুপারিশগুলো আমলে নেবে।’
সভা হয়নি যথাসময়ে, তদারকিতে ঘাটতি
পরিকল্পনা কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তত একটি করে পিআইসি ও পিএসসি সভা হওয়ার কথা। ৫ বছরের প্রকল্পে ২০টি সভা হওয়ার কথা থাকলেও পিএসসি হয়েছে মাত্র ৬টি, পিআইসি হয়েছে ৪টি। এতে প্রকল্প তদারকি ও নীতিনির্ধারণ ব্যাহত হয়েছে। প্রকল্প পরিচালক ও সহকারী পরিচালকদের নিয়োগেও দেরি হয়। জনবল-সংকটে অনেক পদ খালি ছিল। ১৮১টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে কর্মরত ছিলেন ১৬৮ জন। উপপরিচালক পদটি পুরো সময় শূন্য ছিল।
প্রকল্পের গাড়ি চালাচ্ছে অধিদপ্তর
প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) অনুসারে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নের জন্য ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিপ, ২৯ মোটরসাইকেল ও একটি সাইকেল কেনা হয়েছে। নিয়ম অনুসারে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর এসব যানবাহন পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার কথা, কিন্তু প্রকল্প পরিচালক সেই নিয়ম অনুসরণ করেননি। বর্তমানে যানবাহনগুলো সমাজসেবা অধিদপ্তরের অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে, যা সরকারি সম্পদের ব্যবস্থাপনা বিধির লঙ্ঘন।
ব্যয় হয়েছে প্রায় পুরোটা, তবে
ডিপিপি অনুযায়ী প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ছিল ১৫১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের শেষ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১৪৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৯৭.৮৫ শতাংশ। কিন্তু আর্থিক ব্যয়ের এই অগ্রগতির বিপরীতে ফলাফল কতটা টেকসই হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমইডি।
সুফল থাকলেও বাজারজাতকরণে বাধা
প্রকল্পের আওতায় ১০ হাজার নারীকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ দেওয়া হয়। মাঠপর্যায়ের জরিপে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ পাওয়া নারী উদ্যোক্তাদের গবাদিপশুর সংখ্যা বেড়েছে, অনেকে মিল্কভিটায় দুধ বিক্রি করছেন। তবে মিল্কভিটার ক্রয়কেন্দ্র না থাকায় অনেক এলাকায় উৎপাদিত দুধ বিক্রির উপযুক্ত পরিবেশ নেই। ফলে দুধের দাম কমছে। আইএমইডি সুপারিশ করেছে, মিল্কভিটা বা অন্য দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো ও দুধ সংরক্ষণের হিমায়িত ব্যবস্থা গড়ে তোলার।
কৃত্রিম প্রজননে ত্রুটি
প্রজননের ক্ষেত্রে পুনঃপ্রজননের হার বেড়েছে। প্রকল্প শুরুর আগে যেখানে ২৪ শতাংশ ছিল, এখন তা ৭৬ শতাংশে পৌঁছেছে। এর মানে কৃত্রিম প্রজননের ধাপে কোনো না কোনো জায়গায় সমস্যা হচ্ছে।
প্রশিক্ষণ, সচেতনতা, অর্জনও আছে
প্রকল্পের সুফল হিসেবে নারীদের মধ্যে সচেতনতা, দুধ গ্রহণের হার, স্বাস্থ্যসেবা ও আয় বাড়ার কথা বলা হয়েছে। আগে যেখানে টিকাদানের হার ছিল ১৫ শতাংশ, এখন তা ৮৫ শতাংশ। কৃমিনাশকের হারও বেড়েছে। কর্মসংস্থানে প্রকল্পটি বড় ভূমিকা রেখেছে বলে জানান ৯৯.৭ শতাংশ উপকারভোগী। অনেক নারী বলছেন, এর মাধ্যমে তাঁরা স্বাবলম্বী হয়েছেন, পরিবারে তাঁদের মূল্য বেড়েছে।

‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় সমাজসেবা অধিদপ্তর। প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল সুবিধাবঞ্চিত নারীদের গরু পালন, প্রশিক্ষণ, ঋণ সহায়তা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা।
প্রকল্পটি অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় দেখা গেছে বড় ধরনের ব্যত্যয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) জানিয়েছে, কোনো ধরনের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বা বেসলাইন স্টাডি না করে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়, যা সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বাভাবিক নীতিমালার পরিপন্থী। এ ছাড়া প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর ব্যবহৃত যানবাহনগুলো পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তা মানা হয়নি।
সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত নিবন্ধক ও প্রকল্পের পরিচালক মো. হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি সিদ্ধান্তের আলোকে আমি কাজ করেছি। তবে পরিকল্পনাগত দুর্বলতা প্রকল্পের বিভিন্ন দিকে প্রভাব ফেলেছে।’
আইএমইডির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রকল্প হাতে নেওয়ার আগে অবশ্যই সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করতে হবে। প্রকল্প চলাকালে তদারকি জোরদারে নিয়মিত পিআইসি-পিএসসি সভা করতে হবে। এ ছাড়া গরুর কৃত্রিম প্রজননে মান বজায় রাখা, গোখাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ, দুধ প্রক্রিয়াজাত পণ্যের উৎপাদনে নারী উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ, জৈব সার ও বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপন এবং ফলোআপ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখার কথাও বলা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের আইএমইডি বিভাগের সচিব মো. কামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পের দুর্বল ও সবল দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে। সরকার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবে। আশা করছি, সরকার সুপারিশগুলো আমলে নেবে।’
সভা হয়নি যথাসময়ে, তদারকিতে ঘাটতি
পরিকল্পনা কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তত একটি করে পিআইসি ও পিএসসি সভা হওয়ার কথা। ৫ বছরের প্রকল্পে ২০টি সভা হওয়ার কথা থাকলেও পিএসসি হয়েছে মাত্র ৬টি, পিআইসি হয়েছে ৪টি। এতে প্রকল্প তদারকি ও নীতিনির্ধারণ ব্যাহত হয়েছে। প্রকল্প পরিচালক ও সহকারী পরিচালকদের নিয়োগেও দেরি হয়। জনবল-সংকটে অনেক পদ খালি ছিল। ১৮১টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে কর্মরত ছিলেন ১৬৮ জন। উপপরিচালক পদটি পুরো সময় শূন্য ছিল।
প্রকল্পের গাড়ি চালাচ্ছে অধিদপ্তর
প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) অনুসারে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নের জন্য ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিপ, ২৯ মোটরসাইকেল ও একটি সাইকেল কেনা হয়েছে। নিয়ম অনুসারে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর এসব যানবাহন পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার কথা, কিন্তু প্রকল্প পরিচালক সেই নিয়ম অনুসরণ করেননি। বর্তমানে যানবাহনগুলো সমাজসেবা অধিদপ্তরের অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে, যা সরকারি সম্পদের ব্যবস্থাপনা বিধির লঙ্ঘন।
ব্যয় হয়েছে প্রায় পুরোটা, তবে
ডিপিপি অনুযায়ী প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ছিল ১৫১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের শেষ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১৪৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৯৭.৮৫ শতাংশ। কিন্তু আর্থিক ব্যয়ের এই অগ্রগতির বিপরীতে ফলাফল কতটা টেকসই হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমইডি।
সুফল থাকলেও বাজারজাতকরণে বাধা
প্রকল্পের আওতায় ১০ হাজার নারীকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ দেওয়া হয়। মাঠপর্যায়ের জরিপে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ পাওয়া নারী উদ্যোক্তাদের গবাদিপশুর সংখ্যা বেড়েছে, অনেকে মিল্কভিটায় দুধ বিক্রি করছেন। তবে মিল্কভিটার ক্রয়কেন্দ্র না থাকায় অনেক এলাকায় উৎপাদিত দুধ বিক্রির উপযুক্ত পরিবেশ নেই। ফলে দুধের দাম কমছে। আইএমইডি সুপারিশ করেছে, মিল্কভিটা বা অন্য দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো ও দুধ সংরক্ষণের হিমায়িত ব্যবস্থা গড়ে তোলার।
কৃত্রিম প্রজননে ত্রুটি
প্রজননের ক্ষেত্রে পুনঃপ্রজননের হার বেড়েছে। প্রকল্প শুরুর আগে যেখানে ২৪ শতাংশ ছিল, এখন তা ৭৬ শতাংশে পৌঁছেছে। এর মানে কৃত্রিম প্রজননের ধাপে কোনো না কোনো জায়গায় সমস্যা হচ্ছে।
প্রশিক্ষণ, সচেতনতা, অর্জনও আছে
প্রকল্পের সুফল হিসেবে নারীদের মধ্যে সচেতনতা, দুধ গ্রহণের হার, স্বাস্থ্যসেবা ও আয় বাড়ার কথা বলা হয়েছে। আগে যেখানে টিকাদানের হার ছিল ১৫ শতাংশ, এখন তা ৮৫ শতাংশ। কৃমিনাশকের হারও বেড়েছে। কর্মসংস্থানে প্রকল্পটি বড় ভূমিকা রেখেছে বলে জানান ৯৯.৭ শতাংশ উপকারভোগী। অনেক নারী বলছেন, এর মাধ্যমে তাঁরা স্বাবলম্বী হয়েছেন, পরিবারে তাঁদের মূল্য বেড়েছে।
মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা

‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় সমাজসেবা অধিদপ্তর। প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল সুবিধাবঞ্চিত নারীদের গরু পালন, প্রশিক্ষণ, ঋণ সহায়তা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা।
প্রকল্পটি অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় দেখা গেছে বড় ধরনের ব্যত্যয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) জানিয়েছে, কোনো ধরনের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বা বেসলাইন স্টাডি না করে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়, যা সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বাভাবিক নীতিমালার পরিপন্থী। এ ছাড়া প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর ব্যবহৃত যানবাহনগুলো পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তা মানা হয়নি।
সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত নিবন্ধক ও প্রকল্পের পরিচালক মো. হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি সিদ্ধান্তের আলোকে আমি কাজ করেছি। তবে পরিকল্পনাগত দুর্বলতা প্রকল্পের বিভিন্ন দিকে প্রভাব ফেলেছে।’
আইএমইডির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রকল্প হাতে নেওয়ার আগে অবশ্যই সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করতে হবে। প্রকল্প চলাকালে তদারকি জোরদারে নিয়মিত পিআইসি-পিএসসি সভা করতে হবে। এ ছাড়া গরুর কৃত্রিম প্রজননে মান বজায় রাখা, গোখাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ, দুধ প্রক্রিয়াজাত পণ্যের উৎপাদনে নারী উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ, জৈব সার ও বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপন এবং ফলোআপ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখার কথাও বলা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের আইএমইডি বিভাগের সচিব মো. কামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পের দুর্বল ও সবল দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে। সরকার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবে। আশা করছি, সরকার সুপারিশগুলো আমলে নেবে।’
সভা হয়নি যথাসময়ে, তদারকিতে ঘাটতি
পরিকল্পনা কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তত একটি করে পিআইসি ও পিএসসি সভা হওয়ার কথা। ৫ বছরের প্রকল্পে ২০টি সভা হওয়ার কথা থাকলেও পিএসসি হয়েছে মাত্র ৬টি, পিআইসি হয়েছে ৪টি। এতে প্রকল্প তদারকি ও নীতিনির্ধারণ ব্যাহত হয়েছে। প্রকল্প পরিচালক ও সহকারী পরিচালকদের নিয়োগেও দেরি হয়। জনবল-সংকটে অনেক পদ খালি ছিল। ১৮১টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে কর্মরত ছিলেন ১৬৮ জন। উপপরিচালক পদটি পুরো সময় শূন্য ছিল।
প্রকল্পের গাড়ি চালাচ্ছে অধিদপ্তর
প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) অনুসারে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নের জন্য ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিপ, ২৯ মোটরসাইকেল ও একটি সাইকেল কেনা হয়েছে। নিয়ম অনুসারে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর এসব যানবাহন পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার কথা, কিন্তু প্রকল্প পরিচালক সেই নিয়ম অনুসরণ করেননি। বর্তমানে যানবাহনগুলো সমাজসেবা অধিদপ্তরের অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে, যা সরকারি সম্পদের ব্যবস্থাপনা বিধির লঙ্ঘন।
ব্যয় হয়েছে প্রায় পুরোটা, তবে
ডিপিপি অনুযায়ী প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ছিল ১৫১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের শেষ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১৪৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৯৭.৮৫ শতাংশ। কিন্তু আর্থিক ব্যয়ের এই অগ্রগতির বিপরীতে ফলাফল কতটা টেকসই হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমইডি।
সুফল থাকলেও বাজারজাতকরণে বাধা
প্রকল্পের আওতায় ১০ হাজার নারীকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ দেওয়া হয়। মাঠপর্যায়ের জরিপে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ পাওয়া নারী উদ্যোক্তাদের গবাদিপশুর সংখ্যা বেড়েছে, অনেকে মিল্কভিটায় দুধ বিক্রি করছেন। তবে মিল্কভিটার ক্রয়কেন্দ্র না থাকায় অনেক এলাকায় উৎপাদিত দুধ বিক্রির উপযুক্ত পরিবেশ নেই। ফলে দুধের দাম কমছে। আইএমইডি সুপারিশ করেছে, মিল্কভিটা বা অন্য দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো ও দুধ সংরক্ষণের হিমায়িত ব্যবস্থা গড়ে তোলার।
কৃত্রিম প্রজননে ত্রুটি
প্রজননের ক্ষেত্রে পুনঃপ্রজননের হার বেড়েছে। প্রকল্প শুরুর আগে যেখানে ২৪ শতাংশ ছিল, এখন তা ৭৬ শতাংশে পৌঁছেছে। এর মানে কৃত্রিম প্রজননের ধাপে কোনো না কোনো জায়গায় সমস্যা হচ্ছে।
প্রশিক্ষণ, সচেতনতা, অর্জনও আছে
প্রকল্পের সুফল হিসেবে নারীদের মধ্যে সচেতনতা, দুধ গ্রহণের হার, স্বাস্থ্যসেবা ও আয় বাড়ার কথা বলা হয়েছে। আগে যেখানে টিকাদানের হার ছিল ১৫ শতাংশ, এখন তা ৮৫ শতাংশ। কৃমিনাশকের হারও বেড়েছে। কর্মসংস্থানে প্রকল্পটি বড় ভূমিকা রেখেছে বলে জানান ৯৯.৭ শতাংশ উপকারভোগী। অনেক নারী বলছেন, এর মাধ্যমে তাঁরা স্বাবলম্বী হয়েছেন, পরিবারে তাঁদের মূল্য বেড়েছে।

‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায় সমাজসেবা অধিদপ্তর। প্রকল্পের লক্ষ্য ছিল সুবিধাবঞ্চিত নারীদের গরু পালন, প্রশিক্ষণ, ঋণ সহায়তা ও সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলা।
প্রকল্পটি অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় দেখা গেছে বড় ধরনের ব্যত্যয়। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) জানিয়েছে, কোনো ধরনের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বা বেসলাইন স্টাডি না করে প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়, যা সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের স্বাভাবিক নীতিমালার পরিপন্থী। এ ছাড়া প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর ব্যবহৃত যানবাহনগুলো পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার নিয়ম থাকলেও তা মানা হয়নি।
সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত নিবন্ধক ও প্রকল্পের পরিচালক মো. হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি সিদ্ধান্তের আলোকে আমি কাজ করেছি। তবে পরিকল্পনাগত দুর্বলতা প্রকল্পের বিভিন্ন দিকে প্রভাব ফেলেছে।’
আইএমইডির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রকল্প হাতে নেওয়ার আগে অবশ্যই সম্ভাব্যতা সমীক্ষা করতে হবে। প্রকল্প চলাকালে তদারকি জোরদারে নিয়মিত পিআইসি-পিএসসি সভা করতে হবে। এ ছাড়া গরুর কৃত্রিম প্রজননে মান বজায় রাখা, গোখাদ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ, দুধ প্রক্রিয়াজাত পণ্যের উৎপাদনে নারী উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ, জৈব সার ও বায়োগ্যাস প্ল্যান্ট স্থাপন এবং ফলোআপ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখার কথাও বলা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের আইএমইডি বিভাগের সচিব মো. কামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পের দুর্বল ও সবল দিকগুলো তুলে ধরা হয়েছে। সরকার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবে। আশা করছি, সরকার সুপারিশগুলো আমলে নেবে।’
সভা হয়নি যথাসময়ে, তদারকিতে ঘাটতি
পরিকল্পনা কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তত একটি করে পিআইসি ও পিএসসি সভা হওয়ার কথা। ৫ বছরের প্রকল্পে ২০টি সভা হওয়ার কথা থাকলেও পিএসসি হয়েছে মাত্র ৬টি, পিআইসি হয়েছে ৪টি। এতে প্রকল্প তদারকি ও নীতিনির্ধারণ ব্যাহত হয়েছে। প্রকল্প পরিচালক ও সহকারী পরিচালকদের নিয়োগেও দেরি হয়। জনবল-সংকটে অনেক পদ খালি ছিল। ১৮১টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে কর্মরত ছিলেন ১৬৮ জন। উপপরিচালক পদটি পুরো সময় শূন্য ছিল।
প্রকল্পের গাড়ি চালাচ্ছে অধিদপ্তর
প্রকল্প প্রস্তাবনা (ডিপিপি) অনুসারে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নের জন্য ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিপ, ২৯ মোটরসাইকেল ও একটি সাইকেল কেনা হয়েছে। নিয়ম অনুসারে প্রকল্পের কাজ শেষ হওয়ার পর এসব যানবাহন পরিবহন পুলে জমা দেওয়ার কথা, কিন্তু প্রকল্প পরিচালক সেই নিয়ম অনুসরণ করেননি। বর্তমানে যানবাহনগুলো সমাজসেবা অধিদপ্তরের অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে, যা সরকারি সম্পদের ব্যবস্থাপনা বিধির লঙ্ঘন।
ব্যয় হয়েছে প্রায় পুরোটা, তবে
ডিপিপি অনুযায়ী প্রকল্পে মোট বরাদ্দ ছিল ১৫১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। বাস্তবায়নের শেষ পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ১৪৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৯৭.৮৫ শতাংশ। কিন্তু আর্থিক ব্যয়ের এই অগ্রগতির বিপরীতে ফলাফল কতটা টেকসই হয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমইডি।
সুফল থাকলেও বাজারজাতকরণে বাধা
প্রকল্পের আওতায় ১০ হাজার নারীকে প্রশিক্ষণ ও ঋণ দেওয়া হয়। মাঠপর্যায়ের জরিপে দেখা যায়, প্রশিক্ষণ পাওয়া নারী উদ্যোক্তাদের গবাদিপশুর সংখ্যা বেড়েছে, অনেকে মিল্কভিটায় দুধ বিক্রি করছেন। তবে মিল্কভিটার ক্রয়কেন্দ্র না থাকায় অনেক এলাকায় উৎপাদিত দুধ বিক্রির উপযুক্ত পরিবেশ নেই। ফলে দুধের দাম কমছে। আইএমইডি সুপারিশ করেছে, মিল্কভিটা বা অন্য দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংযোগ বাড়ানো ও দুধ সংরক্ষণের হিমায়িত ব্যবস্থা গড়ে তোলার।
কৃত্রিম প্রজননে ত্রুটি
প্রজননের ক্ষেত্রে পুনঃপ্রজননের হার বেড়েছে। প্রকল্প শুরুর আগে যেখানে ২৪ শতাংশ ছিল, এখন তা ৭৬ শতাংশে পৌঁছেছে। এর মানে কৃত্রিম প্রজননের ধাপে কোনো না কোনো জায়গায় সমস্যা হচ্ছে।
প্রশিক্ষণ, সচেতনতা, অর্জনও আছে
প্রকল্পের সুফল হিসেবে নারীদের মধ্যে সচেতনতা, দুধ গ্রহণের হার, স্বাস্থ্যসেবা ও আয় বাড়ার কথা বলা হয়েছে। আগে যেখানে টিকাদানের হার ছিল ১৫ শতাংশ, এখন তা ৮৫ শতাংশ। কৃমিনাশকের হারও বেড়েছে। কর্মসংস্থানে প্রকল্পটি বড় ভূমিকা রেখেছে বলে জানান ৯৯.৭ শতাংশ উপকারভোগী। অনেক নারী বলছেন, এর মাধ্যমে তাঁরা স্বাবলম্বী হয়েছেন, পরিবারে তাঁদের মূল্য বেড়েছে।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
৩৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
২ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি। আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা...
৩ ঘণ্টা আগে
ঘোষণাটি আসে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে গত ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর। যেখানে দুই নেতা পারস্পরিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পর্যায়ক্রমে শিথিল করতে সম্মত হন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। এ সময় অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক মুরাদ আনছারুল কবির, অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ও যুগ্ম পরিচালক মো. ওমর ফারুক, ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া এবং ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের গ্রাহক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার গ্রাহকদের বিভিন্ন প্রশ্ন ও চাহিদার কথা আন্তরিকতার সঙ্গে শোনেন এবং তাঁদের আশ্বস্ত করেন, এই ব্যাংকে তাঁদের আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ ও সুরক্ষিত রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপের ফলে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে লেনদেন ও অন্যান্য কার্যক্রম শিগগিরই স্বাভাবিক হবে।’ এ সময় তিনি গ্রাহকদের আস্থার সঙ্গে এই ব্যাংকে সব ধরনের লেনদেন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। এ সময় অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক মুরাদ আনছারুল কবির, অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর ও যুগ্ম পরিচালক মো. ওমর ফারুক, ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া এবং ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের গ্রাহক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময় সভায় মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার গ্রাহকদের বিভিন্ন প্রশ্ন ও চাহিদার কথা আন্তরিকতার সঙ্গে শোনেন এবং তাঁদের আশ্বস্ত করেন, এই ব্যাংকে তাঁদের আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ ও সুরক্ষিত রয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের সরাসরি হস্তক্ষেপের ফলে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে লেনদেন ও অন্যান্য কার্যক্রম শিগগিরই স্বাভাবিক হবে।’ এ সময় তিনি গ্রাহকদের আস্থার সঙ্গে এই ব্যাংকে সব ধরনের লেনদেন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।

‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন
১০ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
২ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি। আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা...
৩ ঘণ্টা আগে
ঘোষণাটি আসে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে গত ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর। যেখানে দুই নেতা পারস্পরিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পর্যায়ক্রমে শিথিল করতে সম্মত হন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রেস বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
সে জন্য বিভিন্ন দেশের রেগুলেটরি সংস্থার কাছে সংশ্লিষ্ট দেশে আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাত করার অনুমতিপত্র প্রদানের আবেদন প্রক্রিয়াধীন। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি মালদ্বীপে মেইন পাওয়ার সাপ্লাই এবং ডিস্ট্রিবিউশনে ব্যবহারের জন্য ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাত করার অনুমতিপত্র প্রদান করেছে মালে ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটি। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্রটিতে কেব্লস রপ্তানি কার্যক্রম শুরু করেছে টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। সেই সঙ্গে ওয়ালটনের রপ্তানিকৃত পণ্যের তালিকায় নতুন যুক্ত হলো কেব্লস প্রোডাক্ট।
ওয়ালটন কেব্লসের প্রোডাক্ট ম্যানেজার হাসিবুল হক জানান, মালদ্বীপে কেব্লস বাজারজাতের আগে দেশটির ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটির কাছ থেকে অনুমতিপত্র নিতে হয়। বাজারজাতকৃত কেব্লসের গুনগতমান শুধু আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করলেই সংস্থাটি অনুমোদন প্রদান করে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংস্থাটির কাছে মালদ্বীপের মেইন পাওয়ার সাপ্লাই এবং ডিস্ট্রিবিউশনে ওয়ালটন কেব্লস ব্যবহারের অনুমতিপত্র প্রদানের আবেদন করে দেশটিতে নিযুক্ত ওয়ালটনের পরিবেশক ‘রানফাউন প্রাইভেট লিমিটেড’। ওবি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওয়ালটন কেব্লসের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মালে ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটি। ওয়ালটন কেব্লসের গুনগতমান আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করায় সংস্থাটি রানফাউনকে ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাতের অনুমতিপত্র প্রদান করেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ থেকে ওয়ালটন কেব্লসের দুটি শিপমেন্ট মালে পাঠানো হয়েছে। আরও কয়েকটি শিপমেন্ট পাঠানোর কাজ প্রক্রিয়াধীন।
ওয়ালটন কেব্লসের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) রাজু আহমেদ বলেন, মালদ্বীপ একটি ছোট দেশ হলেও দেশটির মাথাপিছু আয় অনেক বেশি। পর্যটকদের কাছেও অত্যন্ত আকর্ষণীয় গন্তব্য মালদ্বীপ। দেশটিতে কেব্লসের প্রায় ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার রয়েছে। প্রতিবছর চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে এই বাজারও বড় হচ্ছে। ওয়ালটন নিরাপদ ও উন্নতমানের কেব্লস সরবরাহের মাধ্যমে দেশটির সম্ভাবনাময় এই বাজারে দ্রুত শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে নিতে সক্ষম হবে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি জানান, ওয়ালটন দেশে হাউসহোল্ড, ইন্ডাস্ট্রিয়াল, কমিউনিকেশন, টেইলরমেইডসহ সব ধরনের কেব্লস উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। নিরাপদ ও উন্নতমানের হওয়ায় স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে ওয়ালটন কেব্লসের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ইতিমধ্যে স্থানীয় বাজারে চলতি অর্থবছরে ওয়ালটনের উল্লেখযোগ্য অঙ্কের কেব্লস বিক্রি হয়েছে। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি ওয়ালটন কেব্লসের রপ্তানিও দ্রুত বাড়ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে মালদ্বীপের পর শিগগিরই আরও চারটি নতুন দেশে ওয়ালটন কেব্লসের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ করা হবে।
উল্লেখ্য, মালদ্বীপে কেব্লসের পাশাপাশি এয়ার কন্ডিশনারও রপ্তানি করেছে ওয়ালটন। দেশটিতে পর্যায়ক্রমে রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, ওয়াশিং মেশিনসহ ওয়ালটনের অন্যান্য ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যসামগ্রী রপ্তানি শুরু হবে বলে প্রত্যাশা ওয়ালটন কর্তৃপক্ষের।
ওয়ালটনের লক্ষ্য হলো—বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার পাশাপাশি বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে উদ্ভাবনী ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পরিবেশবান্ধব হাই-টেক পণ্য উৎপাদন হাবে পরিণত করা। সেই লক্ষ্য পূরণে বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে বৈশ্বিক বাজারে এগিয়ে যাচ্ছে এই টেক জায়ান্ট। ইতিমধ্যে এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ইউরোপ ও আমেরিকার ৫০টিরও বেশি দেশে পরিচালিত হচ্ছে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড বিজনেস।

বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
সে জন্য বিভিন্ন দেশের রেগুলেটরি সংস্থার কাছে সংশ্লিষ্ট দেশে আন্তর্জাতিকমানের ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাত করার অনুমতিপত্র প্রদানের আবেদন প্রক্রিয়াধীন। এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি মালদ্বীপে মেইন পাওয়ার সাপ্লাই এবং ডিস্ট্রিবিউশনে ব্যবহারের জন্য ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাত করার অনুমতিপত্র প্রদান করেছে মালে ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটি। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্রটিতে কেব্লস রপ্তানি কার্যক্রম শুরু করেছে টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। সেই সঙ্গে ওয়ালটনের রপ্তানিকৃত পণ্যের তালিকায় নতুন যুক্ত হলো কেব্লস প্রোডাক্ট।
ওয়ালটন কেব্লসের প্রোডাক্ট ম্যানেজার হাসিবুল হক জানান, মালদ্বীপে কেব্লস বাজারজাতের আগে দেশটির ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটির কাছ থেকে অনুমতিপত্র নিতে হয়। বাজারজাতকৃত কেব্লসের গুনগতমান শুধু আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করলেই সংস্থাটি অনুমোদন প্রদান করে।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে সংস্থাটির কাছে মালদ্বীপের মেইন পাওয়ার সাপ্লাই এবং ডিস্ট্রিবিউশনে ওয়ালটন কেব্লস ব্যবহারের অনুমতিপত্র প্রদানের আবেদন করে দেশটিতে নিযুক্ত ওয়ালটনের পরিবেশক ‘রানফাউন প্রাইভেট লিমিটেড’। ওবি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ওয়ালটন কেব্লসের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে মালে ইউটিলিটি রেগুলেটরি অথোরিটি। ওয়ালটন কেব্লসের গুনগতমান আন্তর্জাতিক মানদণ্ড পূরণ করায় সংস্থাটি রানফাউনকে ওয়ালটন কেব্লস বাজারজাতের অনুমতিপত্র প্রদান করেছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ থেকে ওয়ালটন কেব্লসের দুটি শিপমেন্ট মালে পাঠানো হয়েছে। আরও কয়েকটি শিপমেন্ট পাঠানোর কাজ প্রক্রিয়াধীন।
ওয়ালটন কেব্লসের চিফ বিজনেস অফিসার (সিবিও) রাজু আহমেদ বলেন, মালদ্বীপ একটি ছোট দেশ হলেও দেশটির মাথাপিছু আয় অনেক বেশি। পর্যটকদের কাছেও অত্যন্ত আকর্ষণীয় গন্তব্য মালদ্বীপ। দেশটিতে কেব্লসের প্রায় ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার রয়েছে। প্রতিবছর চাহিদা বৃদ্ধির সঙ্গে এই বাজারও বড় হচ্ছে। ওয়ালটন নিরাপদ ও উন্নতমানের কেব্লস সরবরাহের মাধ্যমে দেশটির সম্ভাবনাময় এই বাজারে দ্রুত শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে নিতে সক্ষম হবে বলে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
তিনি জানান, ওয়ালটন দেশে হাউসহোল্ড, ইন্ডাস্ট্রিয়াল, কমিউনিকেশন, টেইলরমেইডসহ সব ধরনের কেব্লস উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। নিরাপদ ও উন্নতমানের হওয়ায় স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে ওয়ালটন কেব্লসের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। ইতিমধ্যে স্থানীয় বাজারে চলতি অর্থবছরে ওয়ালটনের উল্লেখযোগ্য অঙ্কের কেব্লস বিক্রি হয়েছে। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি ওয়ালটন কেব্লসের রপ্তানিও দ্রুত বাড়ছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে মালদ্বীপের পর শিগগিরই আরও চারটি নতুন দেশে ওয়ালটন কেব্লসের রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণ করা হবে।
উল্লেখ্য, মালদ্বীপে কেব্লসের পাশাপাশি এয়ার কন্ডিশনারও রপ্তানি করেছে ওয়ালটন। দেশটিতে পর্যায়ক্রমে রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, ওয়াশিং মেশিনসহ ওয়ালটনের অন্যান্য ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিকস ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যসামগ্রী রপ্তানি শুরু হবে বলে প্রত্যাশা ওয়ালটন কর্তৃপক্ষের।
ওয়ালটনের লক্ষ্য হলো—বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার পাশাপাশি বিশ্বদরবারে বাংলাদেশকে উদ্ভাবনী ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পরিবেশবান্ধব হাই-টেক পণ্য উৎপাদন হাবে পরিণত করা। সেই লক্ষ্য পূরণে বিশ্বের ১০০টিরও বেশি দেশে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণের টার্গেট নিয়ে বৈশ্বিক বাজারে এগিয়ে যাচ্ছে এই টেক জায়ান্ট। ইতিমধ্যে এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ইউরোপ ও আমেরিকার ৫০টিরও বেশি দেশে পরিচালিত হচ্ছে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড বিজনেস।

‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন
১০ জুলাই ২০২৫
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
৩৭ মিনিট আগে
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি। আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা...
৩ ঘণ্টা আগে
ঘোষণাটি আসে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে গত ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর। যেখানে দুই নেতা পারস্পরিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পর্যায়ক্রমে শিথিল করতে সম্মত হন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি।
আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংক হচ্ছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল), এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ৫ নভেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারগুলোর মূল্য শূন্য হিসেবে বিবেচিত হবে। কাউকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।
অর্থ উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি যে, এটা আমরা দেখব। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যেটা বলেছেন, সেটাই চূড়ান্ত কথা নয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদ মন্ত্রী মর্যাদার করার প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘এ নিয়ে আমি মন্তব্য করব না। সমষ্টিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে পরে এ ব্যাপারে কথা বলব।’

একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি।
আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংক হচ্ছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল), এক্সিম ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর ৫ নভেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারগুলোর মূল্য শূন্য হিসেবে বিবেচিত হবে। কাউকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।
অর্থ উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা বলেছি যে, এটা আমরা দেখব। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যেটা বলেছেন, সেটাই চূড়ান্ত কথা নয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদ মন্ত্রী মর্যাদার করার প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘এ নিয়ে আমি মন্তব্য করব না। সমষ্টিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে পরে এ ব্যাপারে কথা বলব।’

‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন
১০ জুলাই ২০২৫
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
৩৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
২ ঘণ্টা আগে
ঘোষণাটি আসে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে গত ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর। যেখানে দুই নেতা পারস্পরিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পর্যায়ক্রমে শিথিল করতে সম্মত হন।
৩ ঘণ্টা আগেএএফপি, বেইজিং

আধুনিক প্রযুক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ তিন ধাতু—গ্যালিয়াম, জার্মেনিয়াম ও অ্যান্টিমনি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করেছে চীন।
আজ রোববার চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঘোষণায় বলা হয়, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের সর্বশেষ পদক্ষেপ।
এই নিষেধাজ্ঞাগুলো তথাকথিত দ্বৈত ব্যবহারের পণ্যের ওপর আরোপিত ছিল; যেগুলোর বেসামরিক ও সামরিক উভয় ক্ষেত্রে ব্যবহার সম্ভব। ২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে কার্যকর থাকা নিষেধাজ্ঞাটি এখন ২০২৬ সালের ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত স্থগিত থাকবে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
ঘোষণাটি আসে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে গত ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর। যেখানে দুই নেতা পারস্পরিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পর্যায়ক্রমে শিথিল করতে সম্মত হন।
একসময় দুই দেশের মধ্যে আরোপিত শুল্ক তিন অঙ্কের সীমা ছুঁয়েছিল। যা বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির বাণিজ্য প্রবাহ ব্যাহত করে এবং বৈশ্বিক সরবরাহব্যবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিল।
বাণিজ্যযুদ্ধের পুরো সময় চীন তার কৌশলগত খনিজ সম্পদের নিয়ন্ত্রণকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। গ্যালিয়াম, জার্মেনিয়াম ও অ্যান্টিমনি বিরল মৃত্তিকা না হলেও এগুলো আধুনিক প্রযুক্তি শিল্পের জন্য অপরিহার্য উপাদান।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২০২৪ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বে গ্যালিয়াম উৎপাদনের ৯৪ শতাংশই চীনে হয়, যা ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট, এলইডি ও সৌর প্যানেলে ব্যবহৃত হয়। জার্মেনিয়ামের ক্ষেত্রে চীনের অংশ ৮৩ শতাংশ, যা ফাইবার অপটিক ও ইনফ্রারেড প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়। অ্যান্টিমনি ব্যবহৃত হয় ব্যাটারি প্রযুক্তি এবং অস্ত্রশিল্পে—বর্ম ও গোলাবারুদ শক্তিশালী করতে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, দ্বৈত ব্যবহারের পণ্য নিয়ন্ত্রণের আওতায় নিষিদ্ধ গ্রাফাইট-সম্পর্কিত পণ্যের রপ্তানির ওপরও নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা হয়েছে। সি-ট্রাম্প বৈঠকের পর এটি বেইজিংয়ের নেওয়া কয়েকটি প্রশমনমূলক উদ্যোগের একটি।
এর আগে গত বুধবার চীন ঘোষণা করে, যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক এক বছরের জন্য স্থগিত থাকবে। এ ছাড়া সয়াবিনসহ কয়েকটি মার্কিন কৃষিপণ্যের ওপর মার্চ মাসে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্কও প্রত্যাহার করা হবে—যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রের কৃষকদের ওপর বড় প্রভাব ফেলেছিল।
ট্রাম্প গত অক্টোবরের শেষের দিকে ঘোষণা দেন, চীন এক বছরের জন্য বিরল মৃত্তিকা প্রযুক্তি রপ্তানিতে আরোপিত নিষেধাজ্ঞাও স্থগিত করতে রাজি হয়েছে।
বিরল মৃত্তিকা বা রেয়ার আর্থস এমন এক কৌশলগত খাত, যা চীনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং যা প্রতিরক্ষা, অটোমোবাইল ও ভোক্তা ইলেকট্রনিকস শিল্পের জন্য অত্যন্ত অপরিহার্য।

আধুনিক প্রযুক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ তিন ধাতু—গ্যালিয়াম, জার্মেনিয়াম ও অ্যান্টিমনি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা স্থগিত করেছে চীন।
আজ রোববার চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঘোষণায় বলা হয়, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমনের সর্বশেষ পদক্ষেপ।
এই নিষেধাজ্ঞাগুলো তথাকথিত দ্বৈত ব্যবহারের পণ্যের ওপর আরোপিত ছিল; যেগুলোর বেসামরিক ও সামরিক উভয় ক্ষেত্রে ব্যবহার সম্ভব। ২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে কার্যকর থাকা নিষেধাজ্ঞাটি এখন ২০২৬ সালের ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত স্থগিত থাকবে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
ঘোষণাটি আসে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে গত ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর। যেখানে দুই নেতা পারস্পরিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা পর্যায়ক্রমে শিথিল করতে সম্মত হন।
একসময় দুই দেশের মধ্যে আরোপিত শুল্ক তিন অঙ্কের সীমা ছুঁয়েছিল। যা বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির বাণিজ্য প্রবাহ ব্যাহত করে এবং বৈশ্বিক সরবরাহব্যবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিল।
বাণিজ্যযুদ্ধের পুরো সময় চীন তার কৌশলগত খনিজ সম্পদের নিয়ন্ত্রণকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। গ্যালিয়াম, জার্মেনিয়াম ও অ্যান্টিমনি বিরল মৃত্তিকা না হলেও এগুলো আধুনিক প্রযুক্তি শিল্পের জন্য অপরিহার্য উপাদান।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২০২৪ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বে গ্যালিয়াম উৎপাদনের ৯৪ শতাংশই চীনে হয়, যা ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট, এলইডি ও সৌর প্যানেলে ব্যবহৃত হয়। জার্মেনিয়ামের ক্ষেত্রে চীনের অংশ ৮৩ শতাংশ, যা ফাইবার অপটিক ও ইনফ্রারেড প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়। অ্যান্টিমনি ব্যবহৃত হয় ব্যাটারি প্রযুক্তি এবং অস্ত্রশিল্পে—বর্ম ও গোলাবারুদ শক্তিশালী করতে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, দ্বৈত ব্যবহারের পণ্য নিয়ন্ত্রণের আওতায় নিষিদ্ধ গ্রাফাইট-সম্পর্কিত পণ্যের রপ্তানির ওপরও নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা হয়েছে। সি-ট্রাম্প বৈঠকের পর এটি বেইজিংয়ের নেওয়া কয়েকটি প্রশমনমূলক উদ্যোগের একটি।
এর আগে গত বুধবার চীন ঘোষণা করে, যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক এক বছরের জন্য স্থগিত থাকবে। এ ছাড়া সয়াবিনসহ কয়েকটি মার্কিন কৃষিপণ্যের ওপর মার্চ মাসে আরোপিত অতিরিক্ত শুল্কও প্রত্যাহার করা হবে—যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রের কৃষকদের ওপর বড় প্রভাব ফেলেছিল।
ট্রাম্প গত অক্টোবরের শেষের দিকে ঘোষণা দেন, চীন এক বছরের জন্য বিরল মৃত্তিকা প্রযুক্তি রপ্তানিতে আরোপিত নিষেধাজ্ঞাও স্থগিত করতে রাজি হয়েছে।
বিরল মৃত্তিকা বা রেয়ার আর্থস এমন এক কৌশলগত খাত, যা চীনের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং যা প্রতিরক্ষা, অটোমোবাইল ও ভোক্তা ইলেকট্রনিকস শিল্পের জন্য অত্যন্ত অপরিহার্য।

‘উন্নত জাতের গাভি পালনের মাধ্যমে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন’ শীর্ষক ১৫১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয় ২০১৬ সালে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) প্রকল্পটি অনুমোদন দেয়। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুন
১০ জুলাই ২০২৫
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির প্রশাসক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মুহম্মদ বদিউজ্জামান দিদার আজ ব্যাংকের করপোরেট শাখার গ্রাহকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন।
৩৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে নিরাপদ ও উচ্চ গুণগতমানের কেব্লস তৈরি করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন। স্থানীয় বাজারের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশেও কেব্লস রপ্তানির প্রক্রিয়া শুরু করেছে ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
২ ঘণ্টা আগে
একীভূত হওয়ার পথে থাকা পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার শূন্য বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর যে ঘোষণা দিয়েছেন, তা চূড়ান্ত নয় বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। বিষয়টি সরকার দেখবে বলেও জানান তিনি। আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা...
৩ ঘণ্টা আগে