মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বিদ্যুৎ রপ্তানির ব্যবসা করতে চায় ভারত। যেখানে এরই মধ্যে বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানে কিছু বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। মিয়ানমারেও খুব অল্প পরিমাণে রপ্তানি করছে। নতুন পরিকল্পনার অধীনে ব্যাপকভাবে এই বাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট পাঁচটি সূত্রের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদন এমন তথ্য দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হচ্ছে, নয়াদিল্লি আঞ্চলিক কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে চায়। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের একটি টেকসই টুল হিসেবে ব্যবহার করতে চাচ্ছে তার ক্রমবর্ধমান নবায়নযোগ্য শক্তি।
বিদ্যুৎ খাতে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে বিদ্যুৎ-বাণিজ্য শুরু করার প্রচেষ্টায় আছে ভারত। এই গ্রিড লাইন তৈরির কাজ সম্পন্ন হতে কমপক্ষে চার বছর সময় লাগবে। এরপরই শুরু হবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিদ্যুৎ বাণিজ্য সম্প্রসারণের কাজ।
রয়টার্স যে সূত্রগুলোর বরাত দিয়েছে তাঁদের মধ্যে চারজনই বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা। তাঁরা নাম প্রকাশে অস্বীকার করেছেন কারণ পরিকল্পনাটি এখনো প্রকাশ করা হয়নি। ভারতের কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ও এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার চীনের ক্রমবর্ধমান আঞ্চলিক প্রভাব নিয়ে উদ্বিগ্ন। আঞ্চলিক কূটনীতিতে খুব হিসাব করে পা ফেলছে। তবে এ নিয়ে ভারত সরকারের অভ্যন্তরীণ তাগিদটা খুব স্পষ্ট। তারা প্রতিবেশীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গোয়ায় চলমান জি-২০ গ্রুপের মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে আঞ্চলিক পাওয়ার গ্রিড আন্তসংযোগ এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে কয়েকটি দেশের সঙ্গে পৃথক এবং দলগতভাবে আলোচনা করছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কর্মকর্তারা।
মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকার এবং ডেভেলপারদের কাছ থেকে সমর্থন পাওয়ার জন্য জি-২০ সদস্যদের সমর্থনকেই চাবিকাঠি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এদিকে প্রতিবেশী দেশে বিদ্যুৎ রপ্তানির বৃহৎ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একটি নিয়ন্ত্রণ রূপরেখা প্রস্তুত করতে ফ্রান্সের রাষ্ট্রীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিষ্ঠান ইডিএফকে নিযুক্ত করেছে ভারত। তাদের কাজ হবে মূল্য নির্ধারণসহ এই প্রকল্পের মূল চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার কৌশল সম্পর্কে ধারণা দেওয়া। ইডিএফ চলতি বছরের শেষ নাগাদ প্রতিবেদন দেবে বলে আশা করছেন কর্মকর্তারা।
এ নিয়ে ফ্রান্সের ইডিএফের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স। কিন্তু তারা কোনো মন্তব্য করেনি।
ভারতের বিদ্যুৎ বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা একবার ভারতের জাতীয় গ্রিডকে মিয়ানমারের সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারলে, সেখানে আমাদের গ্রিড আরও বিস্তৃত ও শক্তিশালী করতে এবং থাইল্যান্ডে, এমনকি এশিয়ার পূর্বাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম হব।’
তবে ভারতের এমন পরিকল্পনাকে উচ্চাভিলাষী বলছেন এ খাতের বিশেষজ্ঞরা। ইউরোপ থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া পর্যন্ত অঞ্চলগুলোতে আন্তসীমান্ত গ্রিড সংযোগগুলোতে বেশ বিনিয়োগ এসেছে এবং সরকারগুলোও ব্যাপক আগ্রহ দেখাচ্ছে। কিন্তু সাব-সি (উপসাগরীয়) কেব্ল নির্মাণের ক্রমবর্ধমান খরচ, গ্রিড আপগ্রেড করার জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি এবং ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার মতো ঝুঁকির কারণে এ ধরনের প্রকল্পের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের সদস্যরা বহুপক্ষীয় বিদ্যুৎ বাণিজ্যের সুবিধার্থে একটি আঞ্চলিক গ্রিড গঠনের জন্য কয়েক দশক ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু অগ্রগতি দেশগুলোর মধ্যে কেবল দ্বিপক্ষীয় চুক্তির মধ্যে সীমাবদ্ধ।
ভারতের নবায়নযোগ্য শক্তি এবং বৃহৎ জলবিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বর্তমানে ১৭৭ গিগাওয়াট। ২০৩০ সালের মধ্যে এই সক্ষমতা ৫০০ গিগাওয়াটে উন্নীত করার পরিকল্পনা করেছে। এই নতুন সক্ষমতার পেছনে সৌর পার্কগুলোর বড় ভূমিকার রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভারতীয় কর্মকর্তারা বলছেন, এই প্রচেষ্টা দিনের বেলায় আরও বেশি সময় সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার বাড়াতে পারলে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমানো সম্ভব হবে।
তবে আরেক কর্মকর্তা বলছেন, আন্তসংযুক্ত আঞ্চলিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে সরবরাহ করা বিদ্যুতে ট্রান্সমিশন চার্জ একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই চার্জের কারণে বিদ্যুতের দাম প্রায়ই বেড়ে যায়। তিনি জানান, পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রিড আন্তসংযোগ সমুদ্রের নিচে এবং স্থল উভয় ক্ষেত্রেই হবে। পার্শ্ববর্তী অঞ্চলজুড়ে স্থাপিত নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসগুলো সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় বিদ্যুতের সংস্থান করা হবে।
মিয়ানমার ও থাইল্যান্ডের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে বিদ্যুৎ রপ্তানির ব্যবসা করতে চায় ভারত। যেখানে এরই মধ্যে বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানে কিছু বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। মিয়ানমারেও খুব অল্প পরিমাণে রপ্তানি করছে। নতুন পরিকল্পনার অধীনে ব্যাপকভাবে এই বাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট পাঁচটি সূত্রের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদন এমন তথ্য দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এই পরিকল্পনার উদ্দেশ্য হিসেবে বলা হচ্ছে, নয়াদিল্লি আঞ্চলিক কূটনৈতিক তৎপরতা বাড়াতে চায়। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের একটি টেকসই টুল হিসেবে ব্যবহার করতে চাচ্ছে তার ক্রমবর্ধমান নবায়নযোগ্য শক্তি।
বিদ্যুৎ খাতে একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে বিদ্যুৎ-বাণিজ্য শুরু করার প্রচেষ্টায় আছে ভারত। এই গ্রিড লাইন তৈরির কাজ সম্পন্ন হতে কমপক্ষে চার বছর সময় লাগবে। এরপরই শুরু হবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিদ্যুৎ বাণিজ্য সম্প্রসারণের কাজ।
রয়টার্স যে সূত্রগুলোর বরাত দিয়েছে তাঁদের মধ্যে চারজনই বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা। তাঁরা নাম প্রকাশে অস্বীকার করেছেন কারণ পরিকল্পনাটি এখনো প্রকাশ করা হয়নি। ভারতের কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ও এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার চীনের ক্রমবর্ধমান আঞ্চলিক প্রভাব নিয়ে উদ্বিগ্ন। আঞ্চলিক কূটনীতিতে খুব হিসাব করে পা ফেলছে। তবে এ নিয়ে ভারত সরকারের অভ্যন্তরীণ তাগিদটা খুব স্পষ্ট। তারা প্রতিবেশীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গোয়ায় চলমান জি-২০ গ্রুপের মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে আঞ্চলিক পাওয়ার গ্রিড আন্তসংযোগ এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে কয়েকটি দেশের সঙ্গে পৃথক এবং দলগতভাবে আলোচনা করছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কর্মকর্তারা।
মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকার এবং ডেভেলপারদের কাছ থেকে সমর্থন পাওয়ার জন্য জি-২০ সদস্যদের সমর্থনকেই চাবিকাঠি হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এদিকে প্রতিবেশী দেশে বিদ্যুৎ রপ্তানির বৃহৎ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে একটি নিয়ন্ত্রণ রূপরেখা প্রস্তুত করতে ফ্রান্সের রাষ্ট্রীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিষ্ঠান ইডিএফকে নিযুক্ত করেছে ভারত। তাদের কাজ হবে মূল্য নির্ধারণসহ এই প্রকল্পের মূল চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলার কৌশল সম্পর্কে ধারণা দেওয়া। ইডিএফ চলতি বছরের শেষ নাগাদ প্রতিবেদন দেবে বলে আশা করছেন কর্মকর্তারা।
এ নিয়ে ফ্রান্সের ইডিএফের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছিল রয়টার্স। কিন্তু তারা কোনো মন্তব্য করেনি।
ভারতের বিদ্যুৎ বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা একবার ভারতের জাতীয় গ্রিডকে মিয়ানমারের সঙ্গে সংযুক্ত করতে পারলে, সেখানে আমাদের গ্রিড আরও বিস্তৃত ও শক্তিশালী করতে এবং থাইল্যান্ডে, এমনকি এশিয়ার পূর্বাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম হব।’
তবে ভারতের এমন পরিকল্পনাকে উচ্চাভিলাষী বলছেন এ খাতের বিশেষজ্ঞরা। ইউরোপ থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া পর্যন্ত অঞ্চলগুলোতে আন্তসীমান্ত গ্রিড সংযোগগুলোতে বেশ বিনিয়োগ এসেছে এবং সরকারগুলোও ব্যাপক আগ্রহ দেখাচ্ছে। কিন্তু সাব-সি (উপসাগরীয়) কেব্ল নির্মাণের ক্রমবর্ধমান খরচ, গ্রিড আপগ্রেড করার জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি এবং ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার মতো ঝুঁকির কারণে এ ধরনের প্রকল্পের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের সদস্যরা বহুপক্ষীয় বিদ্যুৎ বাণিজ্যের সুবিধার্থে একটি আঞ্চলিক গ্রিড গঠনের জন্য কয়েক দশক ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু অগ্রগতি দেশগুলোর মধ্যে কেবল দ্বিপক্ষীয় চুক্তির মধ্যে সীমাবদ্ধ।
ভারতের নবায়নযোগ্য শক্তি এবং বৃহৎ জলবিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা বর্তমানে ১৭৭ গিগাওয়াট। ২০৩০ সালের মধ্যে এই সক্ষমতা ৫০০ গিগাওয়াটে উন্নীত করার পরিকল্পনা করেছে। এই নতুন সক্ষমতার পেছনে সৌর পার্কগুলোর বড় ভূমিকার রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভারতীয় কর্মকর্তারা বলছেন, এই প্রচেষ্টা দিনের বেলায় আরও বেশি সময় সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহার বাড়াতে পারলে জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমানো সম্ভব হবে।
তবে আরেক কর্মকর্তা বলছেন, আন্তসংযুক্ত আঞ্চলিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে সরবরাহ করা বিদ্যুতে ট্রান্সমিশন চার্জ একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই চার্জের কারণে বিদ্যুতের দাম প্রায়ই বেড়ে যায়। তিনি জানান, পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রিড আন্তসংযোগ সমুদ্রের নিচে এবং স্থল উভয় ক্ষেত্রেই হবে। পার্শ্ববর্তী অঞ্চলজুড়ে স্থাপিত নবায়নযোগ্য শক্তির উৎসগুলো সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় বিদ্যুতের সংস্থান করা হবে।
নগরের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে ব্যাংকিং সেবা। সেই পথের সবচেয়ে সফল নাম—এজেন্ট ব্যাংকিং। ব্যাংকে যেতে হয় না, ব্যাংকই যেন এসে গেছে মানুষের হাতের নাগালে। দোকানের এক কোনায় বসে থাকা এজেন্ট এখন একজন আস্থার নাম। সাধারণ মানুষ সেখানে খোলেন হিসাব, রাখেন আমানত, তোলেন টাকা, কখনো নেন ঋণও। ফল
৯ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
৯ ঘণ্টা আগেশেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে শুধু বোনাস শেয়ার দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রায় ১০ কোটি টাকার অতিরিক্ত কর দিতে হচ্ছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ২০২৪ সালের আর্থিক বছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে জানায়, পরিচালনা পর্ষদ
৯ ঘণ্টা আগেব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে জানিয়ে ব্যবসায় কর ব্যবস্থাকে আরো সহজ ও স্থায়ী করার প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। আগামী বাজেটে তারা করকাঠামোর বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন দেখতে চান বলেও জানান।
১১ ঘণ্টা আগে