জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আনিসুজ্জামানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব দিয়েছেন একই আদালতের ৪৯ জন সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি)। স্বৈরাচারের দোসর আওয়ামী লীগ দলীয় আসামিদের চুক্তিতে জামিনের ব্যবস্থা করাসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ তুলে তাঁরা এই অনাস্থা প্রস্তাব দেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ‘আনিসুজ্জামান পিপি হিসেবে যোগদানের পর থেকে চুক্তি করে আওয়ামী লীগ দলীয় আসামিদের জামিনের ব্যবস্থা করেছন। তার জুনিয়র ও বন্ধু আইনজীবীদের মাধ্যমে জামিনের আবেদন করিয়ে থাকেন তিনি। আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে শুনানি চলাকালে স্বৈরাচারের দোসরদের পক্ষের আইনজীবীকে জামিনের বিভিন্ন বিষয়ে কানে কানে পরামর্শ দেন, যা উপস্থিত আইনজীবীরা প্রত্যক্ষ করেন। আদালতের বিজ্ঞ বিচারক তাঁকে রাষ্ট্রপক্ষে তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করার জন্য বললে তিনি নমনীয়তা প্রকাশ করেন।
এ ছাড়া তিনি ১ মে একটি মামলা রেকর্ড করার জন্য বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) সঙ্গে আপত্তিকর ভাষায় কথাবার্তা বলেন। একপর্যায়ে ওসি তাঁকে যে ভাষা সম্বোধন করেছেন, তাতে আইনজীবীদের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে।
পিপি আনিসুজ্জামানের আচার–আচরণ, কথাবার্তা আপত্তিকর। তিনি প্রায় সময় সিনিয়র আইনজীবীদের সম্পর্কে বিরূপ ও অসৌজন্যমূলক মন্তব্য করেন। এ ছাড়া সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটরদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন। আনিসুজ্জামান পিপি পদে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন বিধায় তাঁকে এই পদ থেকে অপসারণ করতে হবে।’
উল্লেখ্য, ১ মে একটি মামলা রেকর্ড না করায় জামালপুরের বকশীগঞ্জ থানার ওসি খন্দকার শাকের হোসেনকে আওয়ামী লীগের ‘দোসর’ আখ্যা দিয়ে চাকরি ছেড়ে দিতে বলেন জামালপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি আনিসুজ্জামান। এ–সংক্রান্ত একটি অডিও রেকর্ড সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আদালতের এপিপি, পিপি ও জেলা আইনজীবী সমিতির নেতারা জরুরি বৈঠক করেন।
আনিসুজ্জামান পিপি পদে দায়িত্বের পাশাপাশি বকশীগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
জামালপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) আনিসুজ্জামানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব দিয়েছেন একই আদালতের ৪৯ জন সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি)। স্বৈরাচারের দোসর আওয়ামী লীগ দলীয় আসামিদের চুক্তিতে জামিনের ব্যবস্থা করাসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ তুলে তাঁরা এই অনাস্থা প্রস্তাব দেন।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়, ‘আনিসুজ্জামান পিপি হিসেবে যোগদানের পর থেকে চুক্তি করে আওয়ামী লীগ দলীয় আসামিদের জামিনের ব্যবস্থা করেছন। তার জুনিয়র ও বন্ধু আইনজীবীদের মাধ্যমে জামিনের আবেদন করিয়ে থাকেন তিনি। আদালতে আসামিদের বিরুদ্ধে শুনানি চলাকালে স্বৈরাচারের দোসরদের পক্ষের আইনজীবীকে জামিনের বিভিন্ন বিষয়ে কানে কানে পরামর্শ দেন, যা উপস্থিত আইনজীবীরা প্রত্যক্ষ করেন। আদালতের বিজ্ঞ বিচারক তাঁকে রাষ্ট্রপক্ষে তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করার জন্য বললে তিনি নমনীয়তা প্রকাশ করেন।
এ ছাড়া তিনি ১ মে একটি মামলা রেকর্ড করার জন্য বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) সঙ্গে আপত্তিকর ভাষায় কথাবার্তা বলেন। একপর্যায়ে ওসি তাঁকে যে ভাষা সম্বোধন করেছেন, তাতে আইনজীবীদের সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে।
পিপি আনিসুজ্জামানের আচার–আচরণ, কথাবার্তা আপত্তিকর। তিনি প্রায় সময় সিনিয়র আইনজীবীদের সম্পর্কে বিরূপ ও অসৌজন্যমূলক মন্তব্য করেন। এ ছাড়া সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটরদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন। আনিসুজ্জামান পিপি পদে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন বিধায় তাঁকে এই পদ থেকে অপসারণ করতে হবে।’
উল্লেখ্য, ১ মে একটি মামলা রেকর্ড না করায় জামালপুরের বকশীগঞ্জ থানার ওসি খন্দকার শাকের হোসেনকে আওয়ামী লীগের ‘দোসর’ আখ্যা দিয়ে চাকরি ছেড়ে দিতে বলেন জামালপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি আনিসুজ্জামান। এ–সংক্রান্ত একটি অডিও রেকর্ড সামাজিকমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আদালতের এপিপি, পিপি ও জেলা আইনজীবী সমিতির নেতারা জরুরি বৈঠক করেন।
আনিসুজ্জামান পিপি পদে দায়িত্বের পাশাপাশি বকশীগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে