গাজায় ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে সোনার চাহিদা ব্যাপক বেড়েছে। টানা তৃতীয় সপ্তাহের মতো দাম ঊর্ধ্বমুখী আছে। এর মধ্যে দেশেও সোনার দাম নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) ভরিতে দাম সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩৩৩ টাকা দাম বাড়িয়েছে, যা আজ শুক্রবার কার্যকর হয়েছে।
বাজুস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
দাম বাড়ানোর বিষয়ে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ বলেছেন, স্থানীয় বাজারের ওপর ভিত্তি করে দেশে সোনার দাম নির্ধারিত হলেও তাতে বিশ্ববাজারও কিছু ভূমিকা রাখে। বিশ্ববাজারের প্রতি আউন্স সোনার দাম ৫০ ডলারের মতো বেড়েছে।
এখন ২২ ক্যারেট প্রতি গ্রাম সোনা দাম হবে ৮ হাজার ৮২০ টাকা। অর্থাৎ এক ভরি (১ ভরি সমান ১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা কিনতে ১ লাখ ২ হাজার ৮৭৬ টাকা খরচ করতে হবে। এর আগে সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ লাখ ৫৪৩ টাকা।
সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। এখন ২২ ক্যারেটের রুপার দাম (ভরি) ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা।
সর্বশেষ ১৫ অক্টোবর সোনার দাম বাড়িয়েছিল বাজুস। ওই দাম অনুযায়ী, গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা বিক্রি হয় ১ লাখ ৫৪৩ টাকা। সে হিসাবে ভরিতে ভালো মানের সোনার দাম বেড়েছে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা।
আর ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম হয়েছে ৯৮ হাজার ২১১ টাকা, যা আগে ছিল ৯৫ হাজার ৯৯৫ টাকা। ১৮ ক্যারেটের দাম হয়েছে ৮৪ হাজার ২১৪ টাকা, যা আগে ছিল ৮২ হাজার ২৩১ টাকা।
আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৭০ হাজার ১৫৯ টাকা, যা গতকাল পর্যন্ত ৬৮ হাজার ৫৮৪ টাকায় বিক্রি হয়।
দাম বাড়ার বিষয়ে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ জানান, স্থানীয় বাজারের ওপর ভিত্তি করে দেশে সোনার দাম নির্ধারিত হলেও তাতে বিশ্ববাজারও কিছু ভূমিকা রাখে। বিশ্ববাজারের প্রতি আউন্স সোনার দাম ৫০ ডলারের মতো বেড়েছে।
গাজায় চলমান ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়ার উদ্বেগের মধ্যে নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে বিশ্ববাজারে সোনার চাহিদা ব্যাপক বেড়েছে। এর ফলে দাম বেড়েছে। টানা তৃতীয় সপ্তাহের মতো দাম ঊর্ধ্বমুখী আছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, আজ শুক্রবার সকাল পৌনে ১০টা নাগাদ স্পট মার্কেটে এক আউন্স সোনার দাম শূন্য দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৯৮৬ ডলারে ৭৬ সেন্টে দাঁড়িয়েছে।
আর যুক্তরাষ্ট্রের আগাম বাজার অর্থাৎ কমেক্সে ভবিষ্যতে বিক্রিযোগ্য সোনার দাম ১ হাজার ৯৯৬ ডলার ৮০ সেন্টে স্থির আছে। অর্থাৎ দাম বাড়েনি।
এর আগে গত সপ্তাহে সোনার দাম আউন্সপ্রতি দুই হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহের পর যা সর্বোচ্চ বৃদ্ধি।
ক্যাপিটালের অর্থবাজার বিশ্লেষক কাইল রোড্ডা বলেন, ‘সোনার দামে ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের প্রভাব ততক্ষণ পর্যন্ত পড়তেই থাকবে, যতক্ষণ ঝুঁকি বাড়তেই থাকবে।’
গাজায় ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের প্রভাবে বিশ্ববাজারে সোনার চাহিদা ব্যাপক বেড়েছে। টানা তৃতীয় সপ্তাহের মতো দাম ঊর্ধ্বমুখী আছে। এর মধ্যে দেশেও সোনার দাম নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) ভরিতে দাম সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩৩৩ টাকা দাম বাড়িয়েছে, যা আজ শুক্রবার কার্যকর হয়েছে।
বাজুস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।
দাম বাড়ানোর বিষয়ে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ বলেছেন, স্থানীয় বাজারের ওপর ভিত্তি করে দেশে সোনার দাম নির্ধারিত হলেও তাতে বিশ্ববাজারও কিছু ভূমিকা রাখে। বিশ্ববাজারের প্রতি আউন্স সোনার দাম ৫০ ডলারের মতো বেড়েছে।
এখন ২২ ক্যারেট প্রতি গ্রাম সোনা দাম হবে ৮ হাজার ৮২০ টাকা। অর্থাৎ এক ভরি (১ ভরি সমান ১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা কিনতে ১ লাখ ২ হাজার ৮৭৬ টাকা খরচ করতে হবে। এর আগে সর্বোচ্চ দাম ছিল ১ লাখ ৫৪৩ টাকা।
সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। এখন ২২ ক্যারেটের রুপার দাম (ভরি) ১ হাজার ৭১৫ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫০ টাকা।
সর্বশেষ ১৫ অক্টোবর সোনার দাম বাড়িয়েছিল বাজুস। ওই দাম অনুযায়ী, গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা বিক্রি হয় ১ লাখ ৫৪৩ টাকা। সে হিসাবে ভরিতে ভালো মানের সোনার দাম বেড়েছে ২ হাজার ৩৩৩ টাকা।
আর ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম হয়েছে ৯৮ হাজার ২১১ টাকা, যা আগে ছিল ৯৫ হাজার ৯৯৫ টাকা। ১৮ ক্যারেটের দাম হয়েছে ৮৪ হাজার ২১৪ টাকা, যা আগে ছিল ৮২ হাজার ২৩১ টাকা।
আর সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম বেড়ে হয়েছে ৭০ হাজার ১৫৯ টাকা, যা গতকাল পর্যন্ত ৬৮ হাজার ৫৮৪ টাকায় বিক্রি হয়।
দাম বাড়ার বিষয়ে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ জানান, স্থানীয় বাজারের ওপর ভিত্তি করে দেশে সোনার দাম নির্ধারিত হলেও তাতে বিশ্ববাজারও কিছু ভূমিকা রাখে। বিশ্ববাজারের প্রতি আউন্স সোনার দাম ৫০ ডলারের মতো বেড়েছে।
গাজায় চলমান ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়ার উদ্বেগের মধ্যে নিরাপদ বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে বিশ্ববাজারে সোনার চাহিদা ব্যাপক বেড়েছে। এর ফলে দাম বেড়েছে। টানা তৃতীয় সপ্তাহের মতো দাম ঊর্ধ্বমুখী আছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, আজ শুক্রবার সকাল পৌনে ১০টা নাগাদ স্পট মার্কেটে এক আউন্স সোনার দাম শূন্য দশমিক ১ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৯৮৬ ডলারে ৭৬ সেন্টে দাঁড়িয়েছে।
আর যুক্তরাষ্ট্রের আগাম বাজার অর্থাৎ কমেক্সে ভবিষ্যতে বিক্রিযোগ্য সোনার দাম ১ হাজার ৯৯৬ ডলার ৮০ সেন্টে স্থির আছে। অর্থাৎ দাম বাড়েনি।
এর আগে গত সপ্তাহে সোনার দাম আউন্সপ্রতি দুই হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহের পর যা সর্বোচ্চ বৃদ্ধি।
ক্যাপিটালের অর্থবাজার বিশ্লেষক কাইল রোড্ডা বলেন, ‘সোনার দামে ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের প্রভাব ততক্ষণ পর্যন্ত পড়তেই থাকবে, যতক্ষণ ঝুঁকি বাড়তেই থাকবে।’
হংকংয়ের একটি বিউটি সেলুনের মালিক ক্রিস্টাল এনজি এইচএসবিসি ও ডাহ সিং ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যাত হয়। তিনি জানান, ২০২৩ সালের শেষদিকে যখন তিনি নতুন অফিসে স্থানান্তর করেন, তখন ব্যাংকগুলোর একটির মাধ্যমে জানতে পারেন, তার নতুন ঠিকানাটি যুক্তরাষ্ট্রের এনটিটি তালিকাভুক্ত। ওই ঠিকানার..
২ ঘণ্টা আগেআদানি গ্রুপ আগে বলেছিল, প্রকল্পটি মূল্যায়ন করা হচ্ছে, কিন্তু এখন ভারতীয় এই সংস্থার অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, এই ব্যবসা থেকে কতটা চাহিদা তৈরি হবে, বিশেষ করে ভারতের বাজারে, সে সম্পর্কে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে। এরপরই টাওয়ারের সঙ্গে আলোচনা স্থগিত করা হয়েছে বলে একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেতিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
১ দিন আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ দিন আগে