এনবিআরের অভিযান
# ‘বিশাল’ অঙ্কের করফাঁকি—সিআইসি
# প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা নেবে আয়কর অফিস
# প্রয়োজনে মামলাও করা হবে
অনলাইন ডেস্ক
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের মালিকানাধীন গোপালগঞ্জের সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কে অভিযান চালিয়েছে রাজস্ব গোয়েন্দারা। অভিযানের বড় অঙ্কের করফাঁকির তথ্য মিলেছে বলে দাবি করেছেন তাঁরা। আজ মঙ্গলবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেলের (সিআইসি) পরিচালক মো. তারিক ইকবার ও ওয়াকিল আহমদের নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের একটি দল এ অভিযান পরিচালনা করে।
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার বৈরাগীটোল গ্রামে ৬২১ বিঘা জমির ওপর নির্মিত বেনজীরের সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কের বিনিয়োগের নথি, আয়-ব্যয়ের যাবতীয় হিসাবপত্র ও কম্পিটারের হার্ডডিস্কসহ যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত যাচাই করেছে সিআইসির দলটি। প্রাথমিক অনুসন্ধানে বড় ধরনের করফাঁকির তথ্য পেয়েছে সিআইসি। তাঁরা সুনির্দিষ্ট অঙ্ক জানাতে রাজি হননি। তবে ফাঁকির পরিমাণকে ‘বিশাল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিআইসির উপপরিচালক ও তদন্ত কর্মকর্তা শাহ মোহাম্মদ ফজলে এলাহী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কাছে প্রাথমিক তথ্য ইতোমধ্যে ছিল, যার ভিত্তিতে আমরা এখানে এসেছি। যেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, তাঁদের আয়কর নথি যাচাই করা হয়েছে। কী পরিমাণ তথ্য আয়কর নথিতে দেখানো হয়েছে, আর কী পরিমাণ দেখানো হয়নি, সেটাই আমরা এখানে যাচাই করেছি। যেটুকু নথি বা তথ্য আমাদের হাতে এসেছে, সেটুকুর ভিত্তিতে বলা যায়, যথেষ্ট পরিমাণ, বিশাল অঙ্কেরই কর ফাঁকির তথ্য আছে।’
এই রাজস্ব কর্মকর্তা যোগ করেন, ‘তারপরও সুনির্দিষ্ট হওয়ার জন্য কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। এখানে বেশ কিছু বিভাগ থেকে প্রতিনিধিরা এসেছেন। এসি ল্যান্ড, পিডব্লিউডি, কৃষি ও মৎস্য বিভাগ থেকে প্রতিনিধিরা এসেছেন। এসব বিভাগের কাছ থেকে আমাদের কিছু সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সব বিভাগ থেকে সুনির্দিষ্ট করে ভ্যালুয়েশন তথ্য পাওয়ার পরেই বলতে পারব, কর ফাঁকির পরিমাণ কত।’
পরবর্তী উদ্যোগ নিয়ে জানতে চাইলে সিআইসির উপপরিচালক ফজলে এলাহী বলেন, ‘কর ফাঁকির সুনির্দিষ্ট কিছু তথ্য আছে। কর ফাঁকির তথ্য আমরা রিপোর্ট করব; সংশ্লিষ্ট কর অফিসকে জানাব। কর অফিস সেটার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
কোনো মামলা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আইনে মামলার বিধান আছে। তথ্য দিয়ে কর ফাঁকি প্রতিষ্ঠিত করার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনার সাপেক্ষে মামলা হবে।
গত বছর ৮ মে গভীর রাতে চুরির সময় বেনজীর আহমেদের রিসোর্টের ৬০০ কেজি মাছ জব্দ করা হয়। এরপরই আদালতের নির্দেশনায় বেনজিরের জব্দ করা সম্পত্তির রিসিভার নিয়োগ করা হয়।
আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, গত ১৩ জুন থেকে পার্কটি রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সার্বিক তদারকি করছেন জেলা প্রশাসক ও গোপালগঞ্জ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ৬ সদস্যের তদারকি কমিটি। বর্তমানে তাদের তদারকিতে সাভানা পার্কে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
গত ১৫ ডিসেম্বর সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে চার মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় বেনজীর পরিবারের বিরুদ্ধে ৭৪ কোটি ১৩ লাখ ৩৯ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগ আনা হয়।
২০২৪ সালের ৩১ মার্চ ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ ও ৩ এপ্রিল ‘বনের জমিতে বেনজীরের রিসোর্ট’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সেখানে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে আসে।
এরপর ১৮ এপ্রিল দুদকের এক সভায় অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত হয়। পরে অনুসন্ধানে বেনজীর ও তাঁর পরিবারের নামে ৬৯৭ বিঘা জমি, ১৯টি কোম্পানির শেয়ার, ঢাকায় ১২টি ফ্ল্যাট, ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, ৩৩টি ব্যাংক হিসাব ও তিনটি বিও হিসাবের সন্ধান মেলে। আদালতের আদেশে এসব সম্পদ জব্দ ও অবরুদ্ধ করে দুদক।
এপ্রিলে অনুসন্ধান শুরু হওয়ার পর মে মাসের প্রথম সপ্তাহে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বেনজীরের দেশ ছাড়েন। অভিযোগের বিষয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পরে দুই দফা তলব করলেও তাঁরা দুদকে আসেননি।
এছাড়াও গত ২ জুলাই বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের সম্পদ বিবরণী চেয়ে পৃথক নোটিশ পাঠিয়েছিল দুদক। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগস্টের মাঝামাঝি আইনজীবীর মাধ্যমে পুলিশের সাবেক প্রধান ও তাঁর পরিবারের চার সদস্যের সম্পদ বিবরণী জমা দেন।
এর আগে গত ২৩ মে বেনজিরের ৮৩টি দলিলের সম্পত্তি ও ৩৩টি ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দেন আদালত। এছাড়াও ২৬ মে আদালত বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামের ১১৯টি জমির দলিল, ২৩টি কোম্পানির শেয়ার ও গুলশানে ৪টি ফ্লাট জব্দের আদেশ দেন। সব মিলিয়ে ৬২৭ বিঘা জমি ক্রোক করা হয়। ইতোমধ্যে রিসিভারও নিয়োগ করা হয়েছে।
২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুলিশের আইজি ছিলেন বেনজীর আহমেদ। এর আগে তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার ও র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র্যাব এবং র্যাবের সাবেক এবং চাকরিরত যে সাত কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দেয়, তাঁদের মধ্যে বেনজীরও ছিলেন।
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের মালিকানাধীন গোপালগঞ্জের সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কে অভিযান চালিয়েছে রাজস্ব গোয়েন্দারা। অভিযানের বড় অঙ্কের করফাঁকির তথ্য মিলেছে বলে দাবি করেছেন তাঁরা। আজ মঙ্গলবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেলের (সিআইসি) পরিচালক মো. তারিক ইকবার ও ওয়াকিল আহমদের নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের একটি দল এ অভিযান পরিচালনা করে।
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার বৈরাগীটোল গ্রামে ৬২১ বিঘা জমির ওপর নির্মিত বেনজীরের সাভানা ইকো রিসোর্ট অ্যান্ড ন্যাচারাল পার্কের বিনিয়োগের নথি, আয়-ব্যয়ের যাবতীয় হিসাবপত্র ও কম্পিটারের হার্ডডিস্কসহ যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত যাচাই করেছে সিআইসির দলটি। প্রাথমিক অনুসন্ধানে বড় ধরনের করফাঁকির তথ্য পেয়েছে সিআইসি। তাঁরা সুনির্দিষ্ট অঙ্ক জানাতে রাজি হননি। তবে ফাঁকির পরিমাণকে ‘বিশাল’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন তদন্ত কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিআইসির উপপরিচালক ও তদন্ত কর্মকর্তা শাহ মোহাম্মদ ফজলে এলাহী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কাছে প্রাথমিক তথ্য ইতোমধ্যে ছিল, যার ভিত্তিতে আমরা এখানে এসেছি। যেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে, তাঁদের আয়কর নথি যাচাই করা হয়েছে। কী পরিমাণ তথ্য আয়কর নথিতে দেখানো হয়েছে, আর কী পরিমাণ দেখানো হয়নি, সেটাই আমরা এখানে যাচাই করেছি। যেটুকু নথি বা তথ্য আমাদের হাতে এসেছে, সেটুকুর ভিত্তিতে বলা যায়, যথেষ্ট পরিমাণ, বিশাল অঙ্কেরই কর ফাঁকির তথ্য আছে।’
এই রাজস্ব কর্মকর্তা যোগ করেন, ‘তারপরও সুনির্দিষ্ট হওয়ার জন্য কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। এখানে বেশ কিছু বিভাগ থেকে প্রতিনিধিরা এসেছেন। এসি ল্যান্ড, পিডব্লিউডি, কৃষি ও মৎস্য বিভাগ থেকে প্রতিনিধিরা এসেছেন। এসব বিভাগের কাছ থেকে আমাদের কিছু সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। সব বিভাগ থেকে সুনির্দিষ্ট করে ভ্যালুয়েশন তথ্য পাওয়ার পরেই বলতে পারব, কর ফাঁকির পরিমাণ কত।’
পরবর্তী উদ্যোগ নিয়ে জানতে চাইলে সিআইসির উপপরিচালক ফজলে এলাহী বলেন, ‘কর ফাঁকির সুনির্দিষ্ট কিছু তথ্য আছে। কর ফাঁকির তথ্য আমরা রিপোর্ট করব; সংশ্লিষ্ট কর অফিসকে জানাব। কর অফিস সেটার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
কোনো মামলা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আইনে মামলার বিধান আছে। তথ্য দিয়ে কর ফাঁকি প্রতিষ্ঠিত করার পর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনার সাপেক্ষে মামলা হবে।
গত বছর ৮ মে গভীর রাতে চুরির সময় বেনজীর আহমেদের রিসোর্টের ৬০০ কেজি মাছ জব্দ করা হয়। এরপরই আদালতের নির্দেশনায় বেনজিরের জব্দ করা সম্পত্তির রিসিভার নিয়োগ করা হয়।
আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী, গত ১৩ জুন থেকে পার্কটি রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম সার্বিক তদারকি করছেন জেলা প্রশাসক ও গোপালগঞ্জ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) ৬ সদস্যের তদারকি কমিটি। বর্তমানে তাদের তদারকিতে সাভানা পার্কে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
গত ১৫ ডিসেম্বর সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে চার মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় বেনজীর পরিবারের বিরুদ্ধে ৭৪ কোটি ১৩ লাখ ৩৯ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপন করার অভিযোগ আনা হয়।
২০২৪ সালের ৩১ মার্চ ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ ও ৩ এপ্রিল ‘বনের জমিতে বেনজীরের রিসোর্ট’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সেখানে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে আসে।
এরপর ১৮ এপ্রিল দুদকের এক সভায় অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত হয়। পরে অনুসন্ধানে বেনজীর ও তাঁর পরিবারের নামে ৬৯৭ বিঘা জমি, ১৯টি কোম্পানির শেয়ার, ঢাকায় ১২টি ফ্ল্যাট, ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, ৩৩টি ব্যাংক হিসাব ও তিনটি বিও হিসাবের সন্ধান মেলে। আদালতের আদেশে এসব সম্পদ জব্দ ও অবরুদ্ধ করে দুদক।
এপ্রিলে অনুসন্ধান শুরু হওয়ার পর মে মাসের প্রথম সপ্তাহে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বেনজীরের দেশ ছাড়েন। অভিযোগের বিষয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পরে দুই দফা তলব করলেও তাঁরা দুদকে আসেননি।
এছাড়াও গত ২ জুলাই বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের সম্পদ বিবরণী চেয়ে পৃথক নোটিশ পাঠিয়েছিল দুদক। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগস্টের মাঝামাঝি আইনজীবীর মাধ্যমে পুলিশের সাবেক প্রধান ও তাঁর পরিবারের চার সদস্যের সম্পদ বিবরণী জমা দেন।
এর আগে গত ২৩ মে বেনজিরের ৮৩টি দলিলের সম্পত্তি ও ৩৩টি ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ দেন আদালত। এছাড়াও ২৬ মে আদালত বেনজীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নামের ১১৯টি জমির দলিল, ২৩টি কোম্পানির শেয়ার ও গুলশানে ৪টি ফ্লাট জব্দের আদেশ দেন। সব মিলিয়ে ৬২৭ বিঘা জমি ক্রোক করা হয়। ইতোমধ্যে রিসিভারও নিয়োগ করা হয়েছে।
২০২০ সালের ১৫ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুলিশের আইজি ছিলেন বেনজীর আহমেদ। এর আগে তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার ও র্যাবের মহাপরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র্যাব এবং র্যাবের সাবেক এবং চাকরিরত যে সাত কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দেয়, তাঁদের মধ্যে বেনজীরও ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্কের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। এশিয়ার অধিকাংশ দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। আর শুল্কের কারণে এ খাতে শঙ্কার জন্ম হয়েছে। গত ২০ এপ্রিল লিবারেশন ডে ঘোষণা করে যে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার প্রভাবের
১৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এর বড় ধাক্কা লেগেছে ভারতের তৈরি পোশাক খাতে। ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিন আতঙ্কে কাটছে এই খাতের উদ্যোক্তাদের।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
১ দিন আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
১ দিন আগে