বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট (ইপিএ) বা অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির প্রক্রিয়ার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জাপানের সঙ্গে ইপিএ স্বাক্ষর বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণের প্রক্রিয়া মসৃণ করবে। ইপিএর মাধ্যমে উভয় দেশের পারস্পরিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়বে।’ এ সময় তিনি জানান, স্বাধীনতার পর থেকে জাপান বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে সহযোগিতা করে আসছে।
অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত আইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, ‘ইপিএ চুক্তি কেবল শুল্ক কমানোর মাধ্যমে উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি করবে না, পাশাপাশি কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স পদ্ধতি ও বিনিয়োগ পরিবেশের উন্নতি ঘটাবে। ইপিএ নেগোসিয়েশনে পণ্য ও সেবার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কাস্টমস প্রক্রিয়াসহ বিভিন্ন বিষয় স্থান পাবে।’
এর আগে চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে জাপান। টোকিওর বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে জাপানি সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছিল, ২০২৫ সালের মধ্যে দুই দেশ এ বিষয়ে চূড়ান্ত চুক্তিতে উপনীত হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
বাংলাদেশ ২০২৬ সালে জাতিসংঘের স্বল্প উন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে আসবে। এর ফলে বাংলাদেশ উন্নত দেশগুলোতে আর শুল্কমুক্ত রপ্তানির সুযোগ পাবে না। কিন্তু অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির মাধ্যমে জাপানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিষয়টির প্রভাব মোকাবিলা করতে পারে।
টোকিওর আশা, বাংলাদেশকে এই সুবিধা দেওয়ার বিপরীতে তারাও বেশ কিছু সুবিধা পাবে। বিশেষ করে স্টিল ও বিভিন্ন ধরনের গাড়ি আমদানির ওপর শুল্ক কমাবে বলে আশা করছে টোকিও। বর্তমানে জাপানি স্টিল ও গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে যথাক্রমে ১০ শতাংশ ও ২৫ শতাংশ শুল্ক আছে। দেশটির প্রত্যাশা, যেহেতু বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত বিকশিত হচ্ছে, তাই আগামী দিনে দেশে অবকাঠামোগত বিকাশের প্রয়োজন পড়বে। যেখানে জাপান অবদান রাখতে চায়।
এ ছাড়া দুই দেশ জাপানি চাল ও মাংসের ওপর শুল্ক কমানোর বিষয়টি নিয়েও আলোচন করে বলে জানিয়েছে নিক্কেই এশিয়া। এর বাইরে টোকিও আশা করছে, জাপান বাংলাদেশে কৃষিপণ্য রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব হবে।
বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট (ইপিএ) বা অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির প্রক্রিয়ার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জাপানের সঙ্গে ইপিএ স্বাক্ষর বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণের প্রক্রিয়া মসৃণ করবে। ইপিএর মাধ্যমে উভয় দেশের পারস্পরিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়বে।’ এ সময় তিনি জানান, স্বাধীনতার পর থেকে জাপান বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে সহযোগিতা করে আসছে।
অনুষ্ঠানে জাপানের রাষ্ট্রদূত আইওয়ামা কিমিনোরি বলেন, ‘ইপিএ চুক্তি কেবল শুল্ক কমানোর মাধ্যমে উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধি করবে না, পাশাপাশি কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স পদ্ধতি ও বিনিয়োগ পরিবেশের উন্নতি ঘটাবে। ইপিএ নেগোসিয়েশনে পণ্য ও সেবার দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কাস্টমস প্রক্রিয়াসহ বিভিন্ন বিষয় স্থান পাবে।’
এর আগে চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কেই এশিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু করতে সম্মত হয়েছে জাপান। টোকিওর বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে জাপানি সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছিল, ২০২৫ সালের মধ্যে দুই দেশ এ বিষয়ে চূড়ান্ত চুক্তিতে উপনীত হওয়ার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
বাংলাদেশ ২০২৬ সালে জাতিসংঘের স্বল্প উন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে আসবে। এর ফলে বাংলাদেশ উন্নত দেশগুলোতে আর শুল্কমুক্ত রপ্তানির সুযোগ পাবে না। কিন্তু অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তির মাধ্যমে জাপানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বিষয়টির প্রভাব মোকাবিলা করতে পারে।
টোকিওর আশা, বাংলাদেশকে এই সুবিধা দেওয়ার বিপরীতে তারাও বেশ কিছু সুবিধা পাবে। বিশেষ করে স্টিল ও বিভিন্ন ধরনের গাড়ি আমদানির ওপর শুল্ক কমাবে বলে আশা করছে টোকিও। বর্তমানে জাপানি স্টিল ও গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে যথাক্রমে ১০ শতাংশ ও ২৫ শতাংশ শুল্ক আছে। দেশটির প্রত্যাশা, যেহেতু বাংলাদেশের অর্থনীতি দ্রুত বিকশিত হচ্ছে, তাই আগামী দিনে দেশে অবকাঠামোগত বিকাশের প্রয়োজন পড়বে। যেখানে জাপান অবদান রাখতে চায়।
এ ছাড়া দুই দেশ জাপানি চাল ও মাংসের ওপর শুল্ক কমানোর বিষয়টি নিয়েও আলোচন করে বলে জানিয়েছে নিক্কেই এশিয়া। এর বাইরে টোকিও আশা করছে, জাপান বাংলাদেশে কৃষিপণ্য রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব হবে।
ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের সম্ভাবনা বিশাল, কিন্তু দেশ এখনো তা কাজে লাগাতে পারছে না। বর্তমানে আর্থিক খাতের মোট লেনদেনের ২৭-২৮ শতাংশ হচ্ছে ডিজিটাল মাধ্যমে, বাকিটা প্রথাগত ব্যাংকিংয়ের ওপর নির্ভরশীল। এর পেছনে রয়েছে সহায়ক নীতিমালার ঘাটতি, গ্রাহকের আস্থার সংকট, দুর্বল অবকাঠামো, সমন্বয়ের অভাব আর সাইবার...
৭ ঘণ্টা আগেবন্ড সুবিধার অপব্যবহারের ঘটনায় চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের আট কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযোগ, তাঁরা কনটেইনারপ্রতি ঘুষ নিয়ে প্রাপ্যতার বাইরে বিপুল কাপড় খালাস দিয়েছেন, যার ফলে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেবাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি..
৮ ঘণ্টা আগেসর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ‘রূপালীক্যাশ’ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করেছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন রূপালী ব্যাংক পিএলসি। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার দিলকুশাস্থ রূপালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেবাটির উদ্বোধন করেন ব্যাংকের
১০ ঘণ্টা আগে