ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিগত কয়েক দিনে আরও ২০০ কোটি ডলার কমেছে। যার ফলে দেশটির রিজার্ভ নেমে দাঁড়িয়েছে ৬৫২ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলারে। যা বিগত প্রায় ছয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই) থেকে গত শুক্রবার প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ডিসেম্বর ৬ তারিখে শেষ হওয়া সপ্তাহে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ৩২০ কোটি ডলার ডলার কমে যায়। সব মিলিয়ে, চলতি বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল রেকর্ড ৭০৪ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে বিগত কয়েক মাসে তা ৫২ বিলিয়ন ডলার কমে গেছে।
সাধারণত, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে পরিবর্তন ঘটে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে হস্তক্ষেপ এবং রিজার্ভে রাখা বৈদেশিক সম্পদের মূল্য বৃদ্ধি বা হ্রাসের কারণে। এদিকে, রুপির দরে অতিরিক্ত অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া উভয় দিক থেকেই বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে হস্তক্ষেপ করেছে। যার ফলে, রিজার্ভের এই পতন হয়েছে।
এদিকে, মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার দর কমে সর্বকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড) আগামী বছর সুদের হার কিছুটা কমানোর ইঙ্গিত দেওয়ার পর এশিয়ার মুদ্রাগুলো চাপে পড়েছে।
গত বৃহস্পতিবার মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার মূল্য কমে দাঁড়ায় ৮৫ দশমিক শূন্য ৮ রুপি। তবে দিন শেষে ৮৫ দশমিক শূন্য ৭ রুপিতে স্থিতিশীল হয়; যা আগের দিনের তুলনায় শূন্য দশমিক ১ শতাংশ কম। আগের দিন, অর্থাৎ বুধবার যা কমে দাঁড়িয়েছিল ৮৪ দশমিক ৯৫। দিনের মাঝামাঝি যা ৮৪ দশমিক ৯৬ রুপিতে উঠে গিয়েছিল।
তার আগের দিন মঙ্গলবার ৮৪ দশমিক ৯০ রুপিতে বন্ধ হয়েছিল। গতকাল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার সম্ভাব্য ডলার বিক্রির হস্তক্ষেপ রুপির পতনকে সীমিত রাখতে সাহায্য করেছে। অন্যদিকে এশিয়ার অন্যান্য দেশের মুদ্রা ১ দশমিক ২ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।
অপর দিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নভেম্বরে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির দর হু হু করে কমছে। ভারতীয় শেয়ারবাজার থেকেও মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বড় একটি অংশ। অবিলম্বে পরিস্থিতির বদল না হলে তা আরও খারাপের দিকে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক তথা রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিগত কয়েক দিনে আরও ২০০ কোটি ডলার কমেছে। যার ফলে দেশটির রিজার্ভ নেমে দাঁড়িয়েছে ৬৫২ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলারে। যা বিগত প্রায় ছয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই) থেকে গত শুক্রবার প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ডিসেম্বর ৬ তারিখে শেষ হওয়া সপ্তাহে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ৩২০ কোটি ডলার ডলার কমে যায়। সব মিলিয়ে, চলতি বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ছিল রেকর্ড ৭০৪ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে বিগত কয়েক মাসে তা ৫২ বিলিয়ন ডলার কমে গেছে।
সাধারণত, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে পরিবর্তন ঘটে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে হস্তক্ষেপ এবং রিজার্ভে রাখা বৈদেশিক সম্পদের মূল্য বৃদ্ধি বা হ্রাসের কারণে। এদিকে, রুপির দরে অতিরিক্ত অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া উভয় দিক থেকেই বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে হস্তক্ষেপ করেছে। যার ফলে, রিজার্ভের এই পতন হয়েছে।
এদিকে, মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার দর কমে সর্বকালের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড) আগামী বছর সুদের হার কিছুটা কমানোর ইঙ্গিত দেওয়ার পর এশিয়ার মুদ্রাগুলো চাপে পড়েছে।
গত বৃহস্পতিবার মার্কিন ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রার মূল্য কমে দাঁড়ায় ৮৫ দশমিক শূন্য ৮ রুপি। তবে দিন শেষে ৮৫ দশমিক শূন্য ৭ রুপিতে স্থিতিশীল হয়; যা আগের দিনের তুলনায় শূন্য দশমিক ১ শতাংশ কম। আগের দিন, অর্থাৎ বুধবার যা কমে দাঁড়িয়েছিল ৮৪ দশমিক ৯৫। দিনের মাঝামাঝি যা ৮৪ দশমিক ৯৬ রুপিতে উঠে গিয়েছিল।
তার আগের দিন মঙ্গলবার ৮৪ দশমিক ৯০ রুপিতে বন্ধ হয়েছিল। গতকাল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার সম্ভাব্য ডলার বিক্রির হস্তক্ষেপ রুপির পতনকে সীমিত রাখতে সাহায্য করেছে। অন্যদিকে এশিয়ার অন্যান্য দেশের মুদ্রা ১ দশমিক ২ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।
অপর দিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নভেম্বরে ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির দর হু হু করে কমছে। ভারতীয় শেয়ারবাজার থেকেও মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বড় একটি অংশ। অবিলম্বে পরিস্থিতির বদল না হলে তা আরও খারাপের দিকে যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৩ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১১ ঘণ্টা আগে