অনলাইন ডেস্ক
পুঁজিবাজারে মোবাইল অ্যাপে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। তবে কমেছে অ্যাপ ব্যবহার করে লেনদেনকারীর সংখ্যা। দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আগের বছরের তুলনায় ২০২৪ সালে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা বা ২৬ শতাংশের বেশি। অন্যদিকে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমেছে প্রায় ৭ শতাংশ। ডিএসইর বার্ষিক বাজার পর্যালোচনা প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, ২০২৪ সালে ডিএসইতে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ২১ হাজার ২৯৯ কোটি ৮৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার, বন্ড ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট; যা মোট লেনদেনের ১৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। আগের বছর, অর্থাৎ ২০২৩ সালে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ১৬ হাজার ৮৪৮ কোটি ৫১ লাখ ৬০ হাজার টাকার, যা সেই বছরের মোট লেনদেনের ১১ দশমিক ৯৪ শতাংশ ছিল। সেই হিসাবে বছরের ব্যবধানে ডিএসইতে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে ৪ হাজার ৪৫১ কোটি ৩৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা বা ২৬ দশমিক ৪২ শতাংশ।
২০২৪ সাল শেষে মোবাইল ফোনে লেনদেনকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩০ হাজার ৪৩৩ জনে, যা ২০২৩ সালে ছিল ৩২ হাজার ৬৮৮ জন। সেই হিসাবে বছরের ব্যবধানে ডিএসইতে মোবাইল ফোনে লেনদেনকারীর সংখ্যা কমেছে ২ হাজার ২৫৫ জন বা ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ। ২০২৪ সালে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শেয়ার কেনাবেচার জন্য ১ কোটি ৬ লাখ আদেশ পাঠানো হয় ৷ এর মধ্যে ১ কোটি ৪ হাজার আদেশ কার্যকর হয়েছে।
বছরজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা, যা আগের বছরের চেয়ে ৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেশি। ২০২৩ সালে ডিএসইতে লেনদেন হয় ১ লাখ ৪১ হাজার ৫৯ কোটি টাকা। এই লেনদেন তার আগের বছরের চেয়ে ৩৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ কম ছিল। ২০২৪ সালে এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ১০ কোটি টাকা। আর ২০২৩ সালে এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৫৬ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারে মোবাইল অ্যাপে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। তবে কমেছে অ্যাপ ব্যবহার করে লেনদেনকারীর সংখ্যা। দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আগের বছরের তুলনায় ২০২৪ সালে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা বা ২৬ শতাংশের বেশি। অন্যদিকে মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমেছে প্রায় ৭ শতাংশ। ডিএসইর বার্ষিক বাজার পর্যালোচনা প্রতিবেদন বিশ্লেষণে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, ২০২৪ সালে ডিএসইতে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ২১ হাজার ২৯৯ কোটি ৮৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার, বন্ড ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট; যা মোট লেনদেনের ১৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। আগের বছর, অর্থাৎ ২০২৩ সালে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ১৬ হাজার ৮৪৮ কোটি ৫১ লাখ ৬০ হাজার টাকার, যা সেই বছরের মোট লেনদেনের ১১ দশমিক ৯৪ শতাংশ ছিল। সেই হিসাবে বছরের ব্যবধানে ডিএসইতে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে ৪ হাজার ৪৫১ কোটি ৩৬ লাখ ৭০ হাজার টাকা বা ২৬ দশমিক ৪২ শতাংশ।
২০২৪ সাল শেষে মোবাইল ফোনে লেনদেনকারীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩০ হাজার ৪৩৩ জনে, যা ২০২৩ সালে ছিল ৩২ হাজার ৬৮৮ জন। সেই হিসাবে বছরের ব্যবধানে ডিএসইতে মোবাইল ফোনে লেনদেনকারীর সংখ্যা কমেছে ২ হাজার ২৫৫ জন বা ৬ দশমিক ৯০ শতাংশ। ২০২৪ সালে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে শেয়ার কেনাবেচার জন্য ১ কোটি ৬ লাখ আদেশ পাঠানো হয় ৷ এর মধ্যে ১ কোটি ৪ হাজার আদেশ কার্যকর হয়েছে।
বছরজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৬৩৯ কোটি টাকা, যা আগের বছরের চেয়ে ৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ বেশি। ২০২৩ সালে ডিএসইতে লেনদেন হয় ১ লাখ ৪১ হাজার ৫৯ কোটি টাকা। এই লেনদেন তার আগের বছরের চেয়ে ৩৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ কম ছিল। ২০২৪ সালে এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ১০ কোটি টাকা। আর ২০২৩ সালে এক দিনে সর্বোচ্চ লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৫৬ কোটি টাকা।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
২ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
২ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১০ ঘণ্টা আগে