নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টিসিবির জন্য ৩৮৭ কোটি ৬৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকার সয়াবিন তেল এবং মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ ছাড়া সুইজারল্যান্ড থেকে এক কার্গো বা ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি এবং দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০ হাজার টন গম কেনারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এসব পণ্য কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। বুধবার (৮ নভেম্বর) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়।
সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান। তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে টিসিবি কর্তৃক আন্তর্জাতিকভাবে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে (ডিপিএম) ১ কোটি ১০ লাখ লিটার পরিশোধিত সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ভারতের গ্রিন নেশন বিল্ডার্স অ্যান্ড ডেভেলপার থেকে এ তেল কেনা হবে। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল কিনতে খরচ হবে ১৬৯ টাকা।
অপরদিকে টিসিবির জন্য মসুর ডাল কেনার বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রস্তাব ছিল। দুটিই অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এর মধ্যে আন্তর্জাতিকভাবে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল ভারতের উমাএক্সপো প্রাইভেট লিমিটেডের কাছে থেকে কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রতি কেজি মসুর ডিল কিনতে খরচ হবে ১০১ টাকা ৬৯ পয়সা।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে প্যাকেজ–৪–এর আওতায় ৫০ হাজার টন গম কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দুবাইয়ের এমএস গ্রাইন ফ্লাওয়ার ডিএমসিসি থেকে ১৬২ কোটি ৯৫ লাখ ৯৮ হাজার ৭৫০ টাকায় এই গম আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়।
এ ছাড়া, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে পেট্রোবাংলা কর্তৃক সুইজারল্যান্ডের এম/এস টোটাল ইঞ্জিনিয়ারিং গ্যাস অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড থেকে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
টিসিবির জন্য ৩৮৭ কোটি ৬৮ লাখ ৫৫ হাজার টাকার সয়াবিন তেল এবং মসুর ডাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ ছাড়া সুইজারল্যান্ড থেকে এক কার্গো বা ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি এবং দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০ হাজার টন গম কেনারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এসব পণ্য কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। বুধবার (৮ নভেম্বর) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এসব সিদ্ধান্ত হয়।
সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান। তিনি বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে টিসিবি কর্তৃক আন্তর্জাতিকভাবে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে (ডিপিএম) ১ কোটি ১০ লাখ লিটার পরিশোধিত সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ভারতের গ্রিন নেশন বিল্ডার্স অ্যান্ড ডেভেলপার থেকে এ তেল কেনা হবে। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল কিনতে খরচ হবে ১৬৯ টাকা।
অপরদিকে টিসিবির জন্য মসুর ডাল কেনার বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রস্তাব ছিল। দুটিই অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এর মধ্যে আন্তর্জাতিকভাবে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ১০ হাজার টন মসুর ডাল ভারতের উমাএক্সপো প্রাইভেট লিমিটেডের কাছে থেকে কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রতি কেজি মসুর ডিল কিনতে খরচ হবে ১০১ টাকা ৬৯ পয়সা।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে প্যাকেজ–৪–এর আওতায় ৫০ হাজার টন গম কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। দুবাইয়ের এমএস গ্রাইন ফ্লাওয়ার ডিএমসিসি থেকে ১৬২ কোটি ৯৫ লাখ ৯৮ হাজার ৭৫০ টাকায় এই গম আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়।
এ ছাড়া, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে পেট্রোবাংলা কর্তৃক সুইজারল্যান্ডের এম/এস টোটাল ইঞ্জিনিয়ারিং গ্যাস অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেড থেকে ৩৩ লাখ ৬০ হাজার এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
‘মে ম্যাডনেস’ ক্যাম্পেইনে কার্টআপ ক্রেতারা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে পছন্দের সব ধরনের কেনাকাটা করতে পারবে খুব সহজেই। ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল, ইলেকট্রনিকস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির পণ্য পাওয়া যাবে এই মেগা ক্যাম্পেইনে।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে শরিয়াহভিত্তিক বিনিয়োগ পণ্য ‘সুকুক’ চালু হয়েছিল ইসলামি আর্থিক মূল্যবোধকে মাথায় রেখে। এটি এমন একটি পণ্য, যেখানে সুদ নেই, দুর্নীতি নেই আর ঝুঁকিও তুলনামূলক কম। অনেকে একে ‘হালাল বন্ড’ বলেও চেনেন। বিশ্বের বহু দেশে যেখানে ইতিমধ্যেই সুকুক বড় বাজার তৈরি করেছে, সেখানে একেবারেই ব্যতিক্রম বাংলাদেশে।
১৩ ঘণ্টা আগেবহুদিন ধরে এলসির আড়ালে ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে ডলার পাচার চলছিল নির্বিঘ্নে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ-পরবর্তী সংকটে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আন্তর্জাতিক বাজারদর যাচাইয়ের অনলাইন পদ্ধতি চালু করলে সেই গোপন পথ বন্ধ হয়। গত আড়াই বছরে এই নজরদারিতে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার পাচার রোধ হয়েছে, যা রিজার্ভ রক্ষায় বড় অবদান
১৩ ঘণ্টা আগেঅনিয়ন্ত্রিত কারণে কোনো তৈরি পোশাক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হলে, ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করতে এবং মালিকের জন্য একটি কার্যকর এক্সিট পলিসি প্রণয়নে সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বিজিএমইএর নির্বাচনী জোট ফোরাম।
২১ ঘণ্টা আগে