নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর জনগণের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় পুঁজিবাজারে যে উত্থান হয়েছিল, তা সমন্বয় হয়েছে গত কয়েক দিনের দরপতনে। গতকাল বৃহস্পতিবার ফের সূচক লাফ ও লেনদেনে গতি ফিরেছে। তবে অনেকেই বলছেন, দেশের অন্য খাতের মতো পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে পুঁজিবাজারও। তাই কিছুটা অস্থিতিশীলতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ৬ আগস্ট থেকে পুঁজিবাজারে টানা চার কর্মদিবস উল্লম্ফন দেখা যায়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক বাড়ে ৮০০ পয়েন্টের কাছাকাছি। এরপর টানা পাঁচ কার্যদিবস পতনে সূচক কমে ৩৪৫ পয়েন্ট। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইর সাধারণ সূচক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৬৯৯ পয়েন্টে উঠে এসেছে। লেনদেন বেড়েছে ২৪১ কোটি টাকা। দিনভর ডিএসইতে হাতবদল হয়েছে ৭৭৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৫৩৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
এর মধ্যে ১১ আগস্ট বিএসইসির চেয়ারম্যান পদ থেকে অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম পদত্যাগ করেন। ১২ আগস্ট পদত্যাগ করেন সংস্থাটির দুজন কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ ও ড. রুমানা ইসলাম।
১৮ আগস্ট বিশিষ্ট ব্যাংকার খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে বেছে নেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। তবে বিএসইসির দুজন কমিশনারের পদ ফাঁকা রয়েছে। নতুন কমিশনার নিয়োগের মধ্য দিয়ে নতুন কমিশনের যাত্রা শুরু হবে।
এ ছাড়াও সিডিবিএল ও সিসিবিএলেও সংস্কারের সম্ভাবনা রয়েছে। এসব পরিবর্তনের ওপর নজর রাখছেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষক, বিভিন্ন অংশী প্রতিষ্ঠান এবং বিনিয়োগকারীরা।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন বলেন, এখনো পরিপূর্ণভাবে সব সংগঠিত হয়নি। পরিবর্তন চলছে, এটা পুরোপুরি গঠিত না হওয়া পর্যন্ত আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে। এ মুহূর্তে সবাই অপেক্ষায় আছেন, পর্যবেক্ষণে আছেন।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর জনগণের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় পুঁজিবাজারে যে উত্থান হয়েছিল, তা সমন্বয় হয়েছে গত কয়েক দিনের দরপতনে। গতকাল বৃহস্পতিবার ফের সূচক লাফ ও লেনদেনে গতি ফিরেছে। তবে অনেকেই বলছেন, দেশের অন্য খাতের মতো পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে পুঁজিবাজারও। তাই কিছুটা অস্থিতিশীলতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ৬ আগস্ট থেকে পুঁজিবাজারে টানা চার কর্মদিবস উল্লম্ফন দেখা যায়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক বাড়ে ৮০০ পয়েন্টের কাছাকাছি। এরপর টানা পাঁচ কার্যদিবস পতনে সূচক কমে ৩৪৫ পয়েন্ট। এরপর গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএসইর সাধারণ সূচক ৯২ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৬৯৯ পয়েন্টে উঠে এসেছে। লেনদেন বেড়েছে ২৪১ কোটি টাকা। দিনভর ডিএসইতে হাতবদল হয়েছে ৭৭৮ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৫৩৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
এর মধ্যে ১১ আগস্ট বিএসইসির চেয়ারম্যান পদ থেকে অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম পদত্যাগ করেন। ১২ আগস্ট পদত্যাগ করেন সংস্থাটির দুজন কমিশনার অধ্যাপক ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ ও ড. রুমানা ইসলাম।
১৮ আগস্ট বিশিষ্ট ব্যাংকার খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে বেছে নেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। তবে বিএসইসির দুজন কমিশনারের পদ ফাঁকা রয়েছে। নতুন কমিশনার নিয়োগের মধ্য দিয়ে নতুন কমিশনের যাত্রা শুরু হবে।
এ ছাড়াও সিডিবিএল ও সিসিবিএলেও সংস্কারের সম্ভাবনা রয়েছে। এসব পরিবর্তনের ওপর নজর রাখছেন পুঁজিবাজার বিশ্লেষক, বিভিন্ন অংশী প্রতিষ্ঠান এবং বিনিয়োগকারীরা।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আল-আমিন বলেন, এখনো পরিপূর্ণভাবে সব সংগঠিত হয়নি। পরিবর্তন চলছে, এটা পুরোপুরি গঠিত না হওয়া পর্যন্ত আরেকটু অপেক্ষা করতে হবে। এ মুহূর্তে সবাই অপেক্ষায় আছেন, পর্যবেক্ষণে আছেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৪ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১২ ঘণ্টা আগে