পশ্চিমের বাইরে অন্য অনেক দেশের মতো মিসরও বৈদেশিক বাণিজ্যে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে মার্কিন ডলারের বিকল্প খুঁজতে শুরু করেছে।
গতকাল শনিবার মিসরের সরবরাহ মন্ত্রী আলী মোসেলহি সাংবাদিকদের বলেন, পণ্য বাণিজ্যে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে অংশীদারদের মুদ্রা অনুমোদন করার বিষয়টি মিসর সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে। বিশেষ করে চীন, ভারত ও রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য মার্কিন ডলারের ব্যবহার কমানোর চেষ্টা করবেন তাঁরা।
মোসেলহি বলেন, ‘আমরা খুব, খুব সক্রিয়ভাবে এই দেশগুলো থেকে আমদানি করার চেষ্টার পাশাপাশি মিসরীয় মুদ্রার সঙ্গে তাদের স্থানীয় মুদ্রার অনুমোদন (ব্যবহার) বিবেচনা করছি। এটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। এরই মধ্যে চীন, ভারত ও রাশিয়ার সঙ্গে ব্যাপারে এগিয়েছি। তবে এখনো কোনো চুক্তি হয়নি।’
আল আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক তেল ব্যবসায়ীরা ডলারের বিকল্প মুদ্রায় লেনদেনের আগ্রহের কথা জানানোর পর ডলারের আধিপত্য হুমকির মুখে পড়েছে। রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে এবং মিসরের মতো দেশগুলোতে ডলারের ঘাটতি থাকায় মূলত এই প্রবণতা জোরালো হচ্ছে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে রাশিয়া মিসরীয় পাউন্ডকে তাদের বিনিময় তালিকায় যুক্ত করেছে।
মিসর অন্যতম আমদানিকারক দেশ। সম্প্রতি দেশটি বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে পড়েছে। ডলারের বিপরীতে মিসরীয় পাউন্ডের দাম প্রায় ৫০ শতাংশ কমেছে। দেশটি বাধ্য হয়ে আমদানিতে লাগাম টেনেছে। গত মার্চে মুদ্রাস্ফীতি ৩২ দশমিক ৭ শতাংশে পৌঁছে গেছে। এটি মিসরের ইতিহাসে রেকর্ড। গম, উদ্ভিজ্জ তেল, চিনি, চাল ও পশুসম্পদে মূল্যস্ফীতি যথাক্রমে ২ দশমিক ৬, ৪ দশমিক ৩.৪, ৩ দশমিক ৭ এবং ১ দশমিক শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
মোসেলহি বলেছেন, সংঘাতে বিপর্যস্ত সুদান থেকে পশুসম্পদ আমদানি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও আমদানি অব্যাহত থাকবে। তবে মন্ত্রণালয় চাদ, সোমালিয়াসহ আরও কিছু দেশ থেকে আমদানি বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
পশ্চিমের বাইরে অন্য অনেক দেশের মতো মিসরও বৈদেশিক বাণিজ্যে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে মার্কিন ডলারের বিকল্প খুঁজতে শুরু করেছে।
গতকাল শনিবার মিসরের সরবরাহ মন্ত্রী আলী মোসেলহি সাংবাদিকদের বলেন, পণ্য বাণিজ্যে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে অংশীদারদের মুদ্রা অনুমোদন করার বিষয়টি মিসর সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে। বিশেষ করে চীন, ভারত ও রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য মার্কিন ডলারের ব্যবহার কমানোর চেষ্টা করবেন তাঁরা।
মোসেলহি বলেন, ‘আমরা খুব, খুব সক্রিয়ভাবে এই দেশগুলো থেকে আমদানি করার চেষ্টার পাশাপাশি মিসরীয় মুদ্রার সঙ্গে তাদের স্থানীয় মুদ্রার অনুমোদন (ব্যবহার) বিবেচনা করছি। এটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। এরই মধ্যে চীন, ভারত ও রাশিয়ার সঙ্গে ব্যাপারে এগিয়েছি। তবে এখনো কোনো চুক্তি হয়নি।’
আল আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক তেল ব্যবসায়ীরা ডলারের বিকল্প মুদ্রায় লেনদেনের আগ্রহের কথা জানানোর পর ডলারের আধিপত্য হুমকির মুখে পড়েছে। রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে এবং মিসরের মতো দেশগুলোতে ডলারের ঘাটতি থাকায় মূলত এই প্রবণতা জোরালো হচ্ছে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে রাশিয়া মিসরীয় পাউন্ডকে তাদের বিনিময় তালিকায় যুক্ত করেছে।
মিসর অন্যতম আমদানিকারক দেশ। সম্প্রতি দেশটি বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে পড়েছে। ডলারের বিপরীতে মিসরীয় পাউন্ডের দাম প্রায় ৫০ শতাংশ কমেছে। দেশটি বাধ্য হয়ে আমদানিতে লাগাম টেনেছে। গত মার্চে মুদ্রাস্ফীতি ৩২ দশমিক ৭ শতাংশে পৌঁছে গেছে। এটি মিসরের ইতিহাসে রেকর্ড। গম, উদ্ভিজ্জ তেল, চিনি, চাল ও পশুসম্পদে মূল্যস্ফীতি যথাক্রমে ২ দশমিক ৬, ৪ দশমিক ৩.৪, ৩ দশমিক ৭ এবং ১ দশমিক শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
মোসেলহি বলেছেন, সংঘাতে বিপর্যস্ত সুদান থেকে পশুসম্পদ আমদানি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও আমদানি অব্যাহত থাকবে। তবে মন্ত্রণালয় চাদ, সোমালিয়াসহ আরও কিছু দেশ থেকে আমদানি বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৬ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
৬ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে