অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ‘দুর্বল ব্যাংকের গ্রাহকেরা জমা টাকা ফেরত পাবেন। তবে সে জন্য সময় দিতে হবে। ধাপে ধাপে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। কোনো টাকা খোয়া যাবে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ পরিস্থিতি নিয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘জমা করা অর্থ আপনারা ফেরত পাবেন, তবে এ জন্য কিছুটা সময় দিতে হবে। এই অর্থ ধাপে ধাপে ফেরত দেওয়া হবে।’
একজন এনজিও প্রতিনিধির প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে ১০ বছর আগে থেকে বলে আসছি, এস আলমের ব্যাংকে আপনারা টাকা রাখবেন না। কিন্তু আপনারা টাকা রেখেছেন। তারা ২ শতাংশ সুদ বেশি দিয়েছে, আর আপনারা সেখানেই টাকা রেখেছেন। সে জন্য এখন ধরা খেয়েছেন।’
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমরা আপনাদের উদ্ধার করব; কিন্তু এখনই সেটি সম্ভব নয়। আমরা ধাপে ধাপে করব। এ জন্য সময় দিতে হবে। আমরা ব্যাংক রেজল্যুশন অ্যাক্টের দিকে যাচ্ছি, কিছু ব্যাংক একীভূত করতে হবে। অনেক কিছু করা যাবে, করা হবে। এ বছরেই হয়তো অনেক কিছু করা হবে। এতটুকু বলতে পারি, আপনারা টাকা পান আর বন্ড পান, কিছু একটা পাবেন। সরকারের ২২টা মন্ত্রণালয়ে যে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম চলছে, সেটির যৌক্তিকতা আছে কি না, তা দেখা প্রয়োজন। আমি মনে করি, সরকারের এ ধরনের ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন নেই।’
এ সময় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক বলেন, ‘বড় বড় বিনিয়োগকারী ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছেন এবং তাঁদের মধ্য থেকে বড় বড় খেলাপি হচ্ছে। তাঁদের জন্য আমরা হয়রান অবস্থায় রয়েছি। সে তুলনায় ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতারা অনেক ভালো আছেন।’
পিকেএসএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুল কাদের বলেন, ‘বর্তমানে দাবি করা হয় ৬ কোটি ৪০ লাখ ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতা রয়েছেন। তবে ওভারল্যাপিং অ্যাডজাস্টমেন্ট করলে এ সংখ্যা অনেক কমে যাবে। আমার মতে, এটি ৩ কোটির বেশি হবে না।’
এমআরএর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট বিতরণ করা ক্ষুদ্রঋণের মধ্যে এমআরএ সনদপ্রাপ্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের বিতরণ করা ঋণ ২ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকা। ক্ষুদ্রঋণ বিতরণের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহক থেকে ৯৭ হাজার কোটি টাকার আমানত তুলেছে। এর মধ্যে এমআরএ সনদপ্রাপ্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান সংগ্রহ করেছে ৬৮ হাজার কোটি টাকা। ২০২৪ সালে এমআরএ সনদপ্রাপ্ত ৭২৪টি প্রতিষ্ঠানের ২৬ হাজারের বেশি শাখা রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, ‘দুর্বল ব্যাংকের গ্রাহকেরা জমা টাকা ফেরত পাবেন। তবে সে জন্য সময় দিতে হবে। ধাপে ধাপে টাকা ফেরত দেওয়া হবে। কোনো টাকা খোয়া যাবে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ পরিস্থিতি নিয়ে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘জমা করা অর্থ আপনারা ফেরত পাবেন, তবে এ জন্য কিছুটা সময় দিতে হবে। এই অর্থ ধাপে ধাপে ফেরত দেওয়া হবে।’
একজন এনজিও প্রতিনিধির প্রশ্নের জবাবে গভর্নর বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে ১০ বছর আগে থেকে বলে আসছি, এস আলমের ব্যাংকে আপনারা টাকা রাখবেন না। কিন্তু আপনারা টাকা রেখেছেন। তারা ২ শতাংশ সুদ বেশি দিয়েছে, আর আপনারা সেখানেই টাকা রেখেছেন। সে জন্য এখন ধরা খেয়েছেন।’
আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমরা আপনাদের উদ্ধার করব; কিন্তু এখনই সেটি সম্ভব নয়। আমরা ধাপে ধাপে করব। এ জন্য সময় দিতে হবে। আমরা ব্যাংক রেজল্যুশন অ্যাক্টের দিকে যাচ্ছি, কিছু ব্যাংক একীভূত করতে হবে। অনেক কিছু করা যাবে, করা হবে। এ বছরেই হয়তো অনেক কিছু করা হবে। এতটুকু বলতে পারি, আপনারা টাকা পান আর বন্ড পান, কিছু একটা পাবেন। সরকারের ২২টা মন্ত্রণালয়ে যে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম চলছে, সেটির যৌক্তিকতা আছে কি না, তা দেখা প্রয়োজন। আমি মনে করি, সরকারের এ ধরনের ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়ার প্রয়োজন নেই।’
এ সময় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক বলেন, ‘বড় বড় বিনিয়োগকারী ব্যাংক থেকে ঋণ নিচ্ছেন এবং তাঁদের মধ্য থেকে বড় বড় খেলাপি হচ্ছে। তাঁদের জন্য আমরা হয়রান অবস্থায় রয়েছি। সে তুলনায় ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতারা অনেক ভালো আছেন।’
পিকেএসএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুল কাদের বলেন, ‘বর্তমানে দাবি করা হয় ৬ কোটি ৪০ লাখ ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতা রয়েছেন। তবে ওভারল্যাপিং অ্যাডজাস্টমেন্ট করলে এ সংখ্যা অনেক কমে যাবে। আমার মতে, এটি ৩ কোটির বেশি হবে না।’
এমআরএর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট বিতরণ করা ক্ষুদ্রঋণের মধ্যে এমআরএ সনদপ্রাপ্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানের বিতরণ করা ঋণ ২ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকা। ক্ষুদ্রঋণ বিতরণের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহক থেকে ৯৭ হাজার কোটি টাকার আমানত তুলেছে। এর মধ্যে এমআরএ সনদপ্রাপ্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান সংগ্রহ করেছে ৬৮ হাজার কোটি টাকা। ২০২৪ সালে এমআরএ সনদপ্রাপ্ত ৭২৪টি প্রতিষ্ঠানের ২৬ হাজারের বেশি শাখা রয়েছে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৬ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১০ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১০ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৩ ঘণ্টা আগে