দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় কারেন্সি সোয়াপ বা মুদ্রা বিনিময় চালু করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে লেনদেনে ডলার ও টাকার অদলবদল করা যাবে। আজ বৃহস্পতিবার থেকেই নতুন এ ব্যবস্থা কার্যকর হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে উদ্বৃত্ত ডলার থাকলে এখন তা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়ে তারা সমপরিমাণ টাকা ধার নিতে পারবে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংক উভয় পক্ষই লাভবান হবে। কারণ, উদ্বৃত্ত ডলারের বিপরীতে ব্যাংকগুলো তাৎক্ষণিকভাবে টাকা পেয়ে যাবে। আবার নির্ধারিত সময় পর টাকা ফেরত দিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সমপরিমাণ ডলার পেয়ে যাবে।
বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নিজেদের প্রয়োজনে একে অপরের মধ্যে ডলার ও টাকার অদলবদল করে থাকে। এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে এ অদলবদলের সুবিধা চালু হলো।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, কারেন্সি সোয়াপের আওতায় সর্বনিম্ন ৫০ লাখ ডলার বা তার সমপরিমাণ টাকা অদলবদল করা যাবে। সোয়াপের মেয়াদ হবে সর্বনিম্ন ৭ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ দিন।
তবে মুদ্রা অদলবদলের সুবিধা নিতে আগ্রহী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চুক্তি দরকার হবে। চুক্তি অনুযায়ী, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যেদিন বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলার জমা দেবে, ওই দিনের ডলারের বিনিময়মূল্য হিসাবে সমপরিমাণ টাকা পেয়ে যাবে। একইভাবে নির্ধারিত সময় পর টাকা জমা দিয়ে ডলার ফেরত নিতে পারবে।
ধরা যাক, কোনো ব্যাংক ৩০ দিনের চুক্তির আওতায় আজকের দর ১১০ টাকা ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে এক কোটি ডলারের বিনিময়ে ১১০ কোটি টাকা নিল। ৩০ দিন পর ওই ব্যাংক বার্ষিক ৫ থেকে ৬ শতাংশ সুদসহ সেই টাকা ফেরত দিয়ে এক কোটি ডলার ফেরতে নিতে পারবে।
ব্যাংক-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ ব্যবস্থার ফলে উভয় পক্ষের সুবিধা হবে। কারণ, এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ ব্যাংকগুলোর দেশের শাখা থেকে বিদেশি শাখায় ডলার স্থানান্তর বন্ধ আছে। পাশাপাশি মূল ব্যাংক থেকে বিদেশি শাখায় যে অর্থ দেওয়া হয়, তা-ও চলতি বছরের মধ্যে ফেরত আনতে বলা হয়েছে। এর ফলে ব্যাংকগুলো ব্যবসার জন্য বিদেশি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে যে ডলার ধার এনেছে, তা ব্যবহার করতে পারছে না। এখন এসব ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিয়ে টাকা নিতে পারলে সেই অর্থ ঋণ হিসাবে দিতে পারবে ব্যাংকগুলো। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ডলারের জমা বাড়লে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বাড়বে। তাই ডলার-টাকা অদলবদলে বাণিজ্যিক ব্যাংকের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকেরও লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাণিজ্যিক ব্যাংকের হাতে থাকা অতিরিক্ত ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা অন্য ব্যাংকের কাছে বিক্রি করা যায়। তবে প্রয়োজনের সময় ওই ডলার আবার ফেরত পাওয়া যাবে, সে নিশ্চয়তা নেই। কারেন্সি সোয়াপ সেই নিশ্চয়তা দেবে।
দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থায় কারেন্সি সোয়াপ বা মুদ্রা বিনিময় চালু করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে লেনদেনে ডলার ও টাকার অদলবদল করা যাবে। আজ বৃহস্পতিবার থেকেই নতুন এ ব্যবস্থা কার্যকর হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনে জানিয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে উদ্বৃত্ত ডলার থাকলে এখন তা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিয়ে তারা সমপরিমাণ টাকা ধার নিতে পারবে। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাণিজ্যিক ব্যাংক উভয় পক্ষই লাভবান হবে। কারণ, উদ্বৃত্ত ডলারের বিপরীতে ব্যাংকগুলো তাৎক্ষণিকভাবে টাকা পেয়ে যাবে। আবার নির্ধারিত সময় পর টাকা ফেরত দিয়ে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সমপরিমাণ ডলার পেয়ে যাবে।
বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো নিজেদের প্রয়োজনে একে অপরের মধ্যে ডলার ও টাকার অদলবদল করে থাকে। এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে এ অদলবদলের সুবিধা চালু হলো।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, কারেন্সি সোয়াপের আওতায় সর্বনিম্ন ৫০ লাখ ডলার বা তার সমপরিমাণ টাকা অদলবদল করা যাবে। সোয়াপের মেয়াদ হবে সর্বনিম্ন ৭ থেকে সর্বোচ্চ ৯০ দিন।
তবে মুদ্রা অদলবদলের সুবিধা নিতে আগ্রহী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চুক্তি দরকার হবে। চুক্তি অনুযায়ী, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যেদিন বাংলাদেশ ব্যাংকে ডলার জমা দেবে, ওই দিনের ডলারের বিনিময়মূল্য হিসাবে সমপরিমাণ টাকা পেয়ে যাবে। একইভাবে নির্ধারিত সময় পর টাকা জমা দিয়ে ডলার ফেরত নিতে পারবে।
ধরা যাক, কোনো ব্যাংক ৩০ দিনের চুক্তির আওতায় আজকের দর ১১০ টাকা ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে এক কোটি ডলারের বিনিময়ে ১১০ কোটি টাকা নিল। ৩০ দিন পর ওই ব্যাংক বার্ষিক ৫ থেকে ৬ শতাংশ সুদসহ সেই টাকা ফেরত দিয়ে এক কোটি ডলার ফেরতে নিতে পারবে।
ব্যাংক-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ ব্যবস্থার ফলে উভয় পক্ষের সুবিধা হবে। কারণ, এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ ব্যাংকগুলোর দেশের শাখা থেকে বিদেশি শাখায় ডলার স্থানান্তর বন্ধ আছে। পাশাপাশি মূল ব্যাংক থেকে বিদেশি শাখায় যে অর্থ দেওয়া হয়, তা-ও চলতি বছরের মধ্যে ফেরত আনতে বলা হয়েছে। এর ফলে ব্যাংকগুলো ব্যবসার জন্য বিদেশি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে যে ডলার ধার এনেছে, তা ব্যবহার করতে পারছে না। এখন এসব ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিয়ে টাকা নিতে পারলে সেই অর্থ ঋণ হিসাবে দিতে পারবে ব্যাংকগুলো। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ডলারের জমা বাড়লে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বাড়বে। তাই ডলার-টাকা অদলবদলে বাণিজ্যিক ব্যাংকের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকেরও লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাণিজ্যিক ব্যাংকের হাতে থাকা অতিরিক্ত ডলার কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা অন্য ব্যাংকের কাছে বিক্রি করা যায়। তবে প্রয়োজনের সময় ওই ডলার আবার ফেরত পাওয়া যাবে, সে নিশ্চয়তা নেই। কারেন্সি সোয়াপ সেই নিশ্চয়তা দেবে।
বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত আমদানির ঘোষণার দেওয়ার পরপরই ভারতে হু হু করে বাড়ছে চালের দাম। গত দু’দিনে ভারতের বাজারে চালের দাম প্রায় ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে ৫ লাখ টন চাল আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেনিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
১ দিন আগেটেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি...
১ দিন আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
১ দিন আগে