অর্চি হক, ঢাকা
নারী উদ্যোক্তাদের মিলনমেলায় পরিণত হওয়া ‘উই কালারফুল ফেস্ট’ শেষ হয়েছে আজ বৃহস্পতিবার। উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ট্রাস্ট (উই) আয়োজিত দুদিনের এই মেলায় বিক্রি হয় ১৭ লাখ টাকার পণ্য। বিক্রির শীর্ষে রয়েছে খাদ্যপণ্য।
আয়োজকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মেলার শেষ দিন বিকেল পর্যন্ত খাদ্যপণ্য বিক্রি হয় ৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার। আর ফ্যাশন পণ্য বিক্রি হয় ১ লাখ ৩০ হাজার ৮৫০ টাকা। এ ছাড়া ৪৫ হাজার ২০০ টাকার অন্যান্য পণ্য বিক্রি হয়েছে। বিকেল পর্যন্ত তিন ক্যাটাগরি মিলিয়ে মোট বিক্রি ছিল সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার পণ্য। কিন্তু সন্ধ্যা পেরোতেই সেই অংক তিন গুণ ছাড়িয়ে যায়৷ সবশেষ রাত দশটায় জানা যায়, বিক্রি হয়েছে ১৬ লাখ ৯৮ হাজার টাকার পণ্য। তখনও বিক্রি চলছিল।
উই কালারফুল ফেস্ট সম্পর্কে উই-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, ‘দুদিনের মেলায় আমরা আশাতীত সাড়া পেয়েছি। সব সময় চেয়েছি নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ভালো কিছু করতে। এরই একটা অংশ হলো উই কালারফুল ফেস্ট। কত টাকার পণ্য বিক্রি হলো, তার চেয়ে বড় কথা হলো আমার নারী উদ্যোক্তারা কী কী শিখতে পারল। আমরা চেষ্টা করেছি এই দুদিনে আমাদের উদ্যোক্তাদের নেটওয়ার্কিংসহ স্কিল ডেভেলপমেন্টের জন্য কিছু সেশন করার। আশা করি, সেগুলো তাদের কাজে লাগবে।’
এবারের মেলায় ছিল দেশীয় পণ্য নিয়ে নারী উদ্যোক্তাদের অংশগ্রহণ। দেশীয় পণ্যের উদ্যোক্তাদের ছিল মোট ৮৮ স্টল। তাঁদের স্টলজুড়ে ছিল শাড়ি, গয়না, মসলা ইত্যাদি বিভিন্ন দেশীয় পণ্যের সম্ভার।
মেলার শেষ দিনে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি যে এগিয়ে যাচ্ছে, সেখানে এই নারী উদ্যোক্তাদের অবদান অনেক। আশা করব তাঁরা আরও এগিয়ে যাবেন। এ সময় তিনি নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করার জন্য উইকে ধন্যবাদ জানান।’
ধানমন্ডির ম্যারিয়ট কনভেনশন সেন্টারে গত ৩০ মার্চ শুরু হয় উই কালারফুল ফেস্ট। এবার ছিল এই মেলার পঞ্চম আয়োজন।
মেলায় আসা নারী উদ্যোক্তা ফারহানা আক্তার বলেন, ‘এটা শুধু একটা মেলা নয়। এটা আমাদের শেখার, জানার, বোঝার একটা জায়গা। প্রতি বছর আমি এখানে আসতে চাই।’
এবারের আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড, বেঙ্গল ডায়মন্ড ও ফুড পান্ডা।
উই-এর জনসংযোগ শাখার প্রধান রোকসানা তরফদার জানান, সারা দেশে জেলা এবং বিভাগীয় পর্যায়েও এমন মেলার আয়োজন করে থাকেন তাঁরা। পাশাপাশি অনলাইনেও চলে নানা আয়োজন। এসব মেলা নারী উদ্যোক্তাদের পণ্য পরিচিত করতে সাহায্য করে।
নারী উদ্যোক্তাদের মিলনমেলায় পরিণত হওয়া ‘উই কালারফুল ফেস্ট’ শেষ হয়েছে আজ বৃহস্পতিবার। উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স ট্রাস্ট (উই) আয়োজিত দুদিনের এই মেলায় বিক্রি হয় ১৭ লাখ টাকার পণ্য। বিক্রির শীর্ষে রয়েছে খাদ্যপণ্য।
আয়োজকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মেলার শেষ দিন বিকেল পর্যন্ত খাদ্যপণ্য বিক্রি হয় ৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকার। আর ফ্যাশন পণ্য বিক্রি হয় ১ লাখ ৩০ হাজার ৮৫০ টাকা। এ ছাড়া ৪৫ হাজার ২০০ টাকার অন্যান্য পণ্য বিক্রি হয়েছে। বিকেল পর্যন্ত তিন ক্যাটাগরি মিলিয়ে মোট বিক্রি ছিল সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার পণ্য। কিন্তু সন্ধ্যা পেরোতেই সেই অংক তিন গুণ ছাড়িয়ে যায়৷ সবশেষ রাত দশটায় জানা যায়, বিক্রি হয়েছে ১৬ লাখ ৯৮ হাজার টাকার পণ্য। তখনও বিক্রি চলছিল।
উই কালারফুল ফেস্ট সম্পর্কে উই-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, ‘দুদিনের মেলায় আমরা আশাতীত সাড়া পেয়েছি। সব সময় চেয়েছি নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ভালো কিছু করতে। এরই একটা অংশ হলো উই কালারফুল ফেস্ট। কত টাকার পণ্য বিক্রি হলো, তার চেয়ে বড় কথা হলো আমার নারী উদ্যোক্তারা কী কী শিখতে পারল। আমরা চেষ্টা করেছি এই দুদিনে আমাদের উদ্যোক্তাদের নেটওয়ার্কিংসহ স্কিল ডেভেলপমেন্টের জন্য কিছু সেশন করার। আশা করি, সেগুলো তাদের কাজে লাগবে।’
এবারের মেলায় ছিল দেশীয় পণ্য নিয়ে নারী উদ্যোক্তাদের অংশগ্রহণ। দেশীয় পণ্যের উদ্যোক্তাদের ছিল মোট ৮৮ স্টল। তাঁদের স্টলজুড়ে ছিল শাড়ি, গয়না, মসলা ইত্যাদি বিভিন্ন দেশীয় পণ্যের সম্ভার।
মেলার শেষ দিনে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি যে এগিয়ে যাচ্ছে, সেখানে এই নারী উদ্যোক্তাদের অবদান অনেক। আশা করব তাঁরা আরও এগিয়ে যাবেন। এ সময় তিনি নারী উদ্যোক্তাদের নিয়ে কাজ করার জন্য উইকে ধন্যবাদ জানান।’
ধানমন্ডির ম্যারিয়ট কনভেনশন সেন্টারে গত ৩০ মার্চ শুরু হয় উই কালারফুল ফেস্ট। এবার ছিল এই মেলার পঞ্চম আয়োজন।
মেলায় আসা নারী উদ্যোক্তা ফারহানা আক্তার বলেন, ‘এটা শুধু একটা মেলা নয়। এটা আমাদের শেখার, জানার, বোঝার একটা জায়গা। প্রতি বছর আমি এখানে আসতে চাই।’
এবারের আয়োজনে পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড, বেঙ্গল ডায়মন্ড ও ফুড পান্ডা।
উই-এর জনসংযোগ শাখার প্রধান রোকসানা তরফদার জানান, সারা দেশে জেলা এবং বিভাগীয় পর্যায়েও এমন মেলার আয়োজন করে থাকেন তাঁরা। পাশাপাশি অনলাইনেও চলে নানা আয়োজন। এসব মেলা নারী উদ্যোক্তাদের পণ্য পরিচিত করতে সাহায্য করে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
৯ মিনিট আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১৪ মিনিট আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১৯ মিনিট আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২২ মিনিট আগে