অনলাইন ডেস্ক
এলপি গ্যাসের উৎপাদন পর্যায়ে সাড়ে ৭ শতাংশ অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) প্রত্যাহার করেছে সরকার। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করেছে। আদেশে বলা হয়েছে, গত ৯ জানুয়ারি থেকেই এটি কার্যকর হয়েছে বলে গণ্য হবে।
এনবিআরের আদেশে বলা হয়েছে, বর্তমানে এলপি গ্যাস বাসাবাড়িতে রান্নার জ্বালানি, অটোগ্যাস স্টেশনে যানবাহনের জ্বালানি এবং বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আর বর্তমানে গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোর সরবরাহ করা প্রাকৃতিক গ্যাস অপ্রতুল হওয়ার কারণে পোশাক শিল্পসহ বিভিন্ন প্রকার শিল্প কারখানায় এলপি গ্যাসের চাহিদা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আদেশে আরও বলা হয়, এলপি গ্যাসের উৎপাদন ও ব্যবহার সহজলভ্য করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন অনুযায়ী উৎপাদন পর্যায়ে এলপি গ্যাসে সাড়ে ৭ শতাংশ অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) অব্যাহতি দিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার শতাধিক পণ্যে শুল্ক, কর ও ভ্যাট বাড়িয়ে অধ্যাদেশ জারি করা হয়। অধ্যাদেশে দেখা যায়, তফসিলভুক্ত পণ্য থেকে এলপি গ্যাসকে বাদ দেওয়া হয়। তফসিলভুক্ত থাকা অবস্থায় এলপি গ্যাসের উৎপাদনে ৫ শতাংশ ভ্যাট ছিল।
আইন অনুযায়ী, তফসিল থেকে এ পণ্য বাদ দেওয়ায় এতে স্বাভাবিক নিয়মে অর্থাৎ ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রযোজ্য হয়ে পড়ে। কিন্তু এনবিআর থেকে দেওয়া নির্দেশনায় দেখা যায়, এলপি গ্যাসের উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছে। এমন অবস্থায় কমিশনারেট কত আদায় করবে এবং ব্যবসায়ীরা কত শতাংশ ভ্যাট দেবে তা নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়।
অবশেষে এনবিআর বিশেষ আদেশে সেটি স্পষ্ট করল। কর বসানোর ক্ষেত্রে অধ্যাদেশের প্রয়োজন হলেও এখানে যেহেতু অব্যাহতির বিষয় তাই বিশেষ আদেশের মধ্য দিয়ে আইনি জটিলতা কাটানোর চেষ্টা করেছে এনবিআর। বিশেষ আদেশ অনুযায়ী, এলপি গ্যাসে ভ্যাট অধ্যাদেশ জারির আগের তুলনায় বাড়ল আড়াই শতাংশ।
তবে জরুরি এ পণ্যে একেবারে দাম যাতে না বাড়ে সে জন্য বৃহস্পতিবারের অধ্যাদেশে এলপি গ্যাস সরবরাহের স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট ২ শতাংশ বাতিল করা হয়েছিল।
এলপি গ্যাসের উৎপাদন পর্যায়ে সাড়ে ৭ শতাংশ অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) প্রত্যাহার করেছে সরকার। সোমবার (১৩ জানুয়ারি) জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ সংক্রান্ত বিশেষ আদেশ জারি করেছে। আদেশে বলা হয়েছে, গত ৯ জানুয়ারি থেকেই এটি কার্যকর হয়েছে বলে গণ্য হবে।
এনবিআরের আদেশে বলা হয়েছে, বর্তমানে এলপি গ্যাস বাসাবাড়িতে রান্নার জ্বালানি, অটোগ্যাস স্টেশনে যানবাহনের জ্বালানি এবং বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আর বর্তমানে গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোর সরবরাহ করা প্রাকৃতিক গ্যাস অপ্রতুল হওয়ার কারণে পোশাক শিল্পসহ বিভিন্ন প্রকার শিল্প কারখানায় এলপি গ্যাসের চাহিদা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আদেশে আরও বলা হয়, এলপি গ্যাসের উৎপাদন ও ব্যবহার সহজলভ্য করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন অনুযায়ী উৎপাদন পর্যায়ে এলপি গ্যাসে সাড়ে ৭ শতাংশ অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) অব্যাহতি দিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার শতাধিক পণ্যে শুল্ক, কর ও ভ্যাট বাড়িয়ে অধ্যাদেশ জারি করা হয়। অধ্যাদেশে দেখা যায়, তফসিলভুক্ত পণ্য থেকে এলপি গ্যাসকে বাদ দেওয়া হয়। তফসিলভুক্ত থাকা অবস্থায় এলপি গ্যাসের উৎপাদনে ৫ শতাংশ ভ্যাট ছিল।
আইন অনুযায়ী, তফসিল থেকে এ পণ্য বাদ দেওয়ায় এতে স্বাভাবিক নিয়মে অর্থাৎ ১৫ শতাংশ ভ্যাট প্রযোজ্য হয়ে পড়ে। কিন্তু এনবিআর থেকে দেওয়া নির্দেশনায় দেখা যায়, এলপি গ্যাসের উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছে। এমন অবস্থায় কমিশনারেট কত আদায় করবে এবং ব্যবসায়ীরা কত শতাংশ ভ্যাট দেবে তা নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়।
অবশেষে এনবিআর বিশেষ আদেশে সেটি স্পষ্ট করল। কর বসানোর ক্ষেত্রে অধ্যাদেশের প্রয়োজন হলেও এখানে যেহেতু অব্যাহতির বিষয় তাই বিশেষ আদেশের মধ্য দিয়ে আইনি জটিলতা কাটানোর চেষ্টা করেছে এনবিআর। বিশেষ আদেশ অনুযায়ী, এলপি গ্যাসে ভ্যাট অধ্যাদেশ জারির আগের তুলনায় বাড়ল আড়াই শতাংশ।
তবে জরুরি এ পণ্যে একেবারে দাম যাতে না বাড়ে সে জন্য বৃহস্পতিবারের অধ্যাদেশে এলপি গ্যাস সরবরাহের স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট ২ শতাংশ বাতিল করা হয়েছিল।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে