বিশ্বের শীর্ষ ১০০ অস্ত্র উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান মিলে ২০২২ সালে অন্তত ৫৯৭ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে। তবে এর অর্ধেকেরও বেশি অস্ত্র একা বিক্রি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো। শীর্ষ ১০০ অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৪২টি প্রতিষ্ঠান অস্ত্র বিক্রি করেছে ৩০২ বিলিয়ন ডলারের।
সুইডেনভিত্তিক স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই) গতকাল সোমবার ২০২২ সালের বৈশ্বিক অস্ত্র উৎপাদন ও ব্যবসায়সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ২০২২ সালে আগের বছরের তুলনায় অস্ত্র বিক্রি কমেছে সাড়ে ৩ শতাংশ। তবে ২০১৫ সালের তুলনায় ২০২২ সালে অস্ত্র বিক্রি বেশি হয়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ।
এসআইপিআরআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত বছরগুলোর তুলনায় মার্কিন অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর লাভ তুলনামূলক কমে গেলেও বিশ্বের অস্ত্রের বাজারে তারাই এখনো প্রাধান্য ধরে রেখেছে। তবে আগের বছরের তুলনায় ২০২২ সালে মার্কিন অস্ত্র বিক্রি কমেছে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ। তারপরও গত বছর মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো ৩০২ বিলিয়ন ডলারে অস্ত্র বিক্রি করেছে। তবে ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠানগুলোও কম যায় না। গত বছর ইউরোপের ২৬টি প্রতিষ্ঠান অস্ত্র বিক্রি করেছে ১২১ বিলিয়ন ডলারের।
স্টকহোমভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির মতে, বিশ্বজুড়ে অস্ত্র বিক্রিতে ভাটা পড়ার অন্যতম কারণ হলো যুক্তরাষ্ট্রে অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর উৎপাদনে কমতি। দেশটির প্রতিষ্ঠানগুলো সরবরাহ চেইনে সমস্যা ও শ্রমিক ঘাটতির কারণে এবং করোনাভাইরাসের কারণে কাঙ্ক্ষিত উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি।
এসআইপিআরআইয়ের মতে, চাহিদা থাকার পরও অস্ত্রের উৎপাদন কম পড়ার কারণ হলো—ইউক্রেন যুদ্ধ। এ ছাড়া বৈশ্বিক ভূরাজনৈতিক টানাপোড়েনও অস্ত্রের চাহিদা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। কিন্তু চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ পর্যাপ্ত ছিল না এবং একই সঙ্গে বিশ্বের বিপুল পরিমাণ দেশ ২০২২ সালের শেষ দিকে এসে অস্ত্রের চাহিদা বা অর্ডার করায় সেগুলো সে বছর আর সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি। ফলে তুলনামূলকভাবে ২০২২ সালে অস্ত্রের ব্যবসায় ঘাটতি বলে মনে হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে অস্ত্রের উৎপাদন কিছুটা কমলেও এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রের ব্যবসা বেশ ফুলেফেঁপে উঠেছে। এসআইপিআরআই বলছে, স্বল্প সময়ের নোটিশে এই অঞ্চলের অস্ত্র উৎপাদক দেশগুলোর সক্ষমতা আগের চেয়ে বেড়েছে। এ ছাড়া রাশিয়া পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে থাকার পরও বিশ্বের শীর্ষ ১০০ অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রাশিয়ার বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানও জায়গা করে নিয়েছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০০ অস্ত্র উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান মিলে ২০২২ সালে অন্তত ৫৯৭ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করেছে। তবে এর অর্ধেকেরও বেশি অস্ত্র একা বিক্রি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো। শীর্ষ ১০০ অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ৪২টি প্রতিষ্ঠান অস্ত্র বিক্রি করেছে ৩০২ বিলিয়ন ডলারের।
সুইডেনভিত্তিক স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই) গতকাল সোমবার ২০২২ সালের বৈশ্বিক অস্ত্র উৎপাদন ও ব্যবসায়সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ২০২২ সালে আগের বছরের তুলনায় অস্ত্র বিক্রি কমেছে সাড়ে ৩ শতাংশ। তবে ২০১৫ সালের তুলনায় ২০২২ সালে অস্ত্র বিক্রি বেশি হয়েছে প্রায় ১৪ শতাংশ।
এসআইপিআরআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত বছরগুলোর তুলনায় মার্কিন অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর লাভ তুলনামূলক কমে গেলেও বিশ্বের অস্ত্রের বাজারে তারাই এখনো প্রাধান্য ধরে রেখেছে। তবে আগের বছরের তুলনায় ২০২২ সালে মার্কিন অস্ত্র বিক্রি কমেছে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ। তারপরও গত বছর মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো ৩০২ বিলিয়ন ডলারে অস্ত্র বিক্রি করেছে। তবে ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠানগুলোও কম যায় না। গত বছর ইউরোপের ২৬টি প্রতিষ্ঠান অস্ত্র বিক্রি করেছে ১২১ বিলিয়ন ডলারের।
স্টকহোমভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটির মতে, বিশ্বজুড়ে অস্ত্র বিক্রিতে ভাটা পড়ার অন্যতম কারণ হলো যুক্তরাষ্ট্রে অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর উৎপাদনে কমতি। দেশটির প্রতিষ্ঠানগুলো সরবরাহ চেইনে সমস্যা ও শ্রমিক ঘাটতির কারণে এবং করোনাভাইরাসের কারণে কাঙ্ক্ষিত উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি।
এসআইপিআরআইয়ের মতে, চাহিদা থাকার পরও অস্ত্রের উৎপাদন কম পড়ার কারণ হলো—ইউক্রেন যুদ্ধ। এ ছাড়া বৈশ্বিক ভূরাজনৈতিক টানাপোড়েনও অস্ত্রের চাহিদা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। কিন্তু চাহিদার বিপরীতে সরবরাহ পর্যাপ্ত ছিল না এবং একই সঙ্গে বিশ্বের বিপুল পরিমাণ দেশ ২০২২ সালের শেষ দিকে এসে অস্ত্রের চাহিদা বা অর্ডার করায় সেগুলো সে বছর আর সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি। ফলে তুলনামূলকভাবে ২০২২ সালে অস্ত্রের ব্যবসায় ঘাটতি বলে মনে হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে অস্ত্রের উৎপাদন কিছুটা কমলেও এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রের ব্যবসা বেশ ফুলেফেঁপে উঠেছে। এসআইপিআরআই বলছে, স্বল্প সময়ের নোটিশে এই অঞ্চলের অস্ত্র উৎপাদক দেশগুলোর সক্ষমতা আগের চেয়ে বেড়েছে। এ ছাড়া রাশিয়া পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে থাকার পরও বিশ্বের শীর্ষ ১০০ অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রাশিয়ার বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানও জায়গা করে নিয়েছে।
সরকার কর ও শুল্কছাড়ের মাধ্যমে বাজারে পণ্যের দাম কমানোর চেষ্টা করলেও তা কার্যত সাধারণ ভোক্তার দামের বোঝা কমাতে পারেনি। গত অর্থবছরে ভোজ্যতেল, মোবাইল ফোন, পোলট্রি, ফ্রিজ, এসি উৎপাদনের উপকরণসহ বিভিন্ন খাতে কোটি কোটি টাকা শুল্কছাড় দেওয়া হয়েছে। সরকারের যুক্তি ছিল, এতে ভোক্তারা কম দামে পণ্য পাবে।
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিমা খাত ডিজিটালাইজেশনে ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে। তবে গত বছর পিছিয়ে থাকা নেপাল এখন বাংলাদেশের সমপর্যায়ে পৌঁছেছে। গতকাল বুধবার ‘বিমা খাতের আধুনিকায়নে প্রযুক্তির ব্যবহার’ শীর্ষক কর্মশালায় এসব তথ্য তুলে ধরেন চার্টার্ড লাইফ ইনস্যুরেন্সের সাবেক মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে পরিবেশবান্ধব সবুজ কারখানার সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। গত এক মাসে ১০টি কারখানা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের ‘লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন’ (লিড) সনদ পেয়েছে। এর মধ্যে সর্বশেষ গতকাল বুধবার একসঙ্গে পাঁচটি কারখানা নতুন সনদ অর্জন করেছে।
১ ঘণ্টা আগেবাজারে আবারও হঠাৎ লাফিয়ে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। কোনো উৎসব বা উপলক্ষ না থাকা সত্ত্বেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়েছে। এতে সাধারণ ক্রেতারা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ানো হচ্ছে। তবে ব্যবসায়ীদের দাবি, টানা বৃষ্টিপাত ও মৌসুমের শেষ দিকে...
১ ঘণ্টা আগে