শিখ নেতা হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভারতের সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক বিরোধের বলি হচ্ছেন কানাডার চাষিরা। দেশটি থেকে মসুর ডাল আমদানির গতি কমেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পর কানাডার ডালের দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক ভারত। এর ফলে দেশটির চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।
রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, মসুর ডাল আমদানির ক্ষেত্রে ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় উৎস কানাডা। আর তাই, আমদানি কমানোর সিদ্ধান্তে ভারতের বাজারে দাম বাড়তে পারে।
ভারতের মুম্বাইভিত্তিক এক সরবরাহকারী বলেন, ভারতীয় ক্রেতারা এখন অস্ট্রেলিয়া থেকে মসুর ডাল আমদানি করছেন এবং কানাডা থেকে আমদানির পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছে।
তবে ভারতের এক জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, নয়াদিল্লি আমদানি বন্ধ রাখতে আমদানিকারকদের কোনো নির্দেশনা দেয়নি।
কানাডার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, কানাডাও এমন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি যাতে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব পড়ে।
কানাডার এক রপ্তানিকারক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ভারতীয় ক্রেতারা দ্বিধায় ভুগলেও মসুর ডালের জন্য বৈশ্বিক চাহিদা আগের মতোই রয়েছে।
ভারত ও কানাডার মসুর নীতি
ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, অর্থবছর ২০২২-২৩ সালে কানাডা ছিল ভারতের সবচেয়ে বড় মসুর ডাল সরবরাহকারী। সে অর্থবছরে ভারত কানাডা থেকে ৩৭ কোটি ডলারের প্রায় ৪ কোটি ৮৫ হাজার ৪৯২ টন মসুর ডাল আমদানি করে। যা ভারতের মোট আমদানি করা মসুর ডালের অর্ধেক।
সে অর্থবছরের এপ্রিল থেকে জুলাইয়ে আমদানি আগের বছরের তুলনায় ৪২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। অর্থাৎ এর এক বছর আগেও ভারতের কানাডা থেকে মসুর ডাল আমদানির পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৯০ লাখ ৭৮৪ টন।
ভারতের মসুর ও শস্য সংস্থার চেয়ারম্যান বিমল কোঠারি বলেন, ভারতে বার্ষিক ২৪ লাখ টন মসুর ডাল প্রয়োজন হয়। তবে স্থানীয়ভাবে মাত্র ১৬ লাখ টন উৎপাদন করা হয়।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো খালিস্তানি সন্ত্রাসী হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যায় ভারত জড়িত থাকার অভিযোগ করায় ভারত-কানাডা সম্পর্কে এখন তিক্ততা চলছে।
ভারত এ দাবিকে অস্বীকার করে একে ‘অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে উল্লেখ করেছে। কানাডা এখনো এ অভিযোগের সমর্থনে কোনো প্রমাণ দিতে পারেনি।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর কানাডায় অবস্থানরত ভারতীয় কূটনীতিক এবং মিশনকে নানা হুমকি, সহিংসতা এবং ভয়ভীতি দেখানোর ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন। অন্য দেশে একই পরিস্থিতি তৈরি হলে তাঁদের প্রতিক্রিয়া একই হতো কি না প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
জয়শঙ্কর জোর দিয়ে বলেন, অটোয়ার পরিস্থিতিকে কোনোভাবেই স্বাভাবিকভাবে দেখা যাবে না।
শিখ নেতা হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভারতের সঙ্গে চলমান কূটনৈতিক বিরোধের বলি হচ্ছেন কানাডার চাষিরা। দেশটি থেকে মসুর ডাল আমদানির গতি কমেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পর কানাডার ডালের দ্বিতীয় বৃহত্তম আমদানিকারক ভারত। এর ফলে দেশটির চাষিরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।
রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, মসুর ডাল আমদানির ক্ষেত্রে ভারতের জন্য সবচেয়ে বড় উৎস কানাডা। আর তাই, আমদানি কমানোর সিদ্ধান্তে ভারতের বাজারে দাম বাড়তে পারে।
ভারতের মুম্বাইভিত্তিক এক সরবরাহকারী বলেন, ভারতীয় ক্রেতারা এখন অস্ট্রেলিয়া থেকে মসুর ডাল আমদানি করছেন এবং কানাডা থেকে আমদানির পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছে।
তবে ভারতের এক জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, নয়াদিল্লি আমদানি বন্ধ রাখতে আমদানিকারকদের কোনো নির্দেশনা দেয়নি।
কানাডার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, কানাডাও এমন কোনো পদক্ষেপ নেয়নি যাতে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব পড়ে।
কানাডার এক রপ্তানিকারক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ভারতীয় ক্রেতারা দ্বিধায় ভুগলেও মসুর ডালের জন্য বৈশ্বিক চাহিদা আগের মতোই রয়েছে।
ভারত ও কানাডার মসুর নীতি
ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, অর্থবছর ২০২২-২৩ সালে কানাডা ছিল ভারতের সবচেয়ে বড় মসুর ডাল সরবরাহকারী। সে অর্থবছরে ভারত কানাডা থেকে ৩৭ কোটি ডলারের প্রায় ৪ কোটি ৮৫ হাজার ৪৯২ টন মসুর ডাল আমদানি করে। যা ভারতের মোট আমদানি করা মসুর ডালের অর্ধেক।
সে অর্থবছরের এপ্রিল থেকে জুলাইয়ে আমদানি আগের বছরের তুলনায় ৪২০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছিল। অর্থাৎ এর এক বছর আগেও ভারতের কানাডা থেকে মসুর ডাল আমদানির পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৯০ লাখ ৭৮৪ টন।
ভারতের মসুর ও শস্য সংস্থার চেয়ারম্যান বিমল কোঠারি বলেন, ভারতে বার্ষিক ২৪ লাখ টন মসুর ডাল প্রয়োজন হয়। তবে স্থানীয়ভাবে মাত্র ১৬ লাখ টন উৎপাদন করা হয়।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো খালিস্তানি সন্ত্রাসী হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যায় ভারত জড়িত থাকার অভিযোগ করায় ভারত-কানাডা সম্পর্কে এখন তিক্ততা চলছে।
ভারত এ দাবিকে অস্বীকার করে একে ‘অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে উল্লেখ করেছে। কানাডা এখনো এ অভিযোগের সমর্থনে কোনো প্রমাণ দিতে পারেনি।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর কানাডায় অবস্থানরত ভারতীয় কূটনীতিক এবং মিশনকে নানা হুমকি, সহিংসতা এবং ভয়ভীতি দেখানোর ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন। অন্য দেশে একই পরিস্থিতি তৈরি হলে তাঁদের প্রতিক্রিয়া একই হতো কি না প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
জয়শঙ্কর জোর দিয়ে বলেন, অটোয়ার পরিস্থিতিকে কোনোভাবেই স্বাভাবিকভাবে দেখা যাবে না।
আন্তর্জাতিক সংস্থা ব্র্যান্ড ফিন্যান্সের হিসেব অনুযায়ী, ২০২৪ সালে এমিরেটসের ব্র্যান্ড ভ্যালু আগের বছরের তুলনায় ২৭ শতাংশ বেড়ে ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। এর কারণ হিসেবে সংস্থাটি বিশ্বব্যাপী আকাশভ্রমণকারীদের মধ্যে প্রিমিয়াম অভিজ্ঞতা অর্জনের ক্রমবর্ধমান প্রবণতাকে উল্লেখ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেসুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান নেসলে বাংলাদেশ পিএলসি বাজারে নিয়ে এসেছে নিডো ৫+, যা স্কুলগামী শিশুদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি। ১২ মে এক জমকালো অনুষ্ঠানে নিডো ৫+ এর মোড়ক উন্মোচন করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত জনাব রেটো রেংলি।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আরও তিনটি কারখানাকে লিড সনদ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি)। এর মধ্যে ইউএসজিবিসি থেকে সর্বোচ্চ ১০৭ নম্বর পেয়ে বিশ্বের সেরা পরিবেশবান্ধব তৈরি পোশাক কারখানার স্বীকৃতি অর্জন করেছে গাজীপুরের কাশিমপুরে অবস্থিত তাসনিয়া ফ্যাব্রিকস লিমিটেডের প্রশাসনিক ভবন।
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির আওতায় মোট ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়ে সম্মতি দিয়েছে। আইএমএফ বোর্ডের অনুমোদন সাপেক্ষে এই অর্থ জুন মাসেই একসঙ্গে ছাড় হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে