মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুরে এক শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে বিদ্যালয় ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন তাঁর সহকর্মী। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্না আকস্মিকভাবে ওই বিদ্যালয় পরিদর্শনে গেলে তিনি এই অভিযোগ করেন। পরে ইউএনও বিদ্যালয় ত্যাগ করার পর অভিযুক্ত শিক্ষক মজনুর রহমান তাঁর সহকর্মী রবিউল ইসলামকে মারপিট করেন।
অভিযুক্ত শিক্ষক মজনুর রহমান উপজেলার দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক এবং বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির মনিরামপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক। মারপিটের শিকার শিক্ষক রবিউল ইসলামও একই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
এ ঘটনায় রবিউল ইসলাম মঙ্গলবার দিবাগত রাতে মনিরামপুর থানায় লিখিত এজাহার দিয়েছেন। এর আগে তিনি জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বরাবর মজনুর রহমানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
মারপিটের শিকার শিক্ষক রবিউল ইসলাম জানান, গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেন না মজনুর রহমান। বিদ্যালয়ে এলেও তিনি ক্লাস না নিয়ে শুধু হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে দুই-এক ঘণ্টা অফিসে বসে চলে যান। রবিউল ইসলাম আরও বলেন, মঙ্গলবার ইউএনও বিদ্যালয়ে এসে সবকিছু এলোমেলো দেখতে পান। তখন মজনুর রহমান বিদ্যালয়ে ছিলেন না। তিনি ইউএনওকে মজনুর বিষয়ে বিস্তারিত জানালে ইউএনও চলে যাওয়ার পর মজনুর রহমান বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁকে মারপিট করেন।
রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে দেখা করেছি এবং লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। এরপর রাত ১০টার দিকে থানায় মজনুর বিরুদ্ধে এজাহার জমা দিয়েছি।’
অভিযোগের বিষয়ে মজনুর রহমান বলেন, ‘মঙ্গলবার আমার তিনটা ক্লাস ছিল। সবগুলো ক্লাস নিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে ছুটি নিয়ে বাইরে গিয়েছিলাম। ইউএনও বিদ্যালয়ে আসার খবর পেয়ে ফিরে এসেছি।’ সহকর্মীকে মারপিটের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মাথা ঠিক ছিল না। একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়ে গেছে।’
দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল বাশার বলেন, ‘মজনুর রহমান স্কুলে আসেন।' তবে ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে তিনি এর বেশি কিছু বলতে চাননি।
ইউএনও নিশাত তামান্না বলেন, ‘মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে শিক্ষক মজনুর রহমানকে প্রথমে পাওয়া যায়নি। পরে তিনি আসেন। আমি চলে আসার পর শিক্ষক মজনুর রহমান বিদ্যালয়ের অপর শিক্ষক রবিউল ইসলামকে মারপিটের বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। রবিউল ইসলাম লিখিত অভিযোগের সঙ্গে হাসপাতালের চিকিৎসাপত্রের কপিও জুড়ে দিয়েছেন। ঘটনা তদন্ত করে দেখব।’
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর মোহাম্মদ গাজী বলেন, ‘মজনুর রহমানের বিরুদ্ধে লিখিত এজাহার পেয়েছি। তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যশোরের মনিরামপুরে এক শিক্ষক নেতার বিরুদ্ধে বিদ্যালয় ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন তাঁর সহকর্মী। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্না আকস্মিকভাবে ওই বিদ্যালয় পরিদর্শনে গেলে তিনি এই অভিযোগ করেন। পরে ইউএনও বিদ্যালয় ত্যাগ করার পর অভিযুক্ত শিক্ষক মজনুর রহমান তাঁর সহকর্মী রবিউল ইসলামকে মারপিট করেন।
অভিযুক্ত শিক্ষক মজনুর রহমান উপজেলার দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক এবং বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির মনিরামপুর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক। মারপিটের শিকার শিক্ষক রবিউল ইসলামও একই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
এ ঘটনায় রবিউল ইসলাম মঙ্গলবার দিবাগত রাতে মনিরামপুর থানায় লিখিত এজাহার দিয়েছেন। এর আগে তিনি জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বরাবর মজনুর রহমানের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
মারপিটের শিকার শিক্ষক রবিউল ইসলাম জানান, গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেন না মজনুর রহমান। বিদ্যালয়ে এলেও তিনি ক্লাস না নিয়ে শুধু হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করে দুই-এক ঘণ্টা অফিসে বসে চলে যান। রবিউল ইসলাম আরও বলেন, মঙ্গলবার ইউএনও বিদ্যালয়ে এসে সবকিছু এলোমেলো দেখতে পান। তখন মজনুর রহমান বিদ্যালয়ে ছিলেন না। তিনি ইউএনওকে মজনুর বিষয়ে বিস্তারিত জানালে ইউএনও চলে যাওয়ার পর মজনুর রহমান বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁকে মারপিট করেন।
রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে দেখা করেছি এবং লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। এরপর রাত ১০টার দিকে থানায় মজনুর বিরুদ্ধে এজাহার জমা দিয়েছি।’
অভিযোগের বিষয়ে মজনুর রহমান বলেন, ‘মঙ্গলবার আমার তিনটা ক্লাস ছিল। সবগুলো ক্লাস নিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছ থেকে ছুটি নিয়ে বাইরে গিয়েছিলাম। ইউএনও বিদ্যালয়ে আসার খবর পেয়ে ফিরে এসেছি।’ সহকর্মীকে মারপিটের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘মাথা ঠিক ছিল না। একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়ে গেছে।’
দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল বাশার বলেন, ‘মজনুর রহমান স্কুলে আসেন।' তবে ব্যস্ততার কারণ দেখিয়ে তিনি এর বেশি কিছু বলতে চাননি।
ইউএনও নিশাত তামান্না বলেন, ‘মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দুর্গাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে শিক্ষক মজনুর রহমানকে প্রথমে পাওয়া যায়নি। পরে তিনি আসেন। আমি চলে আসার পর শিক্ষক মজনুর রহমান বিদ্যালয়ের অপর শিক্ষক রবিউল ইসলামকে মারপিটের বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। রবিউল ইসলাম লিখিত অভিযোগের সঙ্গে হাসপাতালের চিকিৎসাপত্রের কপিও জুড়ে দিয়েছেন। ঘটনা তদন্ত করে দেখব।’
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর মোহাম্মদ গাজী বলেন, ‘মজনুর রহমানের বিরুদ্ধে লিখিত এজাহার পেয়েছি। তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার সেই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলায়। তিনি কলেজছাত্রী। বর্তমানে ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নে নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর বাবা মো. ফিরোজ হোসেন।
১৬ মিনিট আগেচাঁদাবাজির দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) বহিষ্কৃত আহ্বায়ক সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাত উল্লাহর কাছে তিনি ফৌজদার কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
২১ মিনিট আগেশিক্ষার্থীরা জানান, প্রতিষ্ঠানটিতে পাঁচটি ট্রেডে পড়ালেখা চালু রয়েছে। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পাওয়ার পর শাহীন আক্তার নানান অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তাঁরা অভিযোগ করেন, সরকার থেকে পাওয়া নিম্নমানের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করে অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে। অফিস সহায়ক আমিনুলকে হিসাব শাখার দায়িত্ব দেওয়ার
২৭ মিনিট আগেবস্ত্র ও পাট এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, পুলিশ-প্রশাসন ঠিকমতো কাজ করছে না, কারণ, তাদের স্ট্রাকচারটাই শেষ হয়ে গেছে। আজ রোববার (৩ আগস্ট) দুপুরে নাটোর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের চেক হস্তান্তর এবং স্থানীয় প্রশাসন ও ট্রেড ইউনিয়ন...
১ ঘণ্টা আগে