অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের চতুর্থ কিস্তির ১ দশমিক ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওয়া যাবে আগামী বছরের মার্চের শুরুতে। আজ মঙ্গলবার আইএমএফ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আজ (গতকাল) আইএমএফের প্রতিনিধিদল এসেছিল। তাদের সঙ্গে ঋণ প্যাকেজ ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে চতুর্থ কিস্তির ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা আশা করছি আগামী ফেব্রুয়ারি-মার্চের মধ্যে এটা পেয়ে যাব।’
সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের স্থিতিশীলতা কিন্তু ফিরে আসছে। সম্পূর্ণ আসে নাই, তবে এখন সময় বিনিয়োগের। আপনারা দেখবেন ফরেন এক্সচেঞ্জ রেট আগের মতো ওঠানামা করছে না। ব্যাংকিং খাতের মধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংকের তারল্য সহায়তা লাগছে। তবে ইসলামী ব্যাংকের মতো বড় ব্যাংক কিছুটা ফিরে আসছে। ইসলামী ব্যাংক বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় ব্যাংক। অন্য ব্যাংকগুলোও ধীরে ধীরে ফিরে আসবে।’
অতিরিক্ত ফান্ডের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে উপদেষ্টা বলেন, ‘অতিরিক্ত ফান্ডের বিষয়ে আমরা আবার আলোচনা করে বলব। চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার তো প্রথম প্যাকেজের। কিন্তু সংস্কার করতে হলে আমাদের ফান্ড লাগবে। আমাদের অনেক কিছু সংস্কার করতে হচ্ছে, যেমন ব্যাংকিং খাত, রাজস্ব খাত। এগুলো করতে আমাদের ফান্ড লাগবে। বিভিন্ন সংস্থা থেকে আগামী জুনের মধ্যে ৬ বিলিয়ন ডলার পাব।’
এদিকে আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা সাংবাদিকদের বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়া উদ্যোগের ফলাফল পেতে সময় লাগবে ২০২৬ সাল পর্যন্ত। এ সময় মূল্যস্ফীতি ৬ থেকে ৭ শতাংশে নেমে আসবে বলে প্রত্যাশা করে ঢাকায় সফররত আইএমএফের প্রতিনিধিদল। তারা জানায়, বর্তমানে দেশে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের ঘরে থাকার কথা থাকলেও আছে সাড়ে ১১ শতাংশের বেশি।
হুসনে আরা শিখা বলেন, আইএমএফের দেওয়া সব শর্ত পূরণের কথা জানানো হয়েছে তাদের। সংস্থাটির ঋণের চতুর্থ কিস্তি ছাড়ের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে তাদের এই সফর। আইএমএফের শর্ত হিসেবে জুড়ে দেওয়া নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভ, বাজেট ঘাটতি, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ভারসাম্য, রিজার্ভ মানি, কর রাজস্ব, অগ্রাধিকার সামাজিক ব্যয় এবং সরকারের মূলধন বিনিয়োগ বিষয়ে অগ্রগতিকে ইতিবাচক ভাবছে তারা।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের চতুর্থ কিস্তির ১ দশমিক ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাওয়া যাবে আগামী বছরের মার্চের শুরুতে। আজ মঙ্গলবার আইএমএফ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আজ (গতকাল) আইএমএফের প্রতিনিধিদল এসেছিল। তাদের সঙ্গে ঋণ প্যাকেজ ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে চতুর্থ কিস্তির ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা আশা করছি আগামী ফেব্রুয়ারি-মার্চের মধ্যে এটা পেয়ে যাব।’
সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের স্থিতিশীলতা কিন্তু ফিরে আসছে। সম্পূর্ণ আসে নাই, তবে এখন সময় বিনিয়োগের। আপনারা দেখবেন ফরেন এক্সচেঞ্জ রেট আগের মতো ওঠানামা করছে না। ব্যাংকিং খাতের মধ্যে বেশ কয়েকটি ব্যাংকের তারল্য সহায়তা লাগছে। তবে ইসলামী ব্যাংকের মতো বড় ব্যাংক কিছুটা ফিরে আসছে। ইসলামী ব্যাংক বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় ব্যাংক। অন্য ব্যাংকগুলোও ধীরে ধীরে ফিরে আসবে।’
অতিরিক্ত ফান্ডের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে উপদেষ্টা বলেন, ‘অতিরিক্ত ফান্ডের বিষয়ে আমরা আবার আলোচনা করে বলব। চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার তো প্রথম প্যাকেজের। কিন্তু সংস্কার করতে হলে আমাদের ফান্ড লাগবে। আমাদের অনেক কিছু সংস্কার করতে হচ্ছে, যেমন ব্যাংকিং খাত, রাজস্ব খাত। এগুলো করতে আমাদের ফান্ড লাগবে। বিভিন্ন সংস্থা থেকে আগামী জুনের মধ্যে ৬ বিলিয়ন ডলার পাব।’
এদিকে আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা সাংবাদিকদের বলেন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়া উদ্যোগের ফলাফল পেতে সময় লাগবে ২০২৬ সাল পর্যন্ত। এ সময় মূল্যস্ফীতি ৬ থেকে ৭ শতাংশে নেমে আসবে বলে প্রত্যাশা করে ঢাকায় সফররত আইএমএফের প্রতিনিধিদল। তারা জানায়, বর্তমানে দেশে মূল্যস্ফীতি ৭ শতাংশের ঘরে থাকার কথা থাকলেও আছে সাড়ে ১১ শতাংশের বেশি।
হুসনে আরা শিখা বলেন, আইএমএফের দেওয়া সব শর্ত পূরণের কথা জানানো হয়েছে তাদের। সংস্থাটির ঋণের চতুর্থ কিস্তি ছাড়ের অগ্রগতির বিষয়ে জানতে তাদের এই সফর। আইএমএফের শর্ত হিসেবে জুড়ে দেওয়া নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভ, বাজেট ঘাটতি, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ভারসাম্য, রিজার্ভ মানি, কর রাজস্ব, অগ্রাধিকার সামাজিক ব্যয় এবং সরকারের মূলধন বিনিয়োগ বিষয়ে অগ্রগতিকে ইতিবাচক ভাবছে তারা।
ব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
৬ ঘণ্টা আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
৭ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক বছর পেরিয়ে গেছে। বিশ্লেষকদের মতে, আগের সরকারের রেখে যাওয়া বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে পুরোপুরি না পাল্টাতে পারলেও অন্তত কিছুটা স্বস্তির জায়গায় আনতে পেরেছেন তাঁরা। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও মনে করেন, নানা দিক সামলে তুলনামূলকভাবে একটি স্থিতিশীল অবস্থা গড়ে উঠেছে।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিশ্রুতি ও প্রচারণা থাকলেও অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে প্রত্যাশিত বিনিয়োগ আসেনি। আগের তুলনায় প্রশাসনিক কার্যক্রমে এসেছে ছন্দ এবং বাজেট ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে। কিন্তু অর্থনীতির অন্যতম প্রাণ—বিনিয়োগ খাতে দৃশ্যমান কোনো উন্নতি নেই। বরং বাস্তবতা বলছে, বিনিয়োগে অনিশ্চয়তা আরও ঘনীভূত হয়েছে। রা
৭ ঘণ্টা আগে