নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড সরকারের অনুকূলে প্রায় ২৮৩ কোটি টাকার প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ রোববার (২৯ জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের এ তথ্য জানিয়েছে কোম্পানিটি।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২৮২ কোটি ৭৪ লাখ ৭৪ হাজার ৬৯৫ টাকার শেয়ার মানি ডিপোজিটকে ২৮ কোটি ২৭ লাখ ৪৭ হাজার ৪৬৯টি নন-কিউমুলেটিভ প্রেফারেন্স শেয়ারে রূপান্তর করা হবে। প্রতিটি শেয়ারের ফেসভ্যালু ও ইস্যুমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা করে। এই শেয়ারগুলো অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক বিভাগের অনুকূলে ইস্যু করা হবে।
নন-কিউমুলেটিভ প্রেফারেন্স শেয়ার সাধারণ শেয়ারের তুলনায় কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়, বিশেষ করে যখন তা সরকারের অনুকূলে ইস্যু করা হয়। এটি মূলত সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করা অর্থকে শেয়ারে রূপান্তরের একটি উদ্যোগ।
তিতাস গ্যাসের সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৪-২৫ হিসাব বছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) কোম্পানিটির প্রতি শেয়ারে লোকসান হয়েছে ৯ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এই লোকসান ছিল ১ টাকা ৬৭ পয়সা। এর আগের ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিলেও শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৭ টাকা ৫২ পয়সা।
বর্তমানে কোম্পানিটির মোট শেয়ারের সংখ্যা ৯৮ কোটি ৯২ লাখ ২১ হাজার ৮৩১টি। এর মধ্যে ৭৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের মালিকানায়। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১০ দশমিক ০৮ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং বিদেশিদের কাছে রয়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ শেয়ার।
প্রেফারেন্স শেয়ার হলো কোম্পানির এমন এক ধরনের শেয়ার, যেখান থেকে শেয়ারহোল্ডাররা সাধারণ শেয়ারের তুলনায় বিশেষ সুবিধা পান। এই শেয়ারধারীরা পূর্বনির্ধারিত লভ্যাংশ পান এবং কোম্পানি বন্ধ হলে মূলধন ফেরত লাভের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পান, কিন্তু তাঁদের সাধারণত ভোটাধিকার থাকে না বা সীমিত থাকে। অর্থাৎ প্রেফারেন্স শেয়ারধারীরা তুলনামূলকভাবে কম ঝুঁকি নিয়ে কিছু নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেন; এটি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুবিধাজনক মাধ্যম হিসেবে পরিচিত।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড সরকারের অনুকূলে প্রায় ২৮৩ কোটি টাকার প্রেফারেন্স শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ রোববার (২৯ জুন) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের এ তথ্য জানিয়েছে কোম্পানিটি।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২৮২ কোটি ৭৪ লাখ ৭৪ হাজার ৬৯৫ টাকার শেয়ার মানি ডিপোজিটকে ২৮ কোটি ২৭ লাখ ৪৭ হাজার ৪৬৯টি নন-কিউমুলেটিভ প্রেফারেন্স শেয়ারে রূপান্তর করা হবে। প্রতিটি শেয়ারের ফেসভ্যালু ও ইস্যুমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা করে। এই শেয়ারগুলো অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক বিভাগের অনুকূলে ইস্যু করা হবে।
নন-কিউমুলেটিভ প্রেফারেন্স শেয়ার সাধারণ শেয়ারের তুলনায় কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়, বিশেষ করে যখন তা সরকারের অনুকূলে ইস্যু করা হয়। এটি মূলত সরকারের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করা অর্থকে শেয়ারে রূপান্তরের একটি উদ্যোগ।
তিতাস গ্যাসের সর্বশেষ প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৪-২৫ হিসাব বছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) কোম্পানিটির প্রতি শেয়ারে লোকসান হয়েছে ৯ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এই লোকসান ছিল ১ টাকা ৬৭ পয়সা। এর আগের ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিলেও শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছিল ৭ টাকা ৫২ পয়সা।
বর্তমানে কোম্পানিটির মোট শেয়ারের সংখ্যা ৯৮ কোটি ৯২ লাখ ২১ হাজার ৮৩১টি। এর মধ্যে ৭৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সরকারের মালিকানায়। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১০ দশমিক ০৮ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং বিদেশিদের কাছে রয়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ০৩ শতাংশ শেয়ার।
প্রেফারেন্স শেয়ার হলো কোম্পানির এমন এক ধরনের শেয়ার, যেখান থেকে শেয়ারহোল্ডাররা সাধারণ শেয়ারের তুলনায় বিশেষ সুবিধা পান। এই শেয়ারধারীরা পূর্বনির্ধারিত লভ্যাংশ পান এবং কোম্পানি বন্ধ হলে মূলধন ফেরত লাভের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পান, কিন্তু তাঁদের সাধারণত ভোটাধিকার থাকে না বা সীমিত থাকে। অর্থাৎ প্রেফারেন্স শেয়ারধারীরা তুলনামূলকভাবে কম ঝুঁকি নিয়ে কিছু নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারেন; এটি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুবিধাজনক মাধ্যম হিসেবে পরিচিত।
দেশে বছরের পর বছর বিদ্যুতের সিস্টেম লস বা ব্যবস্থাপনাগত লোকসান যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে। এ থেকে উত্তরণে সরকার নতুন একটি প্রকল্প নিয়েছে, যার মাধ্যমে ১৪ জেলার ২০ উপজেলার ২৫টি আউটডোর বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করে প্রথাগত লোকসান কমানো হবে।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জন্য ব্যাংকের সেবা সহজ করতে এজেন্ট ব্যাংকিং চালু হয়। ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এই সেবা এখন শুধু প্রত্যন্ত অঞ্চলে নয়, ছাপিয়ে গেছে সারা দেশে। যেখানে গ্রাহকেরা হাতের কাছে পাচ্ছেন ব্যাংকের সেবা, তাঁরা ঋণও নিতে পারছেন।
৮ ঘণ্টা আগেঝুঁকি বিবেচনায় লাল তালিকাভুক্ত এবি ব্যাংক পিএলসিতে ঘটেছে গুরুতর অনিয়ম ও ব্যাপক লুটপাট। আগ্রাসী ঋণ বিতরণ করে তা আদায়ে খাবি খাচ্ছে ব্যাংকটি। খেলাপি ঋণ হয়ে পড়েছে লাগামছাড়া। এতে ব্যাংকের সম্পদের ঝুঁকি অনেক বেড়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের তৈরি পোশাক বাজারে একসময় শীর্ষস্থান দখল করে ছিল চীন। তবে চলতি বছর মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব ও বাড়তি শুল্কের কারণে চীনের রপ্তানি ধীরে ধীরে কমে আসছে। এ সুযোগে বাংলাদেশের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম শীর্ষে উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে।
৯ ঘণ্টা আগে