আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
পুঁজিবাজারে টানা পতনে বিনিয়োগকারীরা পথে বসছেন, ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন রাজপথে। চারপাশে আহাজারি ও আস্থার সংকট; অথচ খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের যেন বাজারের এই হালচাল নিয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। বাজারে টানা পতনে আস্থা যখন তলানিতে, তখন বিস্ময়কর নির্লিপ্ততায় চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন জুনিয়র কর্মকর্তাদের এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে। বাজার-সংশ্লিষ্টদের একাংশ মনে করে, বাজারে আস্থা ফেরানোর জরুরি মুহূর্তে নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তার এই বিদেশ সফর বেশ অস্বস্তিকর।
৫ থেকে ৯ মে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর সিকিউরিটিজ মার্কেট গ্রোথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের ৩১তম আসরে ইউএস সিকিউরিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এই আমন্ত্রণ জানিয়েছিল।
সাধারণত সহকারী পরিচালক থেকে পরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তারা এই প্রশিক্ষণে অংশ নিয়ে থাকেন; যেখানে নির্বাহী পরিচালকদের উপস্থিতি বিরল। এবার যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত ওই প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছেন খোদ শীর্ষ কর্মকর্তা, যা অর্থ মন্ত্রণালয়ের এফআইডি (আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ) গত ২০ এপ্রিল অনুমোদন দেয়। এ বিষয়ে মার্চেন্ট ব্যাংকের এক শীর্ষ নির্বাহী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের কর্মসূচিতে নির্বাহী পরিচালকদের অংশগ্রহণ যেখানে প্রশ্নবিদ্ধ, সেখানে চেয়ারম্যানের যাওয়া একেবারে বিস্ময়কর ও অপ্রত্যাশিত। এটা পৃথিবীর কোনো দেশের এসইসির ক্ষেত্রে হয়েছে কি না, তা জানা নেই।’
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকীর মতে, কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া উচিত কর্মকর্তাদের, চেয়ারম্যানের যাওয়া সমীচীন নয়। তবে এতে তাঁর একক দায় নেই। কারণ, সরকারি অনুমোদন ছাড়া তিনি যেতে পারতেন না।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলেও বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানতে চাইলে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র আবুল কালাম বলেন, ‘এ প্রোগ্রামে যে কেউ যেতে পারেন। সরকারের আদেশ নিয়ে বিএসইসির চেয়ারম্যান সেখানে গেছেন। এটা শেষ করে উনি আবার ১২ থেকে ১৪ মে কাতারে আইএসকোর অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রশিক্ষণ শেষে কাতারে আইএসকোর বার্ষিক সভায় অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও দেশে পুঁজিবাজারের টানা মন্দা ও বিনিয়োগকারীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার বিএসইসি চেয়ারম্যানকে ফিরিয়ে আনছে। আজ রোববার ‘পুঁজিবাজার উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক বৈঠকে অংশ নিতে তাঁকে প্রধান উপদেষ্টার ডাকে দেশে ফিরতে হচ্ছে।
পুঁজিবাজারে টানা পতনে বিনিয়োগকারীরা পথে বসছেন, ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন রাজপথে। চারপাশে আহাজারি ও আস্থার সংকট; অথচ খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের যেন বাজারের এই হালচাল নিয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। বাজারে টানা পতনে আস্থা যখন তলানিতে, তখন বিস্ময়কর নির্লিপ্ততায় চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন জুনিয়র কর্মকর্তাদের এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে। বাজার-সংশ্লিষ্টদের একাংশ মনে করে, বাজারে আস্থা ফেরানোর জরুরি মুহূর্তে নিয়ন্ত্রক সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তার এই বিদেশ সফর বেশ অস্বস্তিকর।
৫ থেকে ৯ মে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর সিকিউরিটিজ মার্কেট গ্রোথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের ৩১তম আসরে ইউএস সিকিউরিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এই আমন্ত্রণ জানিয়েছিল।
সাধারণত সহকারী পরিচালক থেকে পরিচালক পর্যায়ের কর্মকর্তারা এই প্রশিক্ষণে অংশ নিয়ে থাকেন; যেখানে নির্বাহী পরিচালকদের উপস্থিতি বিরল। এবার যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত ওই প্রশিক্ষণে অংশ নিয়েছেন খোদ শীর্ষ কর্মকর্তা, যা অর্থ মন্ত্রণালয়ের এফআইডি (আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ) গত ২০ এপ্রিল অনুমোদন দেয়। এ বিষয়ে মার্চেন্ট ব্যাংকের এক শীর্ষ নির্বাহী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের কর্মসূচিতে নির্বাহী পরিচালকদের অংশগ্রহণ যেখানে প্রশ্নবিদ্ধ, সেখানে চেয়ারম্যানের যাওয়া একেবারে বিস্ময়কর ও অপ্রত্যাশিত। এটা পৃথিবীর কোনো দেশের এসইসির ক্ষেত্রে হয়েছে কি না, তা জানা নেই।’
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকীর মতে, কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া উচিত কর্মকর্তাদের, চেয়ারম্যানের যাওয়া সমীচীন নয়। তবে এতে তাঁর একক দায় নেই। কারণ, সরকারি অনুমোদন ছাড়া তিনি যেতে পারতেন না।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলেও বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানতে চাইলে বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র আবুল কালাম বলেন, ‘এ প্রোগ্রামে যে কেউ যেতে পারেন। সরকারের আদেশ নিয়ে বিএসইসির চেয়ারম্যান সেখানে গেছেন। এটা শেষ করে উনি আবার ১২ থেকে ১৪ মে কাতারে আইএসকোর অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রশিক্ষণ শেষে কাতারে আইএসকোর বার্ষিক সভায় অংশ নেওয়ার কথা থাকলেও দেশে পুঁজিবাজারের টানা মন্দা ও বিনিয়োগকারীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার বিএসইসি চেয়ারম্যানকে ফিরিয়ে আনছে। আজ রোববার ‘পুঁজিবাজার উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক বৈঠকে অংশ নিতে তাঁকে প্রধান উপদেষ্টার ডাকে দেশে ফিরতে হচ্ছে।
বহুদিন ধরে এলসির আড়ালে ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে ডলার পাচার চলছিল নির্বিঘ্নে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ-পরবর্তী সংকটে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আন্তর্জাতিক বাজারদর যাচাইয়ের অনলাইন পদ্ধতি চালু করলে সেই গোপন পথ বন্ধ হয়। গত আড়াই বছরে এই নজরদারিতে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার পাচার রোধ হয়েছে, যা রিজার্ভ রক্ষায় বড় অবদান
৭ মিনিট আগেঅনিয়ন্ত্রিত কারণে কোনো তৈরি পোশাক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হলে, ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করতে এবং মালিকের জন্য একটি কার্যকর এক্সিট পলিসি প্রণয়নে সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বিজিএমইএর নির্বাচনী জোট ফোরাম।
৮ ঘণ্টা আগেতেলের বাজারে অস্থিরতা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাব পড়েছে সৌদি আরামকোর আয়েও। ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির নিট মুনাফা ৪.৬% হ্রাস পেয়েছে। বিক্রি কমে যাওয়া ও ব্যয় বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি তেলের দাম পড়তির দিকে থাকায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ওপেক+ দেশের উৎপাদন বাড়া
৯ ঘণ্টা আগেদেশের পুঁজিবাজার পরিস্থিতি উন্নয়নে সংশ্লিষ্টদের পাঁচটি নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই নির্দেশনাগুলো দেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে