অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রকল্পের সঙ্গে আরও নতুন ১ বিলিয়ন ডলার সহায়তার ইঙ্গিত মিলেছে। তবে সংস্থাটি বাংলাদেশকে অতিরিক্ত ১ বিলিয়ন ডলারের জন্য কিছু নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে। নতুন ঋণ ছাড়ের জন্য বাড়তি ছয় মাস সময় চেয়েছে তারা। অর্থ মন্ত্রণালয়সহ কয়েকটি সংস্থার সঙ্গে তুমুল দর-কষাকষির পর ২০২৬ সালে চলমান ঋণের সর্বশেষ কিস্তি ছাড়ের পরবর্তী ছয় মাসে নতুন ঋণ দিতে সম্মত হয়েছে সংস্থাটি। তবে অর্থ উপদেষ্টার নতুন করে চাওয়া ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণের বিষয়ে আইএমএফ আগ্রহ দেখায়নি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানায়, গত আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আইএমএফের কাছে নতুন করে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণের প্রস্তাব দেন। এই ঋণ নিয়ে ঢাকায় সফররত আইএমএফ মিশনের সঙ্গে কথা হয়। কিন্তু তারা চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের বাইরে নতুন ঋণে আগ্রহ দেখায়নি। তবে চলমান ঋণের সঙ্গে দু-একটি শর্ত যোগ করে প্রাথমিকভাবে এক বিলিয়নের একটি বিকল্প প্রস্তাব দেয় সংস্থাটি। এ জন্য তারা চলমান ঋণের কিস্তি শেষ হওয়ার পরে বাড়তি ছয় মাস সময় চায়। আইএমএফের চলমান মিশনের সঙ্গে বিভিন্ন বৈঠকে শর্ত পূরণে সম্মতি জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে সমাপনী বৈঠকে এসব বিষয়ে চুক্তি হতে পারে।
অপর একটি সূত্র জানায়, অর্থ উপদেষ্টা গত অক্টোবরে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক বৈঠকের ফাঁকে বিদ্যমান ঋণ কর্মসূচির অধীনে ওয়াশিংটনভিত্তিক বহুপক্ষীয় ঋণদাতা সংস্থাটির কাছে নতুন করে ৩ বিলিয়ন ডলার চেয়েছিলেন। আলোচনার পর বাংলাদেশের পারফরম্যান্স ও বিদ্যমান ঋণের চতুর্থ কিস্তির কাঠামোগত সংস্কারের শর্ত পালন নিয়ে পর্যালোচনা করতে চলতি মাসের শুরুতে ১৩ সদস্যের একটি আইএমএফ মিশন বাংলাদেশে আসে। বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, ঋণের পরিমাণ বাড়ানোর বিষয়টি মিশনের সঙ্গে আলোচনার পর অতিরিক্ত সংস্কার শর্তের বিনিময়ে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারের প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকায় সফররত আইএমএফ মিশন চলতি ঋণ নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। তারা অনেক বিষয়ে ইতিবাচক। নতুন করে চাওয়া ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণের বিষয়ে নতুন করে বলার মতো কিছু ঘটেনি। তবে চলমান ঋণের সঙ্গে নতুন ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। আগামীকাল (বুধবার) শেষ বৈঠক হবে। বৈঠকে বিভিন্ন বিষয় খোলাসা করা হবে। তার আগে কিছু বলার নেই।’
গত বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ। এ পর্যন্ত তিন কিস্তিতে ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় করেছে সংস্থাটি।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রকল্পের সঙ্গে আরও নতুন ১ বিলিয়ন ডলার সহায়তার ইঙ্গিত মিলেছে। তবে সংস্থাটি বাংলাদেশকে অতিরিক্ত ১ বিলিয়ন ডলারের জন্য কিছু নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে। নতুন ঋণ ছাড়ের জন্য বাড়তি ছয় মাস সময় চেয়েছে তারা। অর্থ মন্ত্রণালয়সহ কয়েকটি সংস্থার সঙ্গে তুমুল দর-কষাকষির পর ২০২৬ সালে চলমান ঋণের সর্বশেষ কিস্তি ছাড়ের পরবর্তী ছয় মাসে নতুন ঋণ দিতে সম্মত হয়েছে সংস্থাটি। তবে অর্থ উপদেষ্টার নতুন করে চাওয়া ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণের বিষয়ে আইএমএফ আগ্রহ দেখায়নি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানায়, গত আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পরে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আইএমএফের কাছে নতুন করে ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণের প্রস্তাব দেন। এই ঋণ নিয়ে ঢাকায় সফররত আইএমএফ মিশনের সঙ্গে কথা হয়। কিন্তু তারা চলমান ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের বাইরে নতুন ঋণে আগ্রহ দেখায়নি। তবে চলমান ঋণের সঙ্গে দু-একটি শর্ত যোগ করে প্রাথমিকভাবে এক বিলিয়নের একটি বিকল্প প্রস্তাব দেয় সংস্থাটি। এ জন্য তারা চলমান ঋণের কিস্তি শেষ হওয়ার পরে বাড়তি ছয় মাস সময় চায়। আইএমএফের চলমান মিশনের সঙ্গে বিভিন্ন বৈঠকে শর্ত পূরণে সম্মতি জানায় বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে সমাপনী বৈঠকে এসব বিষয়ে চুক্তি হতে পারে।
অপর একটি সূত্র জানায়, অর্থ উপদেষ্টা গত অক্টোবরে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বার্ষিক বৈঠকের ফাঁকে বিদ্যমান ঋণ কর্মসূচির অধীনে ওয়াশিংটনভিত্তিক বহুপক্ষীয় ঋণদাতা সংস্থাটির কাছে নতুন করে ৩ বিলিয়ন ডলার চেয়েছিলেন। আলোচনার পর বাংলাদেশের পারফরম্যান্স ও বিদ্যমান ঋণের চতুর্থ কিস্তির কাঠামোগত সংস্কারের শর্ত পালন নিয়ে পর্যালোচনা করতে চলতি মাসের শুরুতে ১৩ সদস্যের একটি আইএমএফ মিশন বাংলাদেশে আসে। বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, ঋণের পরিমাণ বাড়ানোর বিষয়টি মিশনের সঙ্গে আলোচনার পর অতিরিক্ত সংস্কার শর্তের বিনিময়ে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারের প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকায় সফররত আইএমএফ মিশন চলতি ঋণ নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। তারা অনেক বিষয়ে ইতিবাচক। নতুন করে চাওয়া ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণের বিষয়ে নতুন করে বলার মতো কিছু ঘটেনি। তবে চলমান ঋণের সঙ্গে নতুন ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। আগামীকাল (বুধবার) শেষ বৈঠক হবে। বৈঠকে বিভিন্ন বিষয় খোলাসা করা হবে। তার আগে কিছু বলার নেই।’
গত বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ। এ পর্যন্ত তিন কিস্তিতে ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ ছাড় করেছে সংস্থাটি।
দুই মাস ধরে কিছুটা গতি ফিরেছে দেশের পুঁজিবাজারে। তার আগের পরিস্থিতি মোটেও সুখকর ছিল না। সব মিলিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক বছরে আগের বছরের তুলনায় বাজারের লেনদেন ১৯ শতাংশের বেশি কমেছে। একই সময়ে প্রধান সূচক নেমেছে ৮ শতাংশের বেশি।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো কোনো ঋণ ছাড়া সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে চীন থেকে দুটি আধুনিক জাহাজ কিনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি)।
৭ ঘণ্টা আগেবাজারে দামের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে দেশের সাধারণ মানুষকে স্বস্তির খবর দিল ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। আগামীকাল রোববার (১০ আগস্ট) থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকিমূল্যে ভোজ্যতেল, চিনি ও ডাল বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এবার মূল্যেও এসেছে উল্লেখযোগ্য ছাড়।
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্ববাণিজ্যের জটিল পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ এশিয়ার পোশাক রপ্তানিতে ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলেছে। চীন ও ভারতের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি সংকুচিত হলেও বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাত উল্লেখযোগ্যভাবে জোরালো হয়েছে। ভিয়েতনামও বাণিজ্যে ভালো অগ্রগতি দেখাচ্ছে। একই সঙ্গে, দেশের অর্থনীতির উৎপাদন ও সেবা...
৯ ঘণ্টা আগে